ফরিদপুরের বোয়ালমারী পৌরসভার আঁধারকোঠা এলাকায় একটি নকল শিশু খাদ্যের কারখানায় যৌথবাহিনী অভিযান চালিয়ে বিপুল পরিমাণ নকল শিশু খাদ্য উদ্ধার করে ধ্বংস করা হয়েছে। গতকাল শুক্রবার রাত সাড়ে ৮টার দিকে বোয়ালমারী সেনা ক্যাম্প ও থানা পুলিশের যৌথ অভিযান পরিচালনা করা হয়।
এ সময় উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট গোলাম রাব্বানী সোহেল ভ্রাম্যমাণ আদালত বসিয়ে ২০০৯ সালের ভোক্তা অধিকার আইনের ৪৫ ধারায় কারখানা মালিককে ৫০ হাজার টাকা জরিমানা করেন।
জানা যায়, ফরিদপুরের বোয়ালমারী পৌর সদরের আঁধারকোঠা এলাকার আল হাসান মহিলা মাদ্রাসা সড়কে একটি বাড়িতে জাহিদুল ইসলাম (৬০) সরকারি বা বিএসটিআইয়ের অনুমোদন ছাড়া ঢাকার ঠিকানা ব্যবহার করে বিভিন্ন ধরনের শিশু খাদ্য সামগ্রী উৎপাদন করছিলেন। ওই কারখানায় স্যাকারিন, ঘনোচিনি, সেন্ট আর পানি দিয়ে ড্রিংকো জুস, রোব আইস ললি, তেতুলের চাটনিসহ নানা রকমের শিশু খাদ্য উৎপাদন করা হতো। খবর পেয়ে শুক্রবার রাত সাড়ে ৮টার দিকে যৌথবাহিনী অভিযান চালিয়ে এসব নকল পণ্য উদ্ধার করে উপজেলা ভূমি অফিসের চত্বরে নিয়ে ধ্বংস করা হয়।
এ ব্যাপারে বোয়ালমারী উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট গোলাম রাব্বানী সোহেল বলেন, মানব স্বাস্থ্যের জন্য বিশেষ করে শিশুদের জন্য মারাত্মক ক্ষতিকর এ সকল পণ্য। এরকম নকল পণ্য উৎপাদনের জন্য কারখানা মালিককে ৫০ হাজার টাকা জরিমানা করে নকল পণ্য ধ্বংস করা হয়েছে। তাছাড়া কারখানাটিও বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে।
শনিবার, ১০ মে ২০২৫
ফরিদপুরের বোয়ালমারী পৌরসভার আঁধারকোঠা এলাকায় একটি নকল শিশু খাদ্যের কারখানায় যৌথবাহিনী অভিযান চালিয়ে বিপুল পরিমাণ নকল শিশু খাদ্য উদ্ধার করে ধ্বংস করা হয়েছে। গতকাল শুক্রবার রাত সাড়ে ৮টার দিকে বোয়ালমারী সেনা ক্যাম্প ও থানা পুলিশের যৌথ অভিযান পরিচালনা করা হয়।
এ সময় উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট গোলাম রাব্বানী সোহেল ভ্রাম্যমাণ আদালত বসিয়ে ২০০৯ সালের ভোক্তা অধিকার আইনের ৪৫ ধারায় কারখানা মালিককে ৫০ হাজার টাকা জরিমানা করেন।
জানা যায়, ফরিদপুরের বোয়ালমারী পৌর সদরের আঁধারকোঠা এলাকার আল হাসান মহিলা মাদ্রাসা সড়কে একটি বাড়িতে জাহিদুল ইসলাম (৬০) সরকারি বা বিএসটিআইয়ের অনুমোদন ছাড়া ঢাকার ঠিকানা ব্যবহার করে বিভিন্ন ধরনের শিশু খাদ্য সামগ্রী উৎপাদন করছিলেন। ওই কারখানায় স্যাকারিন, ঘনোচিনি, সেন্ট আর পানি দিয়ে ড্রিংকো জুস, রোব আইস ললি, তেতুলের চাটনিসহ নানা রকমের শিশু খাদ্য উৎপাদন করা হতো। খবর পেয়ে শুক্রবার রাত সাড়ে ৮টার দিকে যৌথবাহিনী অভিযান চালিয়ে এসব নকল পণ্য উদ্ধার করে উপজেলা ভূমি অফিসের চত্বরে নিয়ে ধ্বংস করা হয়।
এ ব্যাপারে বোয়ালমারী উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট গোলাম রাব্বানী সোহেল বলেন, মানব স্বাস্থ্যের জন্য বিশেষ করে শিশুদের জন্য মারাত্মক ক্ষতিকর এ সকল পণ্য। এরকম নকল পণ্য উৎপাদনের জন্য কারখানা মালিককে ৫০ হাজার টাকা জরিমানা করে নকল পণ্য ধ্বংস করা হয়েছে। তাছাড়া কারখানাটিও বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে।