ভোলা : সিএনজি অটোরিকশা মালিক ও চালকরা মানববন্ধন করে -সংবাদ
ভোলায় বাস শ্রমিকদের বাধা ও জেলা প্রশাসকের শর্ত অরোপের প্রতিবাদে ৬ দিন ধরে ধর্মঘট পালন করছে সিএনজি অটোরিকশা মালিক চালকরা। গতকাল শুক্রবার শর্ত শিথিলের দাবিতে জেলা সদরের বরিশাল-ভোলা-লক্ষ্মীপুর মহাসড়কের পরাণগঞ্জ চত্বরে, বোরহানউদ্দিন উপজেলার কুঞ্জেরহাট, লালমোহন গজারিয়া ও চরফ্যাশন উপজেলা সদরে সকাল সাড়ে ১০টা থেকে দুপুর সাড়ে ১২টা পর্যন্ত এক জোটে মানববন্ধন ও বিক্ষোভ সমাবেশ করেছে সিএনজি অটো মালিক শ্রমিক সম্মিলিত পরিষদ। সংগঠনের সভাপতি মাকসুদুর রহমান জানান, তারা বাস শ্রমিকদের বাধার মুখে গত রোববার থেকে রাস্তায় নামতে পারছে না। অপরদিকে বাস মালিক ও শ্রমিকদের প্রস্তাবিত শর্ত জেলা প্রশাসক তাদের উপর আরোপ করেন। এতে তাদের ভোলার ইলিশা ফেরিঘাট ও লঞ্চ ঘাটের ৫ কিলোমিটার সড়কে চালানোর উপর নিষেধ করা হয়েছে। একই সঙ্গে কেবল মাত্র ৩ জন যাত্রী পরিবহনের নির্দেশ দেয়া হয়েছে। এটা কোনোভাবেই মানা যায় না। সিএনজি শ্রমিক ফেডারেশনের ভোলা জেলা কমিটির সভাপতি মো. জাকির হোসেন জানান, চরফ্যাশন থেকে যাত্রীরা ঢাকা চট্টগ্রাম যেতে সিএনজি নিয়ে পথে তাদের পরাণগঞ্জ বাজারে নামিয়ে দিলে ওই যাত্রীদের চরম দুর্ভোগ পোহাতে হবে। তাই জেলা প্রশাসকের ওই শর্ত শিথিলের দাবি জানান তারা। জেলায় বর্তমানে বৈধভাবে ৭শ সিএনজি অটো চলাচলের অনুমতি রয়েছে। ৬ দিন ধরে এই সব যান চলাচল বন্ধ রয়েছে। এদিকে এই সব সিএনজি অটো এখন সাধারণ মানুষের চাহিদা বলেও দাবি তাদের। তাদের দাবি মানা না হলে সোমবার জেলা প্রশাসক কার্যালয়ের সামনে তারা অবস্থান কর্মসূচি পালন করবেন বলেও ঘোষণা দেন। তাদের অভিযোগ বাস মালিক ও শ্রমিক সংগঠনের নেতারা যে প্রস্তাব দিয়েছে জেলা প্রশাসক মো. আজাদ জাহান ওই প্রস্তাব মেনে তাদের (সিএনজি অটো) ওপর শর্ত আরোপ করে দেন। ওই শর্ত পালন করতে গেলে সড়কে সিএনজি অটোরিকশা চলতে পারবে না। এটি অমানিবক শর্ত বলেও দাবি করেন তারা।
ভোলা : সিএনজি অটোরিকশা মালিক ও চালকরা মানববন্ধন করে -সংবাদ
শনিবার, ১০ মে ২০২৫
ভোলায় বাস শ্রমিকদের বাধা ও জেলা প্রশাসকের শর্ত অরোপের প্রতিবাদে ৬ দিন ধরে ধর্মঘট পালন করছে সিএনজি অটোরিকশা মালিক চালকরা। গতকাল শুক্রবার শর্ত শিথিলের দাবিতে জেলা সদরের বরিশাল-ভোলা-লক্ষ্মীপুর মহাসড়কের পরাণগঞ্জ চত্বরে, বোরহানউদ্দিন উপজেলার কুঞ্জেরহাট, লালমোহন গজারিয়া ও চরফ্যাশন উপজেলা সদরে সকাল সাড়ে ১০টা থেকে দুপুর সাড়ে ১২টা পর্যন্ত এক জোটে মানববন্ধন ও বিক্ষোভ সমাবেশ করেছে সিএনজি অটো মালিক শ্রমিক সম্মিলিত পরিষদ। সংগঠনের সভাপতি মাকসুদুর রহমান জানান, তারা বাস শ্রমিকদের বাধার মুখে গত রোববার থেকে রাস্তায় নামতে পারছে না। অপরদিকে বাস মালিক ও শ্রমিকদের প্রস্তাবিত শর্ত জেলা প্রশাসক তাদের উপর আরোপ করেন। এতে তাদের ভোলার ইলিশা ফেরিঘাট ও লঞ্চ ঘাটের ৫ কিলোমিটার সড়কে চালানোর উপর নিষেধ করা হয়েছে। একই সঙ্গে কেবল মাত্র ৩ জন যাত্রী পরিবহনের নির্দেশ দেয়া হয়েছে। এটা কোনোভাবেই মানা যায় না। সিএনজি শ্রমিক ফেডারেশনের ভোলা জেলা কমিটির সভাপতি মো. জাকির হোসেন জানান, চরফ্যাশন থেকে যাত্রীরা ঢাকা চট্টগ্রাম যেতে সিএনজি নিয়ে পথে তাদের পরাণগঞ্জ বাজারে নামিয়ে দিলে ওই যাত্রীদের চরম দুর্ভোগ পোহাতে হবে। তাই জেলা প্রশাসকের ওই শর্ত শিথিলের দাবি জানান তারা। জেলায় বর্তমানে বৈধভাবে ৭শ সিএনজি অটো চলাচলের অনুমতি রয়েছে। ৬ দিন ধরে এই সব যান চলাচল বন্ধ রয়েছে। এদিকে এই সব সিএনজি অটো এখন সাধারণ মানুষের চাহিদা বলেও দাবি তাদের। তাদের দাবি মানা না হলে সোমবার জেলা প্রশাসক কার্যালয়ের সামনে তারা অবস্থান কর্মসূচি পালন করবেন বলেও ঘোষণা দেন। তাদের অভিযোগ বাস মালিক ও শ্রমিক সংগঠনের নেতারা যে প্রস্তাব দিয়েছে জেলা প্রশাসক মো. আজাদ জাহান ওই প্রস্তাব মেনে তাদের (সিএনজি অটো) ওপর শর্ত আরোপ করে দেন। ওই শর্ত পালন করতে গেলে সড়কে সিএনজি অটোরিকশা চলতে পারবে না। এটি অমানিবক শর্ত বলেও দাবি করেন তারা।