গণতান্ত্রিক এবং জবাবদিহিমূলক সমৃদ্ধ রাষ্ট্র বিনির্মাণে সবাইকে ঐক্যবদ্ধ করে একটি জাতীয় সনদ তৈরি করাই জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের লক্ষ্য বলে জানিয়েছেন এই কমিশনের সহ-সভাপতি আলী রীয়াজ। তিনি বলেছেন, এই জাতীয় সনদ ভবিষ্যৎ বাংলাদেশের সুনির্দিষ্ট রূপরেখা নির্দেশ করবে।
গতকাল বুধবার বিকেলে জাতীয় সংসদ ভবন এলাকায় জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের কার্যালয়ে রবার্ট এফ (আর এফ) কেনেডি হিউম্যান রাইটসের প্রেসিডেন্ট ক্যারি কেনেডির সঙ্গে বৈঠকের পর তিনি এসব কথা বলেন। বৈঠকে ঐকমত্য কমিশনের কাজের অগ্রগতি এবং লক্ষ্য সম্পর্কে আলোচনা হয় বলে কমিশনের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়।
এ সময় আর এফ কেনেডি হিউম্যান রাইটসের এশিয়ার স্টাফ অ্যাটর্নি ক্যাথরিন কুপার ও আন্তর্জাতিক পরামর্শ এবং বিচারিক কার্যক্রমের ভাইস-প্রেসিডেন্ট অ্যাঞ্জেলিটা ব্যায়েন্স উপস্থিত ছিলেন।
জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সহ-সভাপতি আলী রীয়াজ বলেন, ‘একটি গণতান্ত্রিক রাষ্ট্রই কেবল নাগরিকের অধিকার নিশ্চিত করতে পারে, আইনের শাসন প্রতিষ্ঠা করতে পারে এবং স্বাধীন বিচার বিভাগ জনগণের দোরগোড়ায় সুবিচার ব্যবস্থা পৌঁছে দিতে পারে। জাতীয় সনদ তৈরির লক্ষ্যে জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে প্রাথমিক আলোচনা প্রায় শেষ পর্যায়ে। এর পর দ্বিতীয় ধাপের আলোচনার জন্যও প্রস্তুতি নিচ্ছে কমিশন।’ ঐকমত্য কমিশনের সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়, বৈঠকে ক্যারি কেনেডি ঐকমত্য কমিশনের কাজে সন্তোষ প্রকাশ করেন এবং কমিশনের সাফল্য কামনা করেন।
বৃহস্পতিবার, ১৫ মে ২০২৫
গণতান্ত্রিক এবং জবাবদিহিমূলক সমৃদ্ধ রাষ্ট্র বিনির্মাণে সবাইকে ঐক্যবদ্ধ করে একটি জাতীয় সনদ তৈরি করাই জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের লক্ষ্য বলে জানিয়েছেন এই কমিশনের সহ-সভাপতি আলী রীয়াজ। তিনি বলেছেন, এই জাতীয় সনদ ভবিষ্যৎ বাংলাদেশের সুনির্দিষ্ট রূপরেখা নির্দেশ করবে।
গতকাল বুধবার বিকেলে জাতীয় সংসদ ভবন এলাকায় জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের কার্যালয়ে রবার্ট এফ (আর এফ) কেনেডি হিউম্যান রাইটসের প্রেসিডেন্ট ক্যারি কেনেডির সঙ্গে বৈঠকের পর তিনি এসব কথা বলেন। বৈঠকে ঐকমত্য কমিশনের কাজের অগ্রগতি এবং লক্ষ্য সম্পর্কে আলোচনা হয় বলে কমিশনের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়।
এ সময় আর এফ কেনেডি হিউম্যান রাইটসের এশিয়ার স্টাফ অ্যাটর্নি ক্যাথরিন কুপার ও আন্তর্জাতিক পরামর্শ এবং বিচারিক কার্যক্রমের ভাইস-প্রেসিডেন্ট অ্যাঞ্জেলিটা ব্যায়েন্স উপস্থিত ছিলেন।
জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সহ-সভাপতি আলী রীয়াজ বলেন, ‘একটি গণতান্ত্রিক রাষ্ট্রই কেবল নাগরিকের অধিকার নিশ্চিত করতে পারে, আইনের শাসন প্রতিষ্ঠা করতে পারে এবং স্বাধীন বিচার বিভাগ জনগণের দোরগোড়ায় সুবিচার ব্যবস্থা পৌঁছে দিতে পারে। জাতীয় সনদ তৈরির লক্ষ্যে জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে প্রাথমিক আলোচনা প্রায় শেষ পর্যায়ে। এর পর দ্বিতীয় ধাপের আলোচনার জন্যও প্রস্তুতি নিচ্ছে কমিশন।’ ঐকমত্য কমিশনের সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়, বৈঠকে ক্যারি কেনেডি ঐকমত্য কমিশনের কাজে সন্তোষ প্রকাশ করেন এবং কমিশনের সাফল্য কামনা করেন।