যশোর-বেনাপোল ও নাভারণ-সাতক্ষীরা মহাসড়কে নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে উদ্যোগ নিয়েছে যশোরের নাভারণ হাইওয়ে থানা পুলিশ।
এ দুই মহাসড়কের দু’পাশে থাকা প্রায় ৩০টি ব্যবসা প্রতিষ্ঠান ও ফিলিং স্টেশনে সিসি ক্যামেরা স্থাপনের নির্দেশনা দিয়ে কাজ শুরু করেছেন তারা। এ উদ্যোগ বাস্তবায়ন হলে প্রায় ৫৩ কিলোমিটার মহাসড়ক আসবে সিসি ক্যামেরার নজরদারির আওতায়।
নিরাপত্তা নিশ্চিতে হাইওয়ে পুলিশ নিরলসভাবে কাজ করছে। যানজট, দুর্ঘটনা, অপরাধ এবং চোরাচালান রোধে সিসি ক্যামেরা অত্যন্ত কার্যকর। তাই প্রতিটি প্রতিষ্ঠান যেন মহাসড়কমুখী ক্যামেরা স্থাপন করে
বিষয়টি নিশ্চিত করে নাভারণ হাইওয়ে থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) রোকনুজ্জামান জানান, মহাসড়ককে নিরাপদ রাখতে হলে স্থানীয় ব্যবসা প্রতিষ্ঠান ও সেবা কেন্দ্রগুলোর সহযোগিতা অপরিহার্য।
সিসি ক্যামেরা থাকলে দুর্ঘটনা, চুরি, ছিনতাই, ডাকাতি এমনকি মাদক ও চোরাচালান রোধে তাৎক্ষণিক পদক্ষেপ নেওয়া সম্ভব হবে। এ কারণে প্রতিষ্ঠানগুলোকে চিঠির মাধ্যমে ক্যামেরা স্থাপনের অনুরোধ জানানো হয়েছিলো। স্থানীয় ব্যবসায়ীরা ইতোমধ্যে এ উদ্যোগেকে স্বাগত জানিয়ে ক্যামেরা বসানোর কাজ শুরু করেছেন।
তিনি আরো বলেন, আশা করা যাচ্ছে ঈদুল আজহার আগেই সবগুলো প্রতিষ্ঠান সিসি ক্যামেরা স্থাপন সম্পন্ন করবে।
হাইওয়ে পুলিশের পাঠানো চিঠিতে উল্লেখ করা হয়, নিরাপত্তা নিশ্চিতে হাইওয়ে পুলিশ নিরলসভাবে কাজ করছে। যানজট, দুর্ঘটনা, অপরাধ এবং চোরাচালান রোধে সিসি ক্যামেরা অত্যন্ত কার্যকর। তাই প্রতিটি প্রতিষ্ঠান যেন মহাসড়কমুখী ক্যামেরা স্থাপন করে, সেটি নিশ্চিত করতে অনুরোধ জানানো হচ্ছে।
বেনাপোলের আমড়াখালী এলাকার এসিআই মোটরস’র কর্মকর্তা আশরাফুল আলম জানান, ‘পুলিশের চিঠি পাওয়ার পর আমরা দু’টি উচ্চক্ষমতা সম্পন্ন ক্যামেরা বসিয়েছি, যেগুলো পুরো মহাসড়ক কাভার করছে।’
শ্যামলাগাছীর শ্যামলী ফিলিং স্টেশনের পরিচালক মো. আতিয়ার রহমান বলেন, ‘আমাদের ফিলিং স্টেশনে আগে থেকেই ১২টি ক্যামেরা ছিল। এখন সেগুলোর মুখ মহাসড়কের দিকে ঘুরিয়ে দিয়েছি। পুরো রাস্তাটাই এখন আমাদের নজরদারিতে।’
বাগআঁচড়া এলাকার ভ্যানচালক জাহিদুল বলেন, রাতে চুরি-ডাকাতির পর দুর্বৃত্তরা এই রাস্তা ব্যবহার করে পালায়। এখন ক্যামেরায় ধরা পড়লে পুলিশ সহজেই শনাক্ত করতে পারবে।
হাইওয়ে যশোর সার্কেলের সিনিয়র সহকারী পুলিশ সুপার নাসিম খান বলেন, খুলনা রিজিয়নের পুলিশ সুপার জাকারিয়ার নির্দেশনায় আমরা পুরো ৫৩ কিলোমিটার মহাসড়কের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে ক্যামেরা স্থাপনের উদ্যোগ নিয়েছি।
এতে যানবাহনের নম্বর প্লেট, অপরাধী ও দুর্ঘটনার তথ্য দ্রুত শনাক্ত করা যাবে।
