যশোরের সীমান্তবর্তী বেনাপোলের পুটখালি গ্রামে এই প্রথম গড়ে উঠেছে উটের খামার।
ঈদুল আজহাকে কেন্দ্র করে চমক লাগানো ব্যতিক্রমী এই খামারটি পুটখালি নাসিরের খাটাল নামে পরিচিত একটি খামারে।
পুটখালী এবং এর আশপাশের এলাকাগুলোর মানুষের মধ্যে উট নিয়ে ব্যাপক চাঞ্চল্যের সৃষ্টি হয়েছে। দূর-দূরান্ত থেকে মানুষজন প্রতিদিন সীমান্তবর্তী এ গ্রামে নাসিরের খামারে ছুটে আসছেন মরুর জাহাজ দেখার জন্য।
শিশু-কিশোর থেকে শুরু করে বয়স্ক মানুষ-অনেকেই উটগুলোর সঙ্গে ছবি তুলছেন, ভিডিও করছেন।
স্থানীয় ব্যবসায়ী নাসির উদ্দিন প্রায় এক বছর আগে সৌদি আরব থেকে সাতটি উট আমদানি করে পুটখালীতে নিজের খামারে লালন-পালন শুরু করেন। যার মধ্যে একটি বিক্রিও হয়ে গেছে। প্রতিটির দাম হাঁকানো হয়েছে ৩০ থেকে ৩৫ লাখ টাকা করে। আগে থেকে তার বাণিজ্যিক গরুর খামারও রয়েছে। সেগুলো এখন কোরবানির জন্য পুরো প্রস্তুুত। খবর পেয়ে দেশের বিভিন্ন স্থান থেকে ক্রেতারা আসছেন।
খামারের শ্রমিকেরা জানান, ঈদুল আজহার জন্য উটগুলোকে বিশেষভাবে যত্ম করে সুস্থ রাখা হচ্ছে। প্রতিদিন উটগুলোকে গোসল করানো হয়। সোয়াবিনের খৈল, ভুট্রা, ঘাস আর ছোলা খাওয়ানো হয় নিয়মিত। বিশেষ তালিকা মেনেই উটগুলোকে প্রতিদিন খাবার খাওয়ানো হয় আর যত্ম নেওয়া হয়।
শার্শা উপজেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা তপু কুমার সাহা বলেন, আসন্ন পবিত্র ঈদুল আজহা উপলক্ষে শার্শা উপজেলায় ১৪ হাজারের মত প্রাণী কোরবানির লক্ষ্যমাত্রা ধরা হলেও এ পর্যন্ত ১৪ হাজার ২শ‘ ২৬টি প্রাণী কোরবানির জন্য প্রস্তুত আছে। এর মধ্যে গরু, ছাগল ভেড়া, উট, দুম্বাসহ বিভিন্ন প্রাণী আছে। বিভিন্ন খামারিদেরকে গরু পুষ্টকরণ ও প্রাণী ভোটানিকরনের ব্যাপারে সহযোগিতা করেছি এবং উঠান বৈঠকের মাধ্যমে রাসানিক বেস্ট্ররেড মুক্তভাবে কিভাবে লালন পালন করবে পরামর্শ প্রশিক্ষণ এবং সহযোগিতা দিয়েছি। কৃমিনাশক ট্যাবলেট বিতরন করা হয়েছে প্রাণী সম্পদ দপ্তর থেকে। পাশাপাশি বিভিন্ন ভিটামিন প্রযুক্তি তাদের মাঝে হস্তান্তর করা হয়েছে বলে তিনি জানান।
শুক্রবার, ৩০ মে ২০২৫
যশোরের সীমান্তবর্তী বেনাপোলের পুটখালি গ্রামে এই প্রথম গড়ে উঠেছে উটের খামার।
ঈদুল আজহাকে কেন্দ্র করে চমক লাগানো ব্যতিক্রমী এই খামারটি পুটখালি নাসিরের খাটাল নামে পরিচিত একটি খামারে।
পুটখালী এবং এর আশপাশের এলাকাগুলোর মানুষের মধ্যে উট নিয়ে ব্যাপক চাঞ্চল্যের সৃষ্টি হয়েছে। দূর-দূরান্ত থেকে মানুষজন প্রতিদিন সীমান্তবর্তী এ গ্রামে নাসিরের খামারে ছুটে আসছেন মরুর জাহাজ দেখার জন্য।
শিশু-কিশোর থেকে শুরু করে বয়স্ক মানুষ-অনেকেই উটগুলোর সঙ্গে ছবি তুলছেন, ভিডিও করছেন।
স্থানীয় ব্যবসায়ী নাসির উদ্দিন প্রায় এক বছর আগে সৌদি আরব থেকে সাতটি উট আমদানি করে পুটখালীতে নিজের খামারে লালন-পালন শুরু করেন। যার মধ্যে একটি বিক্রিও হয়ে গেছে। প্রতিটির দাম হাঁকানো হয়েছে ৩০ থেকে ৩৫ লাখ টাকা করে। আগে থেকে তার বাণিজ্যিক গরুর খামারও রয়েছে। সেগুলো এখন কোরবানির জন্য পুরো প্রস্তুুত। খবর পেয়ে দেশের বিভিন্ন স্থান থেকে ক্রেতারা আসছেন।
খামারের শ্রমিকেরা জানান, ঈদুল আজহার জন্য উটগুলোকে বিশেষভাবে যত্ম করে সুস্থ রাখা হচ্ছে। প্রতিদিন উটগুলোকে গোসল করানো হয়। সোয়াবিনের খৈল, ভুট্রা, ঘাস আর ছোলা খাওয়ানো হয় নিয়মিত। বিশেষ তালিকা মেনেই উটগুলোকে প্রতিদিন খাবার খাওয়ানো হয় আর যত্ম নেওয়া হয়।
শার্শা উপজেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা তপু কুমার সাহা বলেন, আসন্ন পবিত্র ঈদুল আজহা উপলক্ষে শার্শা উপজেলায় ১৪ হাজারের মত প্রাণী কোরবানির লক্ষ্যমাত্রা ধরা হলেও এ পর্যন্ত ১৪ হাজার ২শ‘ ২৬টি প্রাণী কোরবানির জন্য প্রস্তুত আছে। এর মধ্যে গরু, ছাগল ভেড়া, উট, দুম্বাসহ বিভিন্ন প্রাণী আছে। বিভিন্ন খামারিদেরকে গরু পুষ্টকরণ ও প্রাণী ভোটানিকরনের ব্যাপারে সহযোগিতা করেছি এবং উঠান বৈঠকের মাধ্যমে রাসানিক বেস্ট্ররেড মুক্তভাবে কিভাবে লালন পালন করবে পরামর্শ প্রশিক্ষণ এবং সহযোগিতা দিয়েছি। কৃমিনাশক ট্যাবলেট বিতরন করা হয়েছে প্রাণী সম্পদ দপ্তর থেকে। পাশাপাশি বিভিন্ন ভিটামিন প্রযুক্তি তাদের মাঝে হস্তান্তর করা হয়েছে বলে তিনি জানান।