ময়মনসিংহের ঈশ্বরগঞ্জে বিধবার সাথে ইউপি সদস্যের অবৈধ সম্পর্ক জনতার হাতে ধরা পাড়ায় বিয়ে করে মুক্তি।
স্থানীয় এলাকাবাসী জানায় উপজেলার উচাখিলা ইউপি সদস্য সাইফুল ইসলাম শনিবার (১ মে) রাতে ১২টার দিকে বালিহাটা গ্রামের মৃত সাহেদ আলীর বিধবা স্ত্রী শেফালীর ঘরে গিয়ে তার সাথে অনৈতিক সম্পর্ক করতে চাইলে জনতার হাতে সে ধরা পড়েন। পরে বিষয়টি ধামাচাঁপার দেয়ার চেষ্টা করলে স্থানীয়দের মধ্যে মতবিরোধের সৃষ্টি হলে উত্তোজনা দেখা দেয়।
এক পর্যায়ে ইউপি সদস্যের লোকজন তাকে চিনিয়ে নিতে চাইলে বিধবার ভাই ৯৯৯ ফোন করলে পুলিশ ঘটনা স্থলে গিয়ে পরিস্তিতি নিয়ন্ত্রন করে। রোববার ভোরে ইউপি সদস্য বিধাবাকে বিয়ে করার প্রস্তাব দেয়ায় স্থানীরা নিকাহ রেজিস্ট্রার কে এনে ৩লাখ ৫০হাজার দেনমহরে বিবাহ সম্পন্ন করেন।
এব্যপারে তারুন্দিয়া ইউপির ছোট রাঘবপুর গ্রামর বিধবার ভাই শামীম ও শাকিল জানায়, ওই ঘটনার খবর পেয়ে রাতেই তার বোনের বাড়িতে গিয়ে পরিস্তিতি বেগতিক দেখে ৯৯৯ ফোন দেন।
শেফালী আক্তারের সাথে মোবাইল ফোনে কথা হলে তিনি জানান, রোববার ভোরে ইউপি সদস্যের সাথে তার বিয়ে হয়েছে। বর্তমানে তিনি ইউপি সদস্যের ভাইয়ের শশুড়বাড়িতে তার সাথে আছেন।
ইউপি সদস্য সাইফুল ইসলাম এর সাথে মোবাইল ফোনে যোগাযোগ চেষ্টা করেও তাকে পাওয়া যায়নি।
স্থানীয় নিকাহ রেজিস্ট্রার মাহাবুবুর রহমান সাথে কথা হলে তিনি ৩লাখ ৫০হাজার টাকা দেনমহরে ইউপি সদস্য সাইফুল ও শেফালির বিয়ের বিষয়টি নিশ্চিত করেন।
ঈশ্বরগঞ্জ থানার ওসি আব্দুল কাদের মিয়া বলেন, ৯৯৯ ফোনের প্রেক্ষিতে একজন অফিসার কে ঘটনা স্থলে পাঠানো হলে কোন অভিযোগ না থাকায় আইনগত ব্যবস্থা নেয়া সম্ভব হয়নি। পরে শুনেছি তাদের বিয়ে হয়েছে।
রোববার, ০২ মে ২০২১
ময়মনসিংহের ঈশ্বরগঞ্জে বিধবার সাথে ইউপি সদস্যের অবৈধ সম্পর্ক জনতার হাতে ধরা পাড়ায় বিয়ে করে মুক্তি।
স্থানীয় এলাকাবাসী জানায় উপজেলার উচাখিলা ইউপি সদস্য সাইফুল ইসলাম শনিবার (১ মে) রাতে ১২টার দিকে বালিহাটা গ্রামের মৃত সাহেদ আলীর বিধবা স্ত্রী শেফালীর ঘরে গিয়ে তার সাথে অনৈতিক সম্পর্ক করতে চাইলে জনতার হাতে সে ধরা পড়েন। পরে বিষয়টি ধামাচাঁপার দেয়ার চেষ্টা করলে স্থানীয়দের মধ্যে মতবিরোধের সৃষ্টি হলে উত্তোজনা দেখা দেয়।
এক পর্যায়ে ইউপি সদস্যের লোকজন তাকে চিনিয়ে নিতে চাইলে বিধবার ভাই ৯৯৯ ফোন করলে পুলিশ ঘটনা স্থলে গিয়ে পরিস্তিতি নিয়ন্ত্রন করে। রোববার ভোরে ইউপি সদস্য বিধাবাকে বিয়ে করার প্রস্তাব দেয়ায় স্থানীরা নিকাহ রেজিস্ট্রার কে এনে ৩লাখ ৫০হাজার দেনমহরে বিবাহ সম্পন্ন করেন।
এব্যপারে তারুন্দিয়া ইউপির ছোট রাঘবপুর গ্রামর বিধবার ভাই শামীম ও শাকিল জানায়, ওই ঘটনার খবর পেয়ে রাতেই তার বোনের বাড়িতে গিয়ে পরিস্তিতি বেগতিক দেখে ৯৯৯ ফোন দেন।
শেফালী আক্তারের সাথে মোবাইল ফোনে কথা হলে তিনি জানান, রোববার ভোরে ইউপি সদস্যের সাথে তার বিয়ে হয়েছে। বর্তমানে তিনি ইউপি সদস্যের ভাইয়ের শশুড়বাড়িতে তার সাথে আছেন।
ইউপি সদস্য সাইফুল ইসলাম এর সাথে মোবাইল ফোনে যোগাযোগ চেষ্টা করেও তাকে পাওয়া যায়নি।
স্থানীয় নিকাহ রেজিস্ট্রার মাহাবুবুর রহমান সাথে কথা হলে তিনি ৩লাখ ৫০হাজার টাকা দেনমহরে ইউপি সদস্য সাইফুল ও শেফালির বিয়ের বিষয়টি নিশ্চিত করেন।
ঈশ্বরগঞ্জ থানার ওসি আব্দুল কাদের মিয়া বলেন, ৯৯৯ ফোনের প্রেক্ষিতে একজন অফিসার কে ঘটনা স্থলে পাঠানো হলে কোন অভিযোগ না থাকায় আইনগত ব্যবস্থা নেয়া সম্ভব হয়নি। পরে শুনেছি তাদের বিয়ে হয়েছে।