পলাশ উপজেলায় বৈশাখের খরতাপ বাতাসে পাকা সোনালি ধান দোল খাচ্ছে মাঠে মাঠে।পাকা ধানের গন্ধে কৃষকদের মনে বেশ প্রফুল্লতা।পাকা ধান কাটতে হাতে কাস্তে নিয়ে মাঠে ব্যস্ত সময় পার করছেন কৃষকরা অন্য দিকে মাঠ থেকে নতুন ধান বাড়িতে তোলার জন্য আঙ্গিনা পরিস্কার পরিচ্ছন্নতার কাজ করছেন কৃষাণীরা।
পলাশ উপজেলা কৃষি অফিস থেকে পাওয়া তথ্য অনুযায়ী, উপজেলায় হাই ব্রীড, উফশী সহ স্থানীয় বিভিন্ন জাতের ধান রোপণ করা হয়েছে। বোরো আবাদের লক্ষ মাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছিল ৪ হাজার ১শ ৮২ হেক্টর জমি। এর মধ্যে আবাদ হয়েছে ৪ হাজার ১শ ৮০হেক্টর জমিতে। যা থেকে ১৭ হাজার ৪শ ৪১মেঃ টন ধান পাওয়া যাবে বলে আশাবাদ স্থানীয় কৃষি অফিসের। টেংগড় পাড়া গ্রামের কৃষক ইব্রাহিম বলেন, রোপনের পর ধান গাছে নানা পোকার আক্রমণ দেখা দিয়েছিল। এতে চিন্তায় পরেছিলাম।
অনেকবার কীটনাশক স্প্রে করার ফলে ফসলকে পোকামাকড় থেকে রক্ষা করতে পেরেছি।কষ্টের ফসল নষ্ট হলে কি যে কষ্ট তা বলে বোঝাতে পারবো না।বৃষ্টি না হওয়ার ফলে ফলন খুব ভাল হয়নি।তারপরও ধানের দাম ভালো পেলে লাভবান হবো। পাইকসা গ্রামের কৃষক মনির হোসেন বলেন, এ বছর ফসলে ব্যাপক পোকামাকড়ের আক্রমন হওয়াতে খরচা পরিমাণে বেশি হয়েছে।
খরায় ক্ষতি করলেও শেষের দিকে বৃষ্টি হওয়াতে ধানের খুব উপকার হয়েছে । এখন পাকা নিতে ব্যস্ত সময় পার করছি।
পলাশ উপজেলা কৃষি অধিপ্তর কর্মকর্তা আয়েশা আক্তার বলেন, আমরা এবার বোরোর বাম্পার ফলনের আশা করছি।
আমাদের কৃষিসম্প্রসারন বিভাগ থেকে এবার কৃষকদের মাঝে পর্যাপ্ত কৃষি উপকরন, সার ও কিটনাশক সরবারহ করেছি। নিবীঢ় পরিচর্যায় বিনিময়ে এবার বোরো-ইরির ফলন অন্য মৌসুমের অনেক বেশি হয়েছে।
বৃহস্পতিবার, ২৪ এপ্রিল ২০২৫
পলাশ উপজেলায় বৈশাখের খরতাপ বাতাসে পাকা সোনালি ধান দোল খাচ্ছে মাঠে মাঠে।পাকা ধানের গন্ধে কৃষকদের মনে বেশ প্রফুল্লতা।পাকা ধান কাটতে হাতে কাস্তে নিয়ে মাঠে ব্যস্ত সময় পার করছেন কৃষকরা অন্য দিকে মাঠ থেকে নতুন ধান বাড়িতে তোলার জন্য আঙ্গিনা পরিস্কার পরিচ্ছন্নতার কাজ করছেন কৃষাণীরা।
পলাশ উপজেলা কৃষি অফিস থেকে পাওয়া তথ্য অনুযায়ী, উপজেলায় হাই ব্রীড, উফশী সহ স্থানীয় বিভিন্ন জাতের ধান রোপণ করা হয়েছে। বোরো আবাদের লক্ষ মাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছিল ৪ হাজার ১শ ৮২ হেক্টর জমি। এর মধ্যে আবাদ হয়েছে ৪ হাজার ১শ ৮০হেক্টর জমিতে। যা থেকে ১৭ হাজার ৪শ ৪১মেঃ টন ধান পাওয়া যাবে বলে আশাবাদ স্থানীয় কৃষি অফিসের। টেংগড় পাড়া গ্রামের কৃষক ইব্রাহিম বলেন, রোপনের পর ধান গাছে নানা পোকার আক্রমণ দেখা দিয়েছিল। এতে চিন্তায় পরেছিলাম।
অনেকবার কীটনাশক স্প্রে করার ফলে ফসলকে পোকামাকড় থেকে রক্ষা করতে পেরেছি।কষ্টের ফসল নষ্ট হলে কি যে কষ্ট তা বলে বোঝাতে পারবো না।বৃষ্টি না হওয়ার ফলে ফলন খুব ভাল হয়নি।তারপরও ধানের দাম ভালো পেলে লাভবান হবো। পাইকসা গ্রামের কৃষক মনির হোসেন বলেন, এ বছর ফসলে ব্যাপক পোকামাকড়ের আক্রমন হওয়াতে খরচা পরিমাণে বেশি হয়েছে।
খরায় ক্ষতি করলেও শেষের দিকে বৃষ্টি হওয়াতে ধানের খুব উপকার হয়েছে । এখন পাকা নিতে ব্যস্ত সময় পার করছি।
পলাশ উপজেলা কৃষি অধিপ্তর কর্মকর্তা আয়েশা আক্তার বলেন, আমরা এবার বোরোর বাম্পার ফলনের আশা করছি।
আমাদের কৃষিসম্প্রসারন বিভাগ থেকে এবার কৃষকদের মাঝে পর্যাপ্ত কৃষি উপকরন, সার ও কিটনাশক সরবারহ করেছি। নিবীঢ় পরিচর্যায় বিনিময়ে এবার বোরো-ইরির ফলন অন্য মৌসুমের অনেক বেশি হয়েছে।