বরিশালের গৌরনদী উপজেলা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক মাসুম মল্লিক খোকনকে গ্রেপ্তার করেছে থানা পুলিশ। বৃহস্পতিবার দিবাগত রাত প্রায় পৌনে ৩টার দিকে নলচিড়া ইউনিয়নের কালনা গ্রামে তার নিজ বাড়ি থেকে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়। তিনি ওই গ্রামের মৃত. শামসুল হক মল্লিকের ছেলে। গৌরনদী মডেল থানার অফিসার ইনচার্জ মো. ইউনুস মিয়া জানান, ‘অপারেশন ডেভিল হান্ট’ নামক পুলিশের বিশেষ অভিযানের আওতায় ১৮৬০ সালের পেনাল কোড অনুযায়ী দায়েরকৃত একটি মামলায় (মামলা নম্বর-১৫) মাসুম মল্লিক খোকনকে গ্রেপ্তার করা হয়। গতকাল শুক্রবার তাকে বরিশাল থানা হাজতে পাঠানো হয়।
বিগত সরকারের সময় খোকন মল্লিকের বিরুদ্ধে এলাকায় সন্ত্রাস, চাঁদাবাজি এবং সাধারণ মানুষকে ভয়ভীতি প্রদর্শনের একাধিক গুরুতর অভিযোগ ওঠে। তার প্রভাবে অনেকেই মুখ খুলতে সাহস পাননি। তবে বর্তমান সরকার ও পুলিশ প্রশাসন আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় কঠোর অবস্থানে রয়েছে। কেউই আইনের ঊর্ধ্বে নয় এবং দলের পরিচয় কিংবা প্রভাব দেখিয়ে কেউ দায়মুক্তি পাবে না। জনগণের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতেই এ ধরনের অভিযান অব্যাহত থাকবে বলেও জানান ওসি। খোকন মল্লিকের গ্রেপ্তারের খবরে স্থানীয় রাজনৈতিক অঙ্গনে ব্যাপক আলোচনা ও মিশ্র প্রতিক্রিয়া দেখা দিয়েছে। যদিও এ বিষয়ে এখনও উপজেলা আওয়ামী লীগ কিংবা জেলা কমিটির পক্ষ থেকে আনুষ্ঠানিক কোনো মন্তব্য পাওয়া যায়নি। স্থানীয় একাধিক সূত্র জানায়, মাসুম মল্লিক খোকন দীর্ঘদিন ধরে এলাকায় প্রভাবশালী হিসেবে পরিচিত। দলীয় পরিচয়ের আড়ালে তিনি এলাকায় প্রভাব বিস্তারের চেষ্টা করে আসছিলেন বলে অভিযোগ রয়েছে।
শনিবার, ১০ মে ২০২৫
বরিশালের গৌরনদী উপজেলা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক মাসুম মল্লিক খোকনকে গ্রেপ্তার করেছে থানা পুলিশ। বৃহস্পতিবার দিবাগত রাত প্রায় পৌনে ৩টার দিকে নলচিড়া ইউনিয়নের কালনা গ্রামে তার নিজ বাড়ি থেকে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়। তিনি ওই গ্রামের মৃত. শামসুল হক মল্লিকের ছেলে। গৌরনদী মডেল থানার অফিসার ইনচার্জ মো. ইউনুস মিয়া জানান, ‘অপারেশন ডেভিল হান্ট’ নামক পুলিশের বিশেষ অভিযানের আওতায় ১৮৬০ সালের পেনাল কোড অনুযায়ী দায়েরকৃত একটি মামলায় (মামলা নম্বর-১৫) মাসুম মল্লিক খোকনকে গ্রেপ্তার করা হয়। গতকাল শুক্রবার তাকে বরিশাল থানা হাজতে পাঠানো হয়।
বিগত সরকারের সময় খোকন মল্লিকের বিরুদ্ধে এলাকায় সন্ত্রাস, চাঁদাবাজি এবং সাধারণ মানুষকে ভয়ভীতি প্রদর্শনের একাধিক গুরুতর অভিযোগ ওঠে। তার প্রভাবে অনেকেই মুখ খুলতে সাহস পাননি। তবে বর্তমান সরকার ও পুলিশ প্রশাসন আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় কঠোর অবস্থানে রয়েছে। কেউই আইনের ঊর্ধ্বে নয় এবং দলের পরিচয় কিংবা প্রভাব দেখিয়ে কেউ দায়মুক্তি পাবে না। জনগণের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতেই এ ধরনের অভিযান অব্যাহত থাকবে বলেও জানান ওসি। খোকন মল্লিকের গ্রেপ্তারের খবরে স্থানীয় রাজনৈতিক অঙ্গনে ব্যাপক আলোচনা ও মিশ্র প্রতিক্রিয়া দেখা দিয়েছে। যদিও এ বিষয়ে এখনও উপজেলা আওয়ামী লীগ কিংবা জেলা কমিটির পক্ষ থেকে আনুষ্ঠানিক কোনো মন্তব্য পাওয়া যায়নি। স্থানীয় একাধিক সূত্র জানায়, মাসুম মল্লিক খোকন দীর্ঘদিন ধরে এলাকায় প্রভাবশালী হিসেবে পরিচিত। দলীয় পরিচয়ের আড়ালে তিনি এলাকায় প্রভাব বিস্তারের চেষ্টা করে আসছিলেন বলে অভিযোগ রয়েছে।