সংবাদ প্রকাশের পর
সিরাজগঞ্জের তাড়াশ উপজেলায় সরকারি অনুদানের গরু বিতরণে অনিয়মের অভিযোগে দৈনিক সংবাদ-এ প্রতিবেদন প্রকাশের পর অবশেষে ফেরত পেলেন দুই আদিবাসী সদস্য তাদের প্রাপ্য গরু। তারা হলেন, মাধাইনগর ইউনিয়নের ক্ষিরপোতা গ্রামের বাসুদেব সরকারের স্ত্রী সবিতা রানী এবং তালম ইউনিয়নের মানিক চাপড় গ্রামের ক্ষিতীশ তির্কী।
মঙ্গলবার, (১৩ মে ২০২৫) দুপুরে তাড়াশ উপজেলা প্রাণিসম্পদ দপ্তর ও ভেটেরিনারি হাসপাতালের প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা ডা. মো. আমিনুল ইসলামের তত্ত্বাবধানে আনুষ্ঠানিকভাবে গরু দুটি ভুক্তভোগীদের কাছে হস্তান্তর করা হয়।
এর আগে দৈনিক সংবাদে ‘তাড়াশে ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীদের মাঝে গরু বিতরণে অনিয়মের অভিযোগ’ শিরোনামে প্রতিবেদন প্রকাশিত হলে বিষয়টি প্রশাসনের নজরে আসে। তদন্তে নেমে সংশ্লিষ্ট দপ্তর গরু দুটি উদ্ধার করে প্রকৃত সুফলভোগীদের কাছে ফেরত দেয়।
প্রাণিসম্পদ দপ্তরের তথ্য মতে, গত ৩০ এপ্রিল সমতল ভূমিতে বসবাসরত অনগ্রসর আদিবাসী সম্প্রদায়ের আর্থসামাজিক উন্নয়ন ও জীবনমান বৃদ্ধির লক্ষ্যে সমন্বিত প্রাণিসম্পদ উন্নয়ন প্রকল্পের আওতায় ৯০ জন সুফলভোগীর মাঝে বকনা বাছুর বিতরণ করা হয়। কিন্তু বিতরণের সময় সবিতা রানী ও ক্ষিতীশ তির্কী তাঁদের প্রাপ্য গরু থেকে বঞ্চিত হন।
গরু ফেরত পেয়ে সবিতা রানী ও ক্ষিতীশ তির্কী জানান, সংবাদ প্রকাশ ও প্রশাসনের দ্রুত পদক্ষেপের ফলে তাঁরা ন্যায্য অধিকার ফিরে পেয়েছেন। দেরিতে হলেও গরু পেয়ে তাঁরা সন্তুষ্ট এবং সংশ্লিষ্টদের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন।
এ বিষয়ে প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা ডা. মো. আমিনুল ইসলাম বলেন, “বিতরণের সময় আমাদের অগোচরে গরু দুটি অন্যরা নিয়ে যান। তদন্তের মাধ্যমে তাদের চিহ্নিত করে গরু দুটি উদ্ধার করা হয়েছে এবং প্রকৃত সুফলভোগীদের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে। অবৈধভাবে গরু নেওয়া ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণের প্রক্রিয়া চলছে।
সংবাদ প্রকাশের পর
মঙ্গলবার, ১৩ মে ২০২৫
সিরাজগঞ্জের তাড়াশ উপজেলায় সরকারি অনুদানের গরু বিতরণে অনিয়মের অভিযোগে দৈনিক সংবাদ-এ প্রতিবেদন প্রকাশের পর অবশেষে ফেরত পেলেন দুই আদিবাসী সদস্য তাদের প্রাপ্য গরু। তারা হলেন, মাধাইনগর ইউনিয়নের ক্ষিরপোতা গ্রামের বাসুদেব সরকারের স্ত্রী সবিতা রানী এবং তালম ইউনিয়নের মানিক চাপড় গ্রামের ক্ষিতীশ তির্কী।
মঙ্গলবার, (১৩ মে ২০২৫) দুপুরে তাড়াশ উপজেলা প্রাণিসম্পদ দপ্তর ও ভেটেরিনারি হাসপাতালের প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা ডা. মো. আমিনুল ইসলামের তত্ত্বাবধানে আনুষ্ঠানিকভাবে গরু দুটি ভুক্তভোগীদের কাছে হস্তান্তর করা হয়।
এর আগে দৈনিক সংবাদে ‘তাড়াশে ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীদের মাঝে গরু বিতরণে অনিয়মের অভিযোগ’ শিরোনামে প্রতিবেদন প্রকাশিত হলে বিষয়টি প্রশাসনের নজরে আসে। তদন্তে নেমে সংশ্লিষ্ট দপ্তর গরু দুটি উদ্ধার করে প্রকৃত সুফলভোগীদের কাছে ফেরত দেয়।
প্রাণিসম্পদ দপ্তরের তথ্য মতে, গত ৩০ এপ্রিল সমতল ভূমিতে বসবাসরত অনগ্রসর আদিবাসী সম্প্রদায়ের আর্থসামাজিক উন্নয়ন ও জীবনমান বৃদ্ধির লক্ষ্যে সমন্বিত প্রাণিসম্পদ উন্নয়ন প্রকল্পের আওতায় ৯০ জন সুফলভোগীর মাঝে বকনা বাছুর বিতরণ করা হয়। কিন্তু বিতরণের সময় সবিতা রানী ও ক্ষিতীশ তির্কী তাঁদের প্রাপ্য গরু থেকে বঞ্চিত হন।
গরু ফেরত পেয়ে সবিতা রানী ও ক্ষিতীশ তির্কী জানান, সংবাদ প্রকাশ ও প্রশাসনের দ্রুত পদক্ষেপের ফলে তাঁরা ন্যায্য অধিকার ফিরে পেয়েছেন। দেরিতে হলেও গরু পেয়ে তাঁরা সন্তুষ্ট এবং সংশ্লিষ্টদের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন।
এ বিষয়ে প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা ডা. মো. আমিনুল ইসলাম বলেন, “বিতরণের সময় আমাদের অগোচরে গরু দুটি অন্যরা নিয়ে যান। তদন্তের মাধ্যমে তাদের চিহ্নিত করে গরু দুটি উদ্ধার করা হয়েছে এবং প্রকৃত সুফলভোগীদের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে। অবৈধভাবে গরু নেওয়া ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণের প্রক্রিয়া চলছে।