ফরিদপুরের বোয়ালমারীতে পুরোনো সেই রীতিতে বর বেশে ঘোড়ায় চড়ে বিয়ে সেরেছেন এক তরুণ। বিষয়টি এলাকাবাসীর নজর কেড়েছে। এমন দৃশ্য দেখতে উৎসুক মানুষের ভিড় লক্ষ্য করা যায়।
গতকাল শুক্রবার দুপুরে কনের বাড়িতে ঘোড়ায় চড়ে হাজির হন বর বোরহান চৌধুরী। ঘোড়ার পাশাপাশি মোটরসাইকেল, মাইক্রোবাসে বরযাত্রী নিয়ে বিয়ে করতে যান তিনি।
পরিবার সূত্রে জানা গেছে, উপজেলার পৌরসদরের ছোলনা গ্রামের মরহুম আমিরুল ইসলাম চৌধুরীর ছেলে বোরহান চৌধুরীর সঙ্গে বিয়ে হয় একই উপজেলার কুশোডাঙ্গা গ্রামের মো. ফারুক শেখের মেয়ে ফারজানা রহমান তিম্মার। বর বোরহান চৌধুরীর বাড়ি থেকে কনে ফারজানার বাড়ি প্রায় দেড় থেকে দুই কিলোমিটারের পথ। পুরো পথ ঘোড়ার পিঠে চড়ে কনের বাড়িতে পৌঁছান বোরহান।
ব্যতিক্রমী আয়োজনে উভয় পরিবারসহ স্থানীয়রা বেশ খুশি।
কনের বাবা মো.ফারুক শেখ বলেন, হারিয়ে যাওয়া ঐতিহ্য গোড়ায় চড়ে বর আসার দৃশ্যটি দেখে সবাই খুশি ও আনন্দিত। এ দৃশ্যটি একটি ভিন্নধর্মী বিয়ের উৎসবে পরিণত হয়েছে।
প্রবীণ সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব জীবন কৃষ্ণ পাল বলেন, এক সময় গ্রামীণ সংস্কৃতির অংশ ছিল ঘোড়া। বিশেষ করে রাজ পরিবার বা জমিদার পরিবারের সদস্যদের যেন ঘোড়া ছাড়া চলতোই না। এখন সচরাচর এসব যানবাহন দেখা যায় না। অথচ এক সময় পালকি, গরু বা ঘোড়ার গাড়িতে চড়ে বিয়ে বাড়ি কিংবা শ্বশুরবাড়ি যাওয়ার প্রচলন ছিল অহরহ। কালের বিবর্তনে এ দৃশ্য যেন বিলুপ্ত।
শনিবার, ১৭ মে ২০২৫
ফরিদপুরের বোয়ালমারীতে পুরোনো সেই রীতিতে বর বেশে ঘোড়ায় চড়ে বিয়ে সেরেছেন এক তরুণ। বিষয়টি এলাকাবাসীর নজর কেড়েছে। এমন দৃশ্য দেখতে উৎসুক মানুষের ভিড় লক্ষ্য করা যায়।
গতকাল শুক্রবার দুপুরে কনের বাড়িতে ঘোড়ায় চড়ে হাজির হন বর বোরহান চৌধুরী। ঘোড়ার পাশাপাশি মোটরসাইকেল, মাইক্রোবাসে বরযাত্রী নিয়ে বিয়ে করতে যান তিনি।
পরিবার সূত্রে জানা গেছে, উপজেলার পৌরসদরের ছোলনা গ্রামের মরহুম আমিরুল ইসলাম চৌধুরীর ছেলে বোরহান চৌধুরীর সঙ্গে বিয়ে হয় একই উপজেলার কুশোডাঙ্গা গ্রামের মো. ফারুক শেখের মেয়ে ফারজানা রহমান তিম্মার। বর বোরহান চৌধুরীর বাড়ি থেকে কনে ফারজানার বাড়ি প্রায় দেড় থেকে দুই কিলোমিটারের পথ। পুরো পথ ঘোড়ার পিঠে চড়ে কনের বাড়িতে পৌঁছান বোরহান।
ব্যতিক্রমী আয়োজনে উভয় পরিবারসহ স্থানীয়রা বেশ খুশি।
কনের বাবা মো.ফারুক শেখ বলেন, হারিয়ে যাওয়া ঐতিহ্য গোড়ায় চড়ে বর আসার দৃশ্যটি দেখে সবাই খুশি ও আনন্দিত। এ দৃশ্যটি একটি ভিন্নধর্মী বিয়ের উৎসবে পরিণত হয়েছে।
প্রবীণ সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব জীবন কৃষ্ণ পাল বলেন, এক সময় গ্রামীণ সংস্কৃতির অংশ ছিল ঘোড়া। বিশেষ করে রাজ পরিবার বা জমিদার পরিবারের সদস্যদের যেন ঘোড়া ছাড়া চলতোই না। এখন সচরাচর এসব যানবাহন দেখা যায় না। অথচ এক সময় পালকি, গরু বা ঘোড়ার গাড়িতে চড়ে বিয়ে বাড়ি কিংবা শ্বশুরবাড়ি যাওয়ার প্রচলন ছিল অহরহ। কালের বিবর্তনে এ দৃশ্য যেন বিলুপ্ত।