মুন্সীগঞ্জের টঙ্গীবাড়ী উপজেলার দিঘীরপাড় ইউনিয়নের সাতকচর এলাকার পদ্মা নদীর পাড় থেকে আনোয়ারা বেগম (৭৭) নামের এক বৃদ্ধার মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে।
গত বৃহস্পতিবার বিকালের দিকে ওই বৃদ্ধা মহিলার মরদেহটি উদ্ধার করে পুলিশ। মৃত আনোয়ারা বেগম শরীয়তপুর জেলার জাজিরা উপজেলার সোনারচর আফাজদ্দিন মুন্সী কান্দী গ্রামের কদম আলী আকনের স্ত্রী। সূত্র জানায়, টঙ্গীবাড়ী উপজেলার নগর জোয়ার এলাকায় আনোয়ারা বেগম তার মেয়ে রাহিমা বেগমের বাড়িতে বেড়াতে আসে। তারপর গত ৭ মে বুধবার রাতে ওই বাড়ির কাউকে কিছু না বলে বাড়ি থেকে চলে যায়। তাকে খোঁজাখুঁজির একপর্যায়ে গত বৃহস্পতিবার সকালে তার মেয়ে রহিমা বেগম নদীর পাড়ে মায়ের স্যান্ডেল দেখতে পান। পরে বিকেলের দিকে মৃত আনোয়ারা বেগমের মরদেহ টঙ্গীবাড়ী উপজেলার দিঘীরপাড় ইউনিয়নের সাতকচর গ্রামের পদ্মা নদীর পাড়ে ভেসে ওঠে। খবর পেয়ে আত্মীয়-স্বজন ঘটনাস্থলে গিয়ে মরদেহ শনাক্ত করে।
পরে পুলিশ এসে ওই বৃদ্ধার মরদেহ উদ্ধার করে।
এ ব্যাপারে চর আব্দুলাপুর তদন্ত কেন্দ্রের ইনচার্জ মাহাবুব আলম বলেন, আমরা খবর পেয়ে ঘটনাস্থল থেকে মরদেহ উদ্ধার করি। পরে মৃতের স্বজনদের কোনো আপত্তি না থাকায় ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের সঙ্গে আলোচনা সাপেক্ষে তাদের কাছে লাশ হস্তান্তর করি।
শনিবার, ১০ মে ২০২৫
মুন্সীগঞ্জের টঙ্গীবাড়ী উপজেলার দিঘীরপাড় ইউনিয়নের সাতকচর এলাকার পদ্মা নদীর পাড় থেকে আনোয়ারা বেগম (৭৭) নামের এক বৃদ্ধার মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে।
গত বৃহস্পতিবার বিকালের দিকে ওই বৃদ্ধা মহিলার মরদেহটি উদ্ধার করে পুলিশ। মৃত আনোয়ারা বেগম শরীয়তপুর জেলার জাজিরা উপজেলার সোনারচর আফাজদ্দিন মুন্সী কান্দী গ্রামের কদম আলী আকনের স্ত্রী। সূত্র জানায়, টঙ্গীবাড়ী উপজেলার নগর জোয়ার এলাকায় আনোয়ারা বেগম তার মেয়ে রাহিমা বেগমের বাড়িতে বেড়াতে আসে। তারপর গত ৭ মে বুধবার রাতে ওই বাড়ির কাউকে কিছু না বলে বাড়ি থেকে চলে যায়। তাকে খোঁজাখুঁজির একপর্যায়ে গত বৃহস্পতিবার সকালে তার মেয়ে রহিমা বেগম নদীর পাড়ে মায়ের স্যান্ডেল দেখতে পান। পরে বিকেলের দিকে মৃত আনোয়ারা বেগমের মরদেহ টঙ্গীবাড়ী উপজেলার দিঘীরপাড় ইউনিয়নের সাতকচর গ্রামের পদ্মা নদীর পাড়ে ভেসে ওঠে। খবর পেয়ে আত্মীয়-স্বজন ঘটনাস্থলে গিয়ে মরদেহ শনাক্ত করে।
পরে পুলিশ এসে ওই বৃদ্ধার মরদেহ উদ্ধার করে।
এ ব্যাপারে চর আব্দুলাপুর তদন্ত কেন্দ্রের ইনচার্জ মাহাবুব আলম বলেন, আমরা খবর পেয়ে ঘটনাস্থল থেকে মরদেহ উদ্ধার করি। পরে মৃতের স্বজনদের কোনো আপত্তি না থাকায় ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের সঙ্গে আলোচনা সাপেক্ষে তাদের কাছে লাশ হস্তান্তর করি।