ডিমলায় নলকূপের ব্যাবহৃত পানি ক্ষেতে নিষ্কাশনের ড্রেন নির্মাণে বাধা দেয়ায় বৃদ্ধের গলা চিপে ধরায় শ্বাসরুদ্ধ হয়ে এক বৃদ্ধের মৃত্যু হয়েছে। এ ঘটনায় পুলিশ সাহের বানু (৩৫) নামের এক গৃহবধূকে গ্রেপ্তার করেছে। গতকাল মঙ্গলবার ময়নাতদন্ত শেষে ওই বৃদ্ধের লাশ দাফন করা হয়েছে।
ডিমলা থানার পুলিশ ও এলাকাবাসী জানায়, নীলফামারী জেলার ডিমলার গয়াবাড়ী ইউনিয়নের মধ্য গয়াবাড়ি গ্রামের লেবু মিয়ার গৃহস্থালীর নলকূপের ব্যবহৃত পানি প্রতিবেশী মৃত শুকারু মামুদের ছেলে মহির উদ্দিনের (৭৫) ক্ষেতের মধ্যে গিয়ে ফসল নষ্ট হওয়াকে কেন্দ্র করে দুই পরিবারের মধ্যে দীর্ঘ দিন যাবত দ্বন্দ্ব চলে আসছিল। গত সোমবার সকাল সাড় ১০টার দিকে লেবু মিয়ার স্ত্রী সাহের বানু পানি নিষ্কাশনের ওই ড্র্রেন পুনরায় নির্মাণ করতে গেলে তা দেখে বৃদ্ধ মহির উদ্দিন তার ক্ষেতের মধ্যে পানি নিষ্কাশনে জন্য ড্রেন নির্মাণে বাধা প্রদান করেন। ড্রেন নির্মাণে বাধা দেয়ার সময় বাক বিতন্ডার একপর্যায়ে সাহের বানু বৃদ্ধ মহির উদ্দিনের গলাচিপে ধরলে বৃদ্ধ মহির উদ্দিন গুরুতর আহত হয়ে অসুস্থ হয়ে পড়েন। ঘটনার কিছুক্ষণ পরেই আহত মহির উদ্দিনের মৃত্যু হয়। ডিমলা থানার পুলিশ সংবাদ পেয়ে ঘটনায় জড়িত সাহের বানুকে গ্রেপ্তার করেছে। পুলিশ মৃত মহির উদ্দিনের লাশ ময়নাতদন্ত শেষে পরিবারের কাছে হস্তান্তর করেছে।
ডিমলা থানার অফিসার ইনচার্জ মো. ফজলে এলাহী ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে জানান, ঘটনায় জড়িত সাহের বানু নামের ওই গৃহবধূকে গ্রেপ্তার করে আদালতের মাধ্যমে জেলহাজতে প্রেরণ করা হয়েছে। এ ব্যাপারে ডিমলা থানায় একটি হত্যা মামলা দ্বায়ের হয়েছে।
বুধবার, ৩০ এপ্রিল ২০২৫
ডিমলায় নলকূপের ব্যাবহৃত পানি ক্ষেতে নিষ্কাশনের ড্রেন নির্মাণে বাধা দেয়ায় বৃদ্ধের গলা চিপে ধরায় শ্বাসরুদ্ধ হয়ে এক বৃদ্ধের মৃত্যু হয়েছে। এ ঘটনায় পুলিশ সাহের বানু (৩৫) নামের এক গৃহবধূকে গ্রেপ্তার করেছে। গতকাল মঙ্গলবার ময়নাতদন্ত শেষে ওই বৃদ্ধের লাশ দাফন করা হয়েছে।
ডিমলা থানার পুলিশ ও এলাকাবাসী জানায়, নীলফামারী জেলার ডিমলার গয়াবাড়ী ইউনিয়নের মধ্য গয়াবাড়ি গ্রামের লেবু মিয়ার গৃহস্থালীর নলকূপের ব্যবহৃত পানি প্রতিবেশী মৃত শুকারু মামুদের ছেলে মহির উদ্দিনের (৭৫) ক্ষেতের মধ্যে গিয়ে ফসল নষ্ট হওয়াকে কেন্দ্র করে দুই পরিবারের মধ্যে দীর্ঘ দিন যাবত দ্বন্দ্ব চলে আসছিল। গত সোমবার সকাল সাড় ১০টার দিকে লেবু মিয়ার স্ত্রী সাহের বানু পানি নিষ্কাশনের ওই ড্র্রেন পুনরায় নির্মাণ করতে গেলে তা দেখে বৃদ্ধ মহির উদ্দিন তার ক্ষেতের মধ্যে পানি নিষ্কাশনে জন্য ড্রেন নির্মাণে বাধা প্রদান করেন। ড্রেন নির্মাণে বাধা দেয়ার সময় বাক বিতন্ডার একপর্যায়ে সাহের বানু বৃদ্ধ মহির উদ্দিনের গলাচিপে ধরলে বৃদ্ধ মহির উদ্দিন গুরুতর আহত হয়ে অসুস্থ হয়ে পড়েন। ঘটনার কিছুক্ষণ পরেই আহত মহির উদ্দিনের মৃত্যু হয়। ডিমলা থানার পুলিশ সংবাদ পেয়ে ঘটনায় জড়িত সাহের বানুকে গ্রেপ্তার করেছে। পুলিশ মৃত মহির উদ্দিনের লাশ ময়নাতদন্ত শেষে পরিবারের কাছে হস্তান্তর করেছে।
ডিমলা থানার অফিসার ইনচার্জ মো. ফজলে এলাহী ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে জানান, ঘটনায় জড়িত সাহের বানু নামের ওই গৃহবধূকে গ্রেপ্তার করে আদালতের মাধ্যমে জেলহাজতে প্রেরণ করা হয়েছে। এ ব্যাপারে ডিমলা থানায় একটি হত্যা মামলা দ্বায়ের হয়েছে।