ঝালকাঠি : তৈল জাতীয় ফসল তিল আবাদকারী কৃষক -সংবাদ
ধানের চেয়ে তিনগুণ লাভ, রোগ বালাই ও চাষ খরচ কম এবং প্রয়োজন হয়না তেমন পরিচর্যার তাই ঝালকাঠিতে চাষীদের মাঝে আগ্রহ বাড়ছে তৈল জাতীয় ফসল তিল চাষে। ঝালকাঠি জেলায় চলতি মৌসুমে ৪১৩ হেক্টর জমিতে তিলের আবাদ হয়েছে। তিল বীজ বপনের পরে মাত্র তিন মাসের মধ্যেই ফসল ঘরে তোলা যায়। স্থানীয় বাজারসহ সারাদেশে তিলের ব্যাপক চাহিদা থাকায় ভালো দাম পাওয়া যাচ্ছে। এছাড়া ধান ও অন্যান্য ফসল চাষের তুলনায় তিনগুণ লাভজনক হওয়ার দিন দিন তিল চাষে আগ্রহী হয়ে উঠছেন কৃষকরা। এতে ঝালকাঠিতে ক্রমশ. বাড়ছে তিল চাষ।
জেলায় স্থানীয় জাত ছাড়াও বারি তিল-৪ এবং বিনা তিল-৩ চাষ করে সফল হচ্ছেন চাষিরা। রোগ-বালাই কম থাকায় তেমন কীটনাশক ছিটাতে হয় না, দিতে হয় না কোন রাসায়নিক সার। এছাড়া আগাছা পরিষ্কার এবং পানি সেচেরও তেমন প্রয়োজন হয় না, তাই চাষ খরচ অনেক কম। বীজ বপনের পরে মাত্র তিন মাসের মধ্যেই ফসল তুলতে পারেন কৃষকরা। এদিকে স্বাস্থ্য সম্মত ভোজ্যতেল ছাড়াও বিস্কুট এবং খাঁজাসহ বিভিন্ন খাদ্যপণ্যে ব্যাবহার বেড়ে যাওয়ায় বাজারেও রয়েছে তিলের ব্যাপক চাহিদা। ধান আবাদের চেয়ে এ ফসল চাষে তিনগুণ লাভ পাওয়া যায় বলে জানিয়েছে কৃষকরা। তাই এর আবাদ বাড়িয়ে ঘুরে দাঁড়ানোর স্বপ্ন দেখেছেন তারা। কৃষি বিভাগ জানিয়েছে, ভোজ্যতেল উৎপাদন ছাড়াও তিলের বহুমুখী ব্যাবহার বাড়ার কারনে চাহিদা বাড়ছে। তিল চাষ করে ভাল ফলন পাওয়া লক্ষ্যে কৃষি বিভাগ থেকে প্রদর্শনী কর্যক্রমের পাশাপাশি চাষিদের প্রয়োজনীয় প্রশিক্ষণ ও পরামর্শ প্রদান করা হয়েছে। আগামীতে তিল চাষ আরও বৃদ্ধি পাবে বলে আশা করা যায়।
ঝালকাঠি জেলায় চলতি মৌসুমে ৪১৩ হেক্টর জমিতে তিলের আবাদ হয়েছে। সারাদেশে এর চাষ সম্প্রসারিত হলে ভোজ্যতেলের ঘাটতি ও চাহিদা মেটানো সম্ভব বলে মনে করছেন জেলা কৃষি সম্প্রসারণ বিভাগের উপ-পরিচালক কৃষিবিদ আব্দুল্লাহ আল মামুন।
ঝালকাঠি : তৈল জাতীয় ফসল তিল আবাদকারী কৃষক -সংবাদ
শনিবার, ১০ মে ২০২৫
ধানের চেয়ে তিনগুণ লাভ, রোগ বালাই ও চাষ খরচ কম এবং প্রয়োজন হয়না তেমন পরিচর্যার তাই ঝালকাঠিতে চাষীদের মাঝে আগ্রহ বাড়ছে তৈল জাতীয় ফসল তিল চাষে। ঝালকাঠি জেলায় চলতি মৌসুমে ৪১৩ হেক্টর জমিতে তিলের আবাদ হয়েছে। তিল বীজ বপনের পরে মাত্র তিন মাসের মধ্যেই ফসল ঘরে তোলা যায়। স্থানীয় বাজারসহ সারাদেশে তিলের ব্যাপক চাহিদা থাকায় ভালো দাম পাওয়া যাচ্ছে। এছাড়া ধান ও অন্যান্য ফসল চাষের তুলনায় তিনগুণ লাভজনক হওয়ার দিন দিন তিল চাষে আগ্রহী হয়ে উঠছেন কৃষকরা। এতে ঝালকাঠিতে ক্রমশ. বাড়ছে তিল চাষ।
জেলায় স্থানীয় জাত ছাড়াও বারি তিল-৪ এবং বিনা তিল-৩ চাষ করে সফল হচ্ছেন চাষিরা। রোগ-বালাই কম থাকায় তেমন কীটনাশক ছিটাতে হয় না, দিতে হয় না কোন রাসায়নিক সার। এছাড়া আগাছা পরিষ্কার এবং পানি সেচেরও তেমন প্রয়োজন হয় না, তাই চাষ খরচ অনেক কম। বীজ বপনের পরে মাত্র তিন মাসের মধ্যেই ফসল তুলতে পারেন কৃষকরা। এদিকে স্বাস্থ্য সম্মত ভোজ্যতেল ছাড়াও বিস্কুট এবং খাঁজাসহ বিভিন্ন খাদ্যপণ্যে ব্যাবহার বেড়ে যাওয়ায় বাজারেও রয়েছে তিলের ব্যাপক চাহিদা। ধান আবাদের চেয়ে এ ফসল চাষে তিনগুণ লাভ পাওয়া যায় বলে জানিয়েছে কৃষকরা। তাই এর আবাদ বাড়িয়ে ঘুরে দাঁড়ানোর স্বপ্ন দেখেছেন তারা। কৃষি বিভাগ জানিয়েছে, ভোজ্যতেল উৎপাদন ছাড়াও তিলের বহুমুখী ব্যাবহার বাড়ার কারনে চাহিদা বাড়ছে। তিল চাষ করে ভাল ফলন পাওয়া লক্ষ্যে কৃষি বিভাগ থেকে প্রদর্শনী কর্যক্রমের পাশাপাশি চাষিদের প্রয়োজনীয় প্রশিক্ষণ ও পরামর্শ প্রদান করা হয়েছে। আগামীতে তিল চাষ আরও বৃদ্ধি পাবে বলে আশা করা যায়।
ঝালকাঠি জেলায় চলতি মৌসুমে ৪১৩ হেক্টর জমিতে তিলের আবাদ হয়েছে। সারাদেশে এর চাষ সম্প্রসারিত হলে ভোজ্যতেলের ঘাটতি ও চাহিদা মেটানো সম্ভব বলে মনে করছেন জেলা কৃষি সম্প্রসারণ বিভাগের উপ-পরিচালক কৃষিবিদ আব্দুল্লাহ আল মামুন।