তালা (সাতক্ষীরা) : পুড়ে যাওয়া পানের বরজ -সংবাদ
তালার ইসলামকাঠি ইউনিয়নের বাউখোলা মাঠে আব্দুল হাকিম সরদারের পান বরজ পুড়ে ভষ্মিভূত হয়েছে। এতে তার প্রায় ৫লক্ষ টাকার ক্ষতিসাধন হয়েছে। ড়শ মঙ্গলবার দুুপরে অগ্নিকান্ডের ঘটনাটি ঘটে। এলাকার লোকজন ধারনা করছে, পাশের কুল ক্ষেতের আগুন বাতাশে উড়ে এসে পান বরজরে উপর পড়লে বরজটিতে আগুন ধরে যায়। ঘটনায় কৃষক আব্দুল হাকিম অসহায় হয়ে পড়েছে।
ইসলামকাটি গ্রামের হানিফ সরদারের স্ত্রী বৃদ্ধা নাসিমা বেগম জানান, তার ছেলে হাকিম সরদার একই এলাকার লকাই ঘোষের ২১কাঠা জমি হারি নিয়ে বাউখোলা মাঠে ১১/১২ বছর ধরে পান চাষ করে আসছে। এনিয়ে এলাকার কারও সাথে কোনও শত্রুতা বা প্রতিপক্ষ নেই।গতকাল মঙ্গলবার দুপুরে পান বরজে আগুন লাগলে মুহুর্তের মধ্যে বরজে আগুন ছড়িয়ে পড়ে। একপর্যায়ে তালা থানার ওসি আকস্মিক ঘটনাস্থলে এসে ফায়ার সার্ভিসকে ফোন দিলে ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরা এসে আগুন নিয়ন্ত্রনে আনে। এরআগে পান বরজরে ১৫/১৬ কাঠা জমির পান পুড়ে ৪/৫ লক্ষ টাকার ক্ষতিসাধন হয়।
স্থানীয়রা জানান, পান বরজের পাশের ক্ষেতে বাউখোলা গ্রামের আবুল আলমের ছেলে সাজু কুলচাষ করেন। এই ক্ষেতের কুলের কাটা পুড়িয়ে বাগানের পরিবেশ নিরাপদ রাখার জন্য এদিন মিলন নামের এক শ্রমিক কাজ করছিল। এসময়ে শ্রমিক মিলনের অসাবধানতার কারনে প্রচন্ড রোদের তাপ এবং বাতাশে ওখান থেকে আগুন উড়ে এসে পান বরজের উপর পড়ে পান বরজ পুড়ে যেতে পারে।
এবিষয়ে শ্রমিক মিলন জানান, পান বরজ থেকে অন্তত ১৫ হাত দুরে কুলের কাটা পোড়াচ্ছিলাম। কুল বাগানের মালিক সাজু তখন খুলনাতে এবং সাজুর পিতা অসুস্থ্য আবু আলম নিজ বাড়িতে ছিল। কুলের কাটা পোড়ানো শেষ করে চলে আসার সময় দেখি পান বরজে আগুন জ¦লছে। আমি তৎক্ষনাত ঘটনাটি পান বরজ মালিক আব্দুল হাকিমকে অবহিত করলে সে সহ তার পাশের লোকজন আমাকে উল্টো মিথ্যা দোষারোপ করে। ওই আগুন কিভাবে লেগেছে তা আমি জানিনা এবং কুল বাগানের আগুন থেকে পান বরজে আগুন লাগেনি। এবিষয়ে তালা থানার ওসি মো. শাহিনুর রহমান বলেন, অসাবধানতার কারনে পান বরজে আগুন লাগে। এবিষয়ে কোনও অভিযোগ পাইনি। তবে, পান বরজ মালিক আর্থিক ভাবে ক্ষতিগ্রস্থ হয়েছে।
তালা (সাতক্ষীরা) : পুড়ে যাওয়া পানের বরজ -সংবাদ
বুধবার, ০৭ মে ২০২৫
তালার ইসলামকাঠি ইউনিয়নের বাউখোলা মাঠে আব্দুল হাকিম সরদারের পান বরজ পুড়ে ভষ্মিভূত হয়েছে। এতে তার প্রায় ৫লক্ষ টাকার ক্ষতিসাধন হয়েছে। ড়শ মঙ্গলবার দুুপরে অগ্নিকান্ডের ঘটনাটি ঘটে। এলাকার লোকজন ধারনা করছে, পাশের কুল ক্ষেতের আগুন বাতাশে উড়ে এসে পান বরজরে উপর পড়লে বরজটিতে আগুন ধরে যায়। ঘটনায় কৃষক আব্দুল হাকিম অসহায় হয়ে পড়েছে।
ইসলামকাটি গ্রামের হানিফ সরদারের স্ত্রী বৃদ্ধা নাসিমা বেগম জানান, তার ছেলে হাকিম সরদার একই এলাকার লকাই ঘোষের ২১কাঠা জমি হারি নিয়ে বাউখোলা মাঠে ১১/১২ বছর ধরে পান চাষ করে আসছে। এনিয়ে এলাকার কারও সাথে কোনও শত্রুতা বা প্রতিপক্ষ নেই।গতকাল মঙ্গলবার দুপুরে পান বরজে আগুন লাগলে মুহুর্তের মধ্যে বরজে আগুন ছড়িয়ে পড়ে। একপর্যায়ে তালা থানার ওসি আকস্মিক ঘটনাস্থলে এসে ফায়ার সার্ভিসকে ফোন দিলে ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরা এসে আগুন নিয়ন্ত্রনে আনে। এরআগে পান বরজরে ১৫/১৬ কাঠা জমির পান পুড়ে ৪/৫ লক্ষ টাকার ক্ষতিসাধন হয়।
স্থানীয়রা জানান, পান বরজের পাশের ক্ষেতে বাউখোলা গ্রামের আবুল আলমের ছেলে সাজু কুলচাষ করেন। এই ক্ষেতের কুলের কাটা পুড়িয়ে বাগানের পরিবেশ নিরাপদ রাখার জন্য এদিন মিলন নামের এক শ্রমিক কাজ করছিল। এসময়ে শ্রমিক মিলনের অসাবধানতার কারনে প্রচন্ড রোদের তাপ এবং বাতাশে ওখান থেকে আগুন উড়ে এসে পান বরজের উপর পড়ে পান বরজ পুড়ে যেতে পারে।
এবিষয়ে শ্রমিক মিলন জানান, পান বরজ থেকে অন্তত ১৫ হাত দুরে কুলের কাটা পোড়াচ্ছিলাম। কুল বাগানের মালিক সাজু তখন খুলনাতে এবং সাজুর পিতা অসুস্থ্য আবু আলম নিজ বাড়িতে ছিল। কুলের কাটা পোড়ানো শেষ করে চলে আসার সময় দেখি পান বরজে আগুন জ¦লছে। আমি তৎক্ষনাত ঘটনাটি পান বরজ মালিক আব্দুল হাকিমকে অবহিত করলে সে সহ তার পাশের লোকজন আমাকে উল্টো মিথ্যা দোষারোপ করে। ওই আগুন কিভাবে লেগেছে তা আমি জানিনা এবং কুল বাগানের আগুন থেকে পান বরজে আগুন লাগেনি। এবিষয়ে তালা থানার ওসি মো. শাহিনুর রহমান বলেন, অসাবধানতার কারনে পান বরজে আগুন লাগে। এবিষয়ে কোনও অভিযোগ পাইনি। তবে, পান বরজ মালিক আর্থিক ভাবে ক্ষতিগ্রস্থ হয়েছে।