শুক্রবার, ৩০ মে ২০২৫
যশোর-বেনাপোল ও নাভারণ-সাতক্ষীরা মহাসড়কে নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে উদ্যোগ নিয়েছে যশোরের নাভারণ হাইওয়ে থানা পুলিশ।
এ দুই মহাসড়কের দু’পাশে থাকা প্রায় ৩০টি ব্যবসা প্রতিষ্ঠান ও ফিলিং স্টেশনে সিসি ক্যামেরা স্থাপনের নির্দেশনা দিয়ে কাজ শুরু করেছেন তারা। এ উদ্যোগ বাস্তবায়ন হলে প্রায় ৫৩ কিলোমিটার মহাসড়ক আসবে সিসি ক্যামেরার নজরদারির আওতায়।
নিরাপত্তা নিশ্চিতে হাইওয়ে পুলিশ নিরলসভাবে কাজ করছে। যানজট, দুর্ঘটনা, অপরাধ এবং চোরাচালান রোধে সিসি ক্যামেরা অত্যন্ত কার্যকর। তাই প্রতিটি প্রতিষ্ঠান যেন মহাসড়কমুখী ক্যামেরা স্থাপন করে
বিষয়টি নিশ্চিত করে নাভারণ হাইওয়ে থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) রোকনুজ্জামান জানান, মহাসড়ককে নিরাপদ রাখতে হলে স্থানীয় ব্যবসা প্রতিষ্ঠান ও সেবা কেন্দ্রগুলোর সহযোগিতা অপরিহার্য।
সিসি ক্যামেরা থাকলে দুর্ঘটনা, চুরি, ছিনতাই, ডাকাতি এমনকি মাদক ও চোরাচালান রোধে তাৎক্ষণিক পদক্ষেপ নেওয়া সম্ভব হবে। এ কারণে প্রতিষ্ঠানগুলোকে চিঠির মাধ্যমে ক্যামেরা স্থাপনের অনুরোধ জানানো হয়েছিলো। স্থানীয় ব্যবসায়ীরা ইতোমধ্যে এ উদ্যোগেকে স্বাগত জানিয়ে ক্যামেরা বসানোর কাজ শুরু করেছেন।
তিনি আরো বলেন, আশা করা যাচ্ছে ঈদুল আজহার আগেই সবগুলো প্রতিষ্ঠান সিসি ক্যামেরা স্থাপন সম্পন্ন করবে।
হাইওয়ে পুলিশের পাঠানো চিঠিতে উল্লেখ করা হয়, নিরাপত্তা নিশ্চিতে হাইওয়ে পুলিশ নিরলসভাবে কাজ করছে। যানজট, দুর্ঘটনা, অপরাধ এবং চোরাচালান রোধে সিসি ক্যামেরা অত্যন্ত কার্যকর। তাই প্রতিটি প্রতিষ্ঠান যেন মহাসড়কমুখী ক্যামেরা স্থাপন করে, সেটি নিশ্চিত করতে অনুরোধ জানানো হচ্ছে।
বেনাপোলের আমড়াখালী এলাকার এসিআই মোটরস’র কর্মকর্তা আশরাফুল আলম জানান, ‘পুলিশের চিঠি পাওয়ার পর আমরা দু’টি উচ্চক্ষমতা সম্পন্ন ক্যামেরা বসিয়েছি, যেগুলো পুরো মহাসড়ক কাভার করছে।’
শ্যামলাগাছীর শ্যামলী ফিলিং স্টেশনের পরিচালক মো. আতিয়ার রহমান বলেন, ‘আমাদের ফিলিং স্টেশনে আগে থেকেই ১২টি ক্যামেরা ছিল। এখন সেগুলোর মুখ মহাসড়কের দিকে ঘুরিয়ে দিয়েছি। পুরো রাস্তাটাই এখন আমাদের নজরদারিতে।’
বাগআঁচড়া এলাকার ভ্যানচালক জাহিদুল বলেন, রাতে চুরি-ডাকাতির পর দুর্বৃত্তরা এই রাস্তা ব্যবহার করে পালায়। এখন ক্যামেরায় ধরা পড়লে পুলিশ সহজেই শনাক্ত করতে পারবে।
হাইওয়ে যশোর সার্কেলের সিনিয়র সহকারী পুলিশ সুপার নাসিম খান বলেন, খুলনা রিজিয়নের পুলিশ সুপার জাকারিয়ার নির্দেশনায় আমরা পুরো ৫৩ কিলোমিটার মহাসড়কের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে ক্যামেরা স্থাপনের উদ্যোগ নিয়েছি।
এতে যানবাহনের নম্বর প্লেট, অপরাধী ও দুর্ঘটনার তথ্য দ্রুত শনাক্ত করা যাবে।