মেহেরপুরে পুলিশ কনস্টেবল নিয়োগ শান্তিপূর্ণভাবে সম্পন্ন হয়েছে। গতকাল বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় নিয়োগ বোর্ড ফলাফল ঘোষণা করেছে। প্রায় পাঁচ শত চাকরিপ্রার্থীর মধ্যে একজন মহিলাসহ নয়জনকে তাদের যোগ্যতা এবং মেধা অনুসারে চাকরি দেয়া হয়েছে।
মোছা. ফারজানা খাতুন, একজন সংগ্রামী তরুণী। দুইবার ব্যর্থতার পরও হাল ছাড়েননি। অবশেষে নিজের যোগ্যতা ও পরিশ্রমের ফলস্বরূপ তিনি এবার প্রাথমিকভাবে পুলিশের চাকরির জন্য নির্বাচিত হয়েছেন।
তিনি বলেন, আমার ফরম পূরণ করতে ১২০ টাকা লেগেছে, এর বাইরে আমার এক টাকাও খরচ হয়নি। আমি সম্পূর্ণ নিজের যোগ্যতায় এখানে এসেছি। আজ আমি খুবই খুশি, কারণ দুবার ব্যর্থ হওয়ার পর অবশেষে নিজের যোগ্যতায় আমি পুলিশের চাকরিতে নির্বাচিত হয়েছি।
নির্বাচিত একজন বলেন, চাকরি পাওয়া অবশ্যই আনন্দের বিষয়। দীর্ঘদিনের প্রচেষ্টা ও অধ্যবসায়ের পর নিজের যোগ্যতায় এই চাকরি পাওয়া সত্যিই গর্বের।
আমার বাবা একজন কৃষক। তিনি অনেক কষ্ট করে আমাকে পড়াশোনা করিয়েছেন, যার ফল আজ আমি হাতে পেয়েছি।
আলহামদুলিল্লাহ, অনেক কষ্টের পর এই সাফল্য আমার জীবনের সবচেয়ে আনন্দের মুহূর্ত। এ অর্জন শুধু আমার একার নয়, আমার পরিবারের, বিশেষ করে আমার বাবার স্বপ্নপূরণের এক গর্বিত মুহূর্ত।
বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় মেহেরপুর পুলিশ লাইন্স ড্রিল শেডে চূড়ান্ত ফলাফল ঘোষণা করেন পুলিশ সুপার মাকসুদা আক্তার খানম, পিপিএম।
পুলিশ সুপার বলেন, প্রাথমিকভাবে ৯ জন প্রার্থী নির্বাচিত হয়েছন এবং আরও ২ জন ওয়েটিং লিস্টে রয়েছেন।
তাদের কারো সঙ্গেই কোনো ধরনের আর্থিক লেনদেন হয়নি। যদি কারো সঙ্গে লেনদেন হয়ে থাকে, তাহলে আমাদের কাছে লিখিত অভিযোগ দিন, আমরা সেই টাকা ফেরতের ব্যবস্থা করব। তবে আমাদের দৃঢ বিশ্বাস, এ ধরনের কোনো ঘটনা ঘটেনি।
শুক্রবার, ২৩ মে ২০২৫
মেহেরপুরে পুলিশ কনস্টেবল নিয়োগ শান্তিপূর্ণভাবে সম্পন্ন হয়েছে। গতকাল বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় নিয়োগ বোর্ড ফলাফল ঘোষণা করেছে। প্রায় পাঁচ শত চাকরিপ্রার্থীর মধ্যে একজন মহিলাসহ নয়জনকে তাদের যোগ্যতা এবং মেধা অনুসারে চাকরি দেয়া হয়েছে।
মোছা. ফারজানা খাতুন, একজন সংগ্রামী তরুণী। দুইবার ব্যর্থতার পরও হাল ছাড়েননি। অবশেষে নিজের যোগ্যতা ও পরিশ্রমের ফলস্বরূপ তিনি এবার প্রাথমিকভাবে পুলিশের চাকরির জন্য নির্বাচিত হয়েছেন।
তিনি বলেন, আমার ফরম পূরণ করতে ১২০ টাকা লেগেছে, এর বাইরে আমার এক টাকাও খরচ হয়নি। আমি সম্পূর্ণ নিজের যোগ্যতায় এখানে এসেছি। আজ আমি খুবই খুশি, কারণ দুবার ব্যর্থ হওয়ার পর অবশেষে নিজের যোগ্যতায় আমি পুলিশের চাকরিতে নির্বাচিত হয়েছি।
নির্বাচিত একজন বলেন, চাকরি পাওয়া অবশ্যই আনন্দের বিষয়। দীর্ঘদিনের প্রচেষ্টা ও অধ্যবসায়ের পর নিজের যোগ্যতায় এই চাকরি পাওয়া সত্যিই গর্বের।
আমার বাবা একজন কৃষক। তিনি অনেক কষ্ট করে আমাকে পড়াশোনা করিয়েছেন, যার ফল আজ আমি হাতে পেয়েছি।
আলহামদুলিল্লাহ, অনেক কষ্টের পর এই সাফল্য আমার জীবনের সবচেয়ে আনন্দের মুহূর্ত। এ অর্জন শুধু আমার একার নয়, আমার পরিবারের, বিশেষ করে আমার বাবার স্বপ্নপূরণের এক গর্বিত মুহূর্ত।
বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় মেহেরপুর পুলিশ লাইন্স ড্রিল শেডে চূড়ান্ত ফলাফল ঘোষণা করেন পুলিশ সুপার মাকসুদা আক্তার খানম, পিপিএম।
পুলিশ সুপার বলেন, প্রাথমিকভাবে ৯ জন প্রার্থী নির্বাচিত হয়েছন এবং আরও ২ জন ওয়েটিং লিস্টে রয়েছেন।
তাদের কারো সঙ্গেই কোনো ধরনের আর্থিক লেনদেন হয়নি। যদি কারো সঙ্গে লেনদেন হয়ে থাকে, তাহলে আমাদের কাছে লিখিত অভিযোগ দিন, আমরা সেই টাকা ফেরতের ব্যবস্থা করব। তবে আমাদের দৃঢ বিশ্বাস, এ ধরনের কোনো ঘটনা ঘটেনি।