মানিকগঞ্জের সিংগাইরে তৃতীয় শ্রেণীতে পড়ুয়া নাতনিকে ইভটিজিং থেকে রক্ষায় থানায় অভিযোগ দায়ের করায় নানা আজগরকে (৫৫) কুপিয়ে হত্যা করেছে ইভটিজার ও চিহ্নিত মাদক ব্যবসায়ী আল আমিন (৫০)। নিহত আজগর উপজেলার জয়মন্টপ ইউনিয়নের রায়দক্ষিণ গ্রামের মৃত আব্দুল মোন্নাফ খান ওরফে মুনা খার ছেলে। তিনি পেশায় একজন মুদি দোকানদার ছিলেন। অপরদিকে, অভিযুক্ত আল আমিন একই গ্রামের কালু প্রামানিকের ছেলে।
গতকাল মঙ্গলবার সন্ধ্যা ৭টার দিকে রায়দক্ষিণ পূর্ব পাড়া (সিনহা মেডিক্যালের পশ্চিম পাশে) কবরস্থানের সংলগ্ন নিয়ত আলীর মুদি দোকান ঘরের সামনে এ ঘটনা ঘটে। এলাকাবাসী ও নিহতের পরিবার জানান, তৃতীয় শ্রেনীতে পড়ুয়া নাতনীকে ( মেয়ের ঘরের সন্তান) স্কুলে যাওয়া -আসার পথে উত্যক্ত করতো আল আমিন। এ ঘটনায় মঙ্গলবার নানা আজগর আলী বাদী হয়ে থানায় লিখিত অভিযোগ দেন। এতে এলাকায় পুলিশ আসার খবরে ক্ষিপ্ত হয়ে ওইদিন সন্ধ্যায় আল আমিন তার ১৫-২০ জন সন্ত্রাসী বাহিনী নিয়ে রামদা,চাপাটিসহ অন্যান্য দেশীয় অস্ত্র দিয়ে আজগরের হাত,পা,মাথাসহ শরীরের বিভিন্ন স্থানে কুপিয়ে স্পটে মৃত্যু নিশ্চিত করে।
এরপর স্থানীয়রা আজগরকে উদ্ধার করে রাতেই সাভারের এনাম মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে নিলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।
সিংগাইর থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) জেওএম তৌফিক আজম বলেন, এ ঘটনায় আল আমিনকে প্রধান আসামি করে ৫-৬ জনের নামে যৌন নিপীড়ন ও হত্যার দায়ে থানায় দুটি পৃথক মামলা হয়েছে। সেই সঙ্গে ঘটনার সাথে জড়িতদের গ্রেফতারে কাজ করছে পুলিশ।
বুধবার, ৩০ এপ্রিল ২০২৫
মানিকগঞ্জের সিংগাইরে তৃতীয় শ্রেণীতে পড়ুয়া নাতনিকে ইভটিজিং থেকে রক্ষায় থানায় অভিযোগ দায়ের করায় নানা আজগরকে (৫৫) কুপিয়ে হত্যা করেছে ইভটিজার ও চিহ্নিত মাদক ব্যবসায়ী আল আমিন (৫০)। নিহত আজগর উপজেলার জয়মন্টপ ইউনিয়নের রায়দক্ষিণ গ্রামের মৃত আব্দুল মোন্নাফ খান ওরফে মুনা খার ছেলে। তিনি পেশায় একজন মুদি দোকানদার ছিলেন। অপরদিকে, অভিযুক্ত আল আমিন একই গ্রামের কালু প্রামানিকের ছেলে।
গতকাল মঙ্গলবার সন্ধ্যা ৭টার দিকে রায়দক্ষিণ পূর্ব পাড়া (সিনহা মেডিক্যালের পশ্চিম পাশে) কবরস্থানের সংলগ্ন নিয়ত আলীর মুদি দোকান ঘরের সামনে এ ঘটনা ঘটে। এলাকাবাসী ও নিহতের পরিবার জানান, তৃতীয় শ্রেনীতে পড়ুয়া নাতনীকে ( মেয়ের ঘরের সন্তান) স্কুলে যাওয়া -আসার পথে উত্যক্ত করতো আল আমিন। এ ঘটনায় মঙ্গলবার নানা আজগর আলী বাদী হয়ে থানায় লিখিত অভিযোগ দেন। এতে এলাকায় পুলিশ আসার খবরে ক্ষিপ্ত হয়ে ওইদিন সন্ধ্যায় আল আমিন তার ১৫-২০ জন সন্ত্রাসী বাহিনী নিয়ে রামদা,চাপাটিসহ অন্যান্য দেশীয় অস্ত্র দিয়ে আজগরের হাত,পা,মাথাসহ শরীরের বিভিন্ন স্থানে কুপিয়ে স্পটে মৃত্যু নিশ্চিত করে।
এরপর স্থানীয়রা আজগরকে উদ্ধার করে রাতেই সাভারের এনাম মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে নিলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।
সিংগাইর থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) জেওএম তৌফিক আজম বলেন, এ ঘটনায় আল আমিনকে প্রধান আসামি করে ৫-৬ জনের নামে যৌন নিপীড়ন ও হত্যার দায়ে থানায় দুটি পৃথক মামলা হয়েছে। সেই সঙ্গে ঘটনার সাথে জড়িতদের গ্রেফতারে কাজ করছে পুলিশ।