চাঁপাইনবাবগঞ্জ সদর উপজেলার বিভিন্ন ইউনিয়নে প্রায় ৭০ হেক্টর জমিতে চাষাবাদ হচ্ছে চিনাবাদাম।
এর মধ্যে চিনাবাদামের সিংহভাগই চাষাবাদ হয় সদর উপজেলার প্রত্যন্ত চর আলাতুলি ইউনিয়নে। উপজেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের তথ্য মতে, এ বছর আলাতুলি ইউনিয়নে প্রায় ২ হাজার বিঘা চর জেগেছে।
উপজেলা কৃষি অফিস প্রদর্শনীর আওতায় এবং বিনার সহায়তায় কৃষকদের উদ্বুদ্ধকরণের মাধ্যমে চর আলাতুলির রাণীনগরে জেগে ওঠা চরে প্রায় ১০০ বিঘা জমিতে বিনা চিনাবাদামের চাষাবাদ করা হয়েছে। চরে চিনাবাদাম চাষ করে আলাতুলি ইউনিয়নের কৃষকরা অর্থনৈতিকভাবে স্বাবলম্বী হওয়ার স্বপ্ন দেখছেন। রাণীনগর এলাকার কৃষক মোহাঃ মহাব্বত আলী জানান, বালু মাটিতে বাদাম রোপণের পর অন্য ফসলের মতো কোনো পরিচর্যার প্রয়োজন হয় না। নেই রাসায়নিক সারের ব্যবহার। বীজ রোপণ আর পরিপক্ক বাদাম উঠানোর খরচ ছাড়া তেমন কোনো খরচ নেই। বিনা চিনাবাদাম-০৮ জাতের ৩৩ শতক জমিতে চাষাবাদ করা হয়েছে। এদিকে কৃষকদের উদ্ধুদ্ধ করতে চিনাবাদামের আবাদ এলাকা পরিদর্শন করেছেন সদর উপজেলা কৃষি অফিসার মোঃ সুনাইন বিন জামান, কৃষি সম্প্রসারণ অফিসার আনিসুল হক মাহমুদ।
স
দর উপজেলা কৃষি অফিসার বলেন, এ ইউনিয়নে চরে এ বছর চিনাবাদামের আবাদ ও উৎপাদন ভালো হবে। আবহাওয়া অনুকূলে থাকলে বাদামের দানা পুষ্ট হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। এছাড়া বাদাম গাছে তেমন কোনো রোগ-বালাইয়ের আক্রমণ নাই।
ফলে কৃষকরা বাদামের আশানুরুপ ফলন পাবে। আগামী বছরে শুস্ক মৌসুমে জেগে ওঠা চরে ১ হাজার বিঘা জমিতে চাষাবাদের ব্যবস্থা নেয়া হবে।
রোববার, ২৭ এপ্রিল ২০২৫
চাঁপাইনবাবগঞ্জ সদর উপজেলার বিভিন্ন ইউনিয়নে প্রায় ৭০ হেক্টর জমিতে চাষাবাদ হচ্ছে চিনাবাদাম।
এর মধ্যে চিনাবাদামের সিংহভাগই চাষাবাদ হয় সদর উপজেলার প্রত্যন্ত চর আলাতুলি ইউনিয়নে। উপজেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের তথ্য মতে, এ বছর আলাতুলি ইউনিয়নে প্রায় ২ হাজার বিঘা চর জেগেছে।
উপজেলা কৃষি অফিস প্রদর্শনীর আওতায় এবং বিনার সহায়তায় কৃষকদের উদ্বুদ্ধকরণের মাধ্যমে চর আলাতুলির রাণীনগরে জেগে ওঠা চরে প্রায় ১০০ বিঘা জমিতে বিনা চিনাবাদামের চাষাবাদ করা হয়েছে। চরে চিনাবাদাম চাষ করে আলাতুলি ইউনিয়নের কৃষকরা অর্থনৈতিকভাবে স্বাবলম্বী হওয়ার স্বপ্ন দেখছেন। রাণীনগর এলাকার কৃষক মোহাঃ মহাব্বত আলী জানান, বালু মাটিতে বাদাম রোপণের পর অন্য ফসলের মতো কোনো পরিচর্যার প্রয়োজন হয় না। নেই রাসায়নিক সারের ব্যবহার। বীজ রোপণ আর পরিপক্ক বাদাম উঠানোর খরচ ছাড়া তেমন কোনো খরচ নেই। বিনা চিনাবাদাম-০৮ জাতের ৩৩ শতক জমিতে চাষাবাদ করা হয়েছে। এদিকে কৃষকদের উদ্ধুদ্ধ করতে চিনাবাদামের আবাদ এলাকা পরিদর্শন করেছেন সদর উপজেলা কৃষি অফিসার মোঃ সুনাইন বিন জামান, কৃষি সম্প্রসারণ অফিসার আনিসুল হক মাহমুদ।
স
দর উপজেলা কৃষি অফিসার বলেন, এ ইউনিয়নে চরে এ বছর চিনাবাদামের আবাদ ও উৎপাদন ভালো হবে। আবহাওয়া অনুকূলে থাকলে বাদামের দানা পুষ্ট হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। এছাড়া বাদাম গাছে তেমন কোনো রোগ-বালাইয়ের আক্রমণ নাই।
ফলে কৃষকরা বাদামের আশানুরুপ ফলন পাবে। আগামী বছরে শুস্ক মৌসুমে জেগে ওঠা চরে ১ হাজার বিঘা জমিতে চাষাবাদের ব্যবস্থা নেয়া হবে।