জামালপুরে শিশু ধর্ষণ মামলায় একজনকে যাবজ্জীবন কারদন্ড প্রদান করেছেন আদালত। গতকাল সোমবার দুপুরে নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল-২ এর বিচারক সিনিয়র জেলা জজ মো. শহিদুল ইসলাম এই রায় ঘোষণা করেন। রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী পিপি রেজাউল আমিন শামীম জানান, ২০২১ সালের ২৩ নভেম্বর দুপুরে মাদারগঞ্জ উপজেলার দিঘলাকান্দি গ্রামের মৃত নুরল মন্ডলের ছেলে জিয়াউল হক তার প্রতিবেশী ৫ বছর বয়সী এক শিশুকে চানাচুর দেয়ার কথা বলে তার মনোহারী দোকানে ডেকে নিয়ে ধর্ষণ করেন। এই ঘটনায় নির্যাতনের শিকার শিশুর নানা বাদী হয়ে মাদারগঞ্জ মডেল থানায় একটি ধর্ষণ মামলা দায়ের করেন। মামলায় ৭ জন স্বাক্ষীর সাক্ষের ভিত্তিতে ধর্ষণের বিষয়টি সন্দেহাতীতভাবে প্রমাণিত হওয়ায় আসামী জিয়াউল হকের উপস্থিতিতে তাকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড এবং ১ লাখ টাকা অর্থদণ্ড অনাদায়ে আরও ১ বছর বিনাশ্রম করাদণ্ড প্রদান করেন বিচারক। জরিমানার অর্থ ধর্ষণের শিকার শিশুর লালন-পালন ও শিক্ষায় ব্যয় করা হবে। রাষ্ট্রপক্ষে মামলাটি পরিচালনা করেন পিপি অ্যাডভোকেট রেজাউল আমিন শামীম এবং আসামী পক্ষে ছিলেন অ্যাডভোকেট আবুল হাশেম তরফদার।
মঙ্গলবার, ০৬ মে ২০২৫
জামালপুরে শিশু ধর্ষণ মামলায় একজনকে যাবজ্জীবন কারদন্ড প্রদান করেছেন আদালত। গতকাল সোমবার দুপুরে নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল-২ এর বিচারক সিনিয়র জেলা জজ মো. শহিদুল ইসলাম এই রায় ঘোষণা করেন। রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী পিপি রেজাউল আমিন শামীম জানান, ২০২১ সালের ২৩ নভেম্বর দুপুরে মাদারগঞ্জ উপজেলার দিঘলাকান্দি গ্রামের মৃত নুরল মন্ডলের ছেলে জিয়াউল হক তার প্রতিবেশী ৫ বছর বয়সী এক শিশুকে চানাচুর দেয়ার কথা বলে তার মনোহারী দোকানে ডেকে নিয়ে ধর্ষণ করেন। এই ঘটনায় নির্যাতনের শিকার শিশুর নানা বাদী হয়ে মাদারগঞ্জ মডেল থানায় একটি ধর্ষণ মামলা দায়ের করেন। মামলায় ৭ জন স্বাক্ষীর সাক্ষের ভিত্তিতে ধর্ষণের বিষয়টি সন্দেহাতীতভাবে প্রমাণিত হওয়ায় আসামী জিয়াউল হকের উপস্থিতিতে তাকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড এবং ১ লাখ টাকা অর্থদণ্ড অনাদায়ে আরও ১ বছর বিনাশ্রম করাদণ্ড প্রদান করেন বিচারক। জরিমানার অর্থ ধর্ষণের শিকার শিশুর লালন-পালন ও শিক্ষায় ব্যয় করা হবে। রাষ্ট্রপক্ষে মামলাটি পরিচালনা করেন পিপি অ্যাডভোকেট রেজাউল আমিন শামীম এবং আসামী পক্ষে ছিলেন অ্যাডভোকেট আবুল হাশেম তরফদার।