রামগঞ্জ ভায়া চাটখিল ভায়া লাকসাম ঢাকা রোডে চলাচলকারী বাসগুলো যাত্রীদের কাছ থেকে অতিরিক্ত ভাড়া আদায় করছে। এটি দেখারও যেন কেউ নেই। জুলাই বিপ্লবের পরবর্তী সময়ে এসব সার্ভিসে অতিরিক্ত ভাড়া আদায়ের ব্যাপারে যাত্রীদের অভিযোগের পর ঢাকা-ফেনী-নোয়াখালী-লক্ষ্মীপুর আন্তঃজেলা বাস মালিক সমিতি বিআরটি নির্ধারিত ভাড়ার চেয়ে অতিরিক্ত ভাড়া না নেয়ার জন্য এসব কোম্পানিকে চিঠি দিয়েছেন। কিন্তু চিঠি দেয়ার ৪ মাস পরেও তা বাস্তবায়ন হয়নি। বাস কোম্পানিগুলো তাদের ইচ্ছা এত যাত্রীদের কাছ থেকে অতিরিক্ত ভাড়া আদায় করে যাচ্ছে।
ঢাকা-ফেনী-নোয়াখালী-লক্ষ্মীপুর আন্তঃজেলা বাস মালিক সমিতির আহ্বায়ক হাজী আলাউদ্দিন ও যুগ্ম আহ্বায়ক এটিএম মিজানুর রহমান স্বাক্ষরিত চিঠিতে বলা হয়েছে, জুলাই বিপ্লবের পরও বাসগুলো যাত্রীদের কাছ থেকে অতিরিক্ত ভাড়া আদায় করে যাচ্ছে। গত ১ ফেব্রুয়ারি থেকে বিআরটি নির্ধারিত কিলোমিটার হিসেবে ভাড়া আদায়ের নির্দেশ দেয়া হয়। কিলোমিটার হিসেবে চাটখিল থেকে ঢাকা সায়দাবাদ পর্যন্ত ৪২৮ টাকা ভাড়া। কিন্তু ৪২৮ টাকার স্থলে ৫০০ টাকা করে আদায় করা হচ্ছে। অজ্ঞাত কারণে বিআরটি নির্ধারিত ভাড়া না নিয়ে অতিরিক্ত ভাড়া আদায় করা যাচ্ছে। এসব দেখারও তেমন আগ্রহ কর্তৃপক্ষ আছে বলে মনে হয় না। মাঝে মধ্যে উপজেলা ভ্রাম্যামাণ আদালত তাদের কিছু জরিমানা করে যা একদিনের অতিরিক্ত টাকা আদায়ের চেয়েও কম। এসব সড়কে যাত্রীরা বিআরটি নির্ধারিত ভাড়া আদায়ের ব্যবস্থা নেয়ার জন্য প্রধান উপদেষ্টাসহ সরকারের ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের কাছে জোর দাবি জানিয়েছেন।
এই বিষয়ে জানতে ঢাকা-ফেনী-নোয়াখালী-লক্ষ্মীপুর আন্তঃজেলা বাস মালিক সমিতির আহ্বায়ক হাজী আলাউদ্দিন এবং যুগ্ম আহ্বায়ক এটিএম মিজানুর রহমানের সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে তারা বলেন, এই সব বাসগুলো রুট পারমিট রয়েছে সায়দাবাদ পর্যন্ত। এরা অনেক সময় টঙ্গী আবদুল্লাপুর যায়। এই অজুহাতে ভাড়া বেশি আদায় করে। আমরা তাদেরকে বলেছি সায়দাবাদের বাহিরে তাদের যাওয়ার দরকার নেই এবং অতিরিক্ত ভাড়া আদায়েরও প্রয়োজন নেইÑ যারা আমাদের এই নির্দেশ মানছে না তাদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেয়ার জন্য আমরাও সরকারের কাছে জোর দাবি জানাচ্ছি।
