যশোরে করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে নতুন করে আরও দুজনের মৃত্যু হয়েছে। প্রায় তিন বছর পর ফের করোনায় প্রাণহানির ঘটনা ঘটলো জেলায়।
বুধবার রাতে যশোর জেনারেল হাসপাতালের নিবিড় পরিচর্যাকেন্দ্রে (আইসিইউ) চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান ইউসুফ (৪৫)। তিনি যশোরের মণিরামপুর উপজেলার মাহমুদকাটি গ্রামের বাসিন্দা।
হাসপাতালের তত্ত্বাবধায়ক ডা. হুসাইন শাফায়াত জানান, ইউসুফ গত ১৩ জুন কিডনি সমস্যার কারণে হাসপাতালের মেডিসিন ওয়ার্ডে ভর্তি হন। পরদিন অবস্থার অবনতি হলে তাকে আইসিইউতে নেওয়া হয়। বুধবার দুপুরে রেপিড অ্যান্টিজেন পরীক্ষায় তাঁর করোনাভাইরাস পজিটিভ শনাক্ত হয়। তবে চিকিৎসা শুরুর আগেই রাতে তাঁর মৃত্যু হয়।
এর আগে একইদিন সকালে একই হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় আরও একজনের মৃত্যু হয়, যিনি করোনায় আক্রান্ত ছিলেন বলে নিশ্চিত করেছে কর্তৃপক্ষ। তবে তাঁর নাম ও পরিচয় প্রকাশ করা হয়নি।
ডা. হুসাইন বলেন, “গত কয়েক মাসে জেলায় করোনাভাইরাসের তেমন তৎপরতা ছিল না। কিন্তু বুধবার দুজনের মৃত্যু হাসপাতাল ও স্বাস্থ্য বিভাগের জন্য সতর্ক সংকেত।”
যশোরের সিভিল সার্জন কার্যালয় জানিয়েছে, জেলার সর্বশেষ করোনায় মৃত্যু হয়েছিল ২০২২ সালের মাঝামাঝিতে। এরপর দীর্ঘ সময় মৃত্যুহীন থাকার পর এবার নতুন করে করোনায় মৃত্যুর ঘটনা ঘটলো।
স্বাস্থ্য কর্মকর্তারা করোনার নতুন প্রাদুর্ভাব ঠেকাতে স্বাস্থ্যবিধি মানা এবং উপসর্গ দেখা দিলে দ্রুত পরীক্ষা ও চিকিৎসার আহ্বান জানিয়েছেন।
বৃহস্পতিবার, ১৯ জুন ২০২৫
যশোরে করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে নতুন করে আরও দুজনের মৃত্যু হয়েছে। প্রায় তিন বছর পর ফের করোনায় প্রাণহানির ঘটনা ঘটলো জেলায়।
বুধবার রাতে যশোর জেনারেল হাসপাতালের নিবিড় পরিচর্যাকেন্দ্রে (আইসিইউ) চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান ইউসুফ (৪৫)। তিনি যশোরের মণিরামপুর উপজেলার মাহমুদকাটি গ্রামের বাসিন্দা।
হাসপাতালের তত্ত্বাবধায়ক ডা. হুসাইন শাফায়াত জানান, ইউসুফ গত ১৩ জুন কিডনি সমস্যার কারণে হাসপাতালের মেডিসিন ওয়ার্ডে ভর্তি হন। পরদিন অবস্থার অবনতি হলে তাকে আইসিইউতে নেওয়া হয়। বুধবার দুপুরে রেপিড অ্যান্টিজেন পরীক্ষায় তাঁর করোনাভাইরাস পজিটিভ শনাক্ত হয়। তবে চিকিৎসা শুরুর আগেই রাতে তাঁর মৃত্যু হয়।
এর আগে একইদিন সকালে একই হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় আরও একজনের মৃত্যু হয়, যিনি করোনায় আক্রান্ত ছিলেন বলে নিশ্চিত করেছে কর্তৃপক্ষ। তবে তাঁর নাম ও পরিচয় প্রকাশ করা হয়নি।
ডা. হুসাইন বলেন, “গত কয়েক মাসে জেলায় করোনাভাইরাসের তেমন তৎপরতা ছিল না। কিন্তু বুধবার দুজনের মৃত্যু হাসপাতাল ও স্বাস্থ্য বিভাগের জন্য সতর্ক সংকেত।”
যশোরের সিভিল সার্জন কার্যালয় জানিয়েছে, জেলার সর্বশেষ করোনায় মৃত্যু হয়েছিল ২০২২ সালের মাঝামাঝিতে। এরপর দীর্ঘ সময় মৃত্যুহীন থাকার পর এবার নতুন করে করোনায় মৃত্যুর ঘটনা ঘটলো।
স্বাস্থ্য কর্মকর্তারা করোনার নতুন প্রাদুর্ভাব ঠেকাতে স্বাস্থ্যবিধি মানা এবং উপসর্গ দেখা দিলে দ্রুত পরীক্ষা ও চিকিৎসার আহ্বান জানিয়েছেন।