বুধবার, ২৩ এপ্রিল ২০২৫
রামগঞ্জ ভায়া চাটখিল ভায়া লাকসাম ঢাকা রোডে চলাচলকারী বাসগুলো যাত্রীদের কাছ থেকে অতিরিক্ত ভাড়া আদায় করছে। এটি দেখারও যেন কেউ নেই। জুলাই বিপ্লবের পরবর্তী সময়ে এসব সার্ভিসে অতিরিক্ত ভাড়া আদায়ের ব্যাপারে যাত্রীদের অভিযোগের পর ঢাকা-ফেনী-নোয়াখালী-লক্ষ্মীপুর আন্তঃজেলা বাস মালিক সমিতি বিআরটি নির্ধারিত ভাড়ার চেয়ে অতিরিক্ত ভাড়া না নেয়ার জন্য এসব কোম্পানিকে চিঠি দিয়েছেন। কিন্তু চিঠি দেয়ার ৪ মাস পরেও তা বাস্তবায়ন হয়নি। বাস কোম্পানিগুলো তাদের ইচ্ছা এত যাত্রীদের কাছ থেকে অতিরিক্ত ভাড়া আদায় করে যাচ্ছে।
ঢাকা-ফেনী-নোয়াখালী-লক্ষ্মীপুর আন্তঃজেলা বাস মালিক সমিতির আহ্বায়ক হাজী আলাউদ্দিন ও যুগ্ম আহ্বায়ক এটিএম মিজানুর রহমান স্বাক্ষরিত চিঠিতে বলা হয়েছে, জুলাই বিপ্লবের পরও বাসগুলো যাত্রীদের কাছ থেকে অতিরিক্ত ভাড়া আদায় করে যাচ্ছে। গত ১ ফেব্রুয়ারি থেকে বিআরটি নির্ধারিত কিলোমিটার হিসেবে ভাড়া আদায়ের নির্দেশ দেয়া হয়। কিলোমিটার হিসেবে চাটখিল থেকে ঢাকা সায়দাবাদ পর্যন্ত ৪২৮ টাকা ভাড়া। কিন্তু ৪২৮ টাকার স্থলে ৫০০ টাকা করে আদায় করা হচ্ছে। অজ্ঞাত কারণে বিআরটি নির্ধারিত ভাড়া না নিয়ে অতিরিক্ত ভাড়া আদায় করা যাচ্ছে। এসব দেখারও তেমন আগ্রহ কর্তৃপক্ষ আছে বলে মনে হয় না। মাঝে মধ্যে উপজেলা ভ্রাম্যামাণ আদালত তাদের কিছু জরিমানা করে যা একদিনের অতিরিক্ত টাকা আদায়ের চেয়েও কম। এসব সড়কে যাত্রীরা বিআরটি নির্ধারিত ভাড়া আদায়ের ব্যবস্থা নেয়ার জন্য প্রধান উপদেষ্টাসহ সরকারের ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের কাছে জোর দাবি জানিয়েছেন।
এই বিষয়ে জানতে ঢাকা-ফেনী-নোয়াখালী-লক্ষ্মীপুর আন্তঃজেলা বাস মালিক সমিতির আহ্বায়ক হাজী আলাউদ্দিন এবং যুগ্ম আহ্বায়ক এটিএম মিজানুর রহমানের সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে তারা বলেন, এই সব বাসগুলো রুট পারমিট রয়েছে সায়দাবাদ পর্যন্ত। এরা অনেক সময় টঙ্গী আবদুল্লাপুর যায়। এই অজুহাতে ভাড়া বেশি আদায় করে। আমরা তাদেরকে বলেছি সায়দাবাদের বাহিরে তাদের যাওয়ার দরকার নেই এবং অতিরিক্ত ভাড়া আদায়েরও প্রয়োজন নেইÑ যারা আমাদের এই নির্দেশ মানছে না তাদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেয়ার জন্য আমরাও সরকারের কাছে জোর দাবি জানাচ্ছি।