মাদারীপুর : পরিত্যক্ত স্কুলের পাশেই টিনের ঘর তৈরি করে চলছে পাঠদান -সংবাদ
মাদারীপুরের রাজৈর উপজেলার বাজিতপুর ইউনিয়নের ৯৩নং কড়াইবাড়ী সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় ভবনটি ব্যবহারের অনুপযোগী হয়ে পড়ায় পরিত্যক্ত ঘোষণার দীর্ঘ ১৩ বছরেও নতুন ভবন নির্মাণ না হওয়ায় শিক্ষার্থীদের লেখাপড়া মারাত্মকভাবে বিঘ্নিত হচ্ছে। পরিত্যক্ত ভবনের সাথেই দুইটি টিনের এক চালার মধ্যে চলছে কোমলমতি শিক্ষার্থীদের পাঠদান। এতে আতঙ্কের মধ্যে থাকতে হচ্ছে অভিভাবক ও শিক্ষকদের। বিদ্যালয়ের নতুন ভবন নির্মাণের ব্যাপারে উর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের সাথে যোগাযোগ করা হচ্ছে। খুব শীঘ্রই নতুন ভবন বরাদ্দ পাওয়া যাবে বলে জানালেন রাজৈর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. আনিসুজ্জামান।
সরেজমিন গিয়ে জানা গেছে, মাদারীপুরের রাজৈর উপজেলার বাজিতপুর ইউনিয়নের অজপাড়া গায়ের কোমলমতি শিক্ষার্থীদের লেখাপড়ার কথা চিন্তা করে এলাকার বিশিষ্ট শিক্ষানুরাগী যোগেশ চন্দ্র ঢালী ও ফুলমালা রায় ষাটের দশকে বিদ্যালয়ের নামে ৫২ শতাংশ জমি দান করেন। আর এই জমির উপরই নির্মাণ করা হয় নিম্নাঞ্চলের শিক্ষার বাতিঘর খ্যাত এই বিদ্যাপীঠটি। জমিদাতা পরিবারের সদস্য শ্রীকান্ত ঢালী বিদ্যালয়টির প্রতিষ্ঠাতা প্রধান শিক্ষকের দায়িত্ব পালন করে অবসর গ্রহন করেছেন। ১৯৮৩ সালে বিদ্যালয়টি সরকারিভাবে রেজিস্ট্রেশন প্রাপ্ত হয়। ২০১৩ সালে বিদ্যালয়টি সরকারিকরণ করা হয়। ১৯৯৩/৯৪ সালে সরকারি অর্থায়ণে ৪ কক্ষ বিশিষ্ট একটি একতলা ভবন নির্মাণ করা হয়। বিদ্যালয় ভবনটি নির্মাণের এক যুগ পার হতে না হতেই ভবনের ভিম, ছাদ ও দেয়ালের বিভিন্ন স্থানে ফাটল দেখা দেয় এবং ছাদের পলিস্তরাসহ বড় বড় আস্তর খসে পড়তে থাকে। কোমলমতি শিক্ষার্থী ও শিক্ষকদের দুর্ঘটনার কথা চিন্তা করে ২০০৯ সালের জানুয়ারী মাসে কর্তৃপক্ষ বিদ্যালয় ভবনটি ঝুঁকিপূর্ণ চিহ্নিত করে পরিত্যক্ত ঘোষণা করেন। বিকল্প কোন জায়গা না থাকায় ঝুকিপূর্ণ ভবনের মধ্যেই কয়েকশ কোমলমতি শিক্ষার্থীদের নিয়ে শিক্ষকবৃন্দ ক্লাস চালিয়ে যান।বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষকের আবেদনের প্রেক্ষিতে রাজৈর উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা ও সহকারী প্রাথমিক শিক্ষাকর্তাবৃন্দ সরেজমিন বিদ্যালয়টি পরিদর্শন করে শিক্ষার্থীদের নিয়ে অন্যত্র ক্লাস করার নির্দেশ দেন। এরই পেক্ষিতে ২০১২ সাল থেকে ২০১৭ সাল পর্যন্ত কড়াইবাড়ী রবির বাজারের দুর্গা মন্দিরের টিনের একচালা বারান্দার মধ্যে ও খোলা আকাশের নিচে শিক্ষকবৃন্দ শিক্ষার্থীদের নিয়ে পাঠদান চালিয়ে যান। ঝড় বৃষ্টির সময় শিক্ষার্থীদেরকে মন্দির ও দোকান ঘরের মধ্যে জড়সড় হয়ে থাকতে হতে হয়েছে। পরবর্তীতে সরকারি অনুদানে জরাজীর্ণ স্কুল ভবনের সাথেই টিনের দুইটি একচালার মধ্যে পাঠদান অব্যাহত রয়েছে। সামান্য বৃষ্টি শুরু হলেই শিক্ষার্থীরা জরাজীর্ণ স্কুল ভবনের মধ্যে আশ্রয় নিয়ে থাকে। এতে ছাত্র-ছাত্রীদের অভিভাবক ও শিক্ষকবৃন্দকে চরম আতঙ্কের মধ্যে থাকতে হচ্ছে। বিদ্যালয় ভবনটি নির্মাণে বিলম্ব হওয়ায় একদিকে যেমন পাঠদান ব্যাহত হচ্ছে,অন্যদিকে খেলার মাঠ না থাকায় শিক্ষার্থীরা খেলা ধূলা থেকেও বঞ্চিত হচ্ছে। এদিকে জরাজীর্ণ বিদ্যালয় ভবনের ৩টি শ্রেণি কক্ষে কোন ক্লাশ না হলেও শিক্ষকরা পরিত্যক্ত ভবনের লাইব্রেরি কক্ষে জীবনের ঝুঁকি নিয়ে বসছে এবং বিদ্যালয়ের প্রয়োজনীয় খাতা পত্র রাখছেন। শিশুদের যানমালের ক্ষয়ক্ষতির কথা চিন্তা-ভাবনা করে এলাকার অভিভাবকরা তাদের সন্তানদের এ বিদ্যালয়ে পাঠাতে অনিহা প্রকাশ করছে বলেও একাধিক সূত্রে জানা গেছে।
ভাঙ্গাচূড়া ভবনের পাশে ক্লাস করতে ভয় করে বলে জানায় বিদ্যালয়ের পঞ্চম শ্রেণির ছাত্র দিগন্ত ওঝা।সরকার আমাদের একটি নতুন ভবন ও খেলার মাঠ করে দিলে আমাদের লেখা পড়া এবং খেলাধূলা করায় ভালো হতো। বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক রবীন্দ্রনাথ রায় জানান,বিদ্যালয়টি ব্যবহারের অনুপযোগী হওয়ায় ২০০৯ সালে পরিত্যক্ত ঘোষনার পর থেকে অনেক কষ্ট করে পাঠদান চালিয়ে আসছি।বর্তমানে জরাজীর্ণ ভবনের সাথেই টিনের দুইটি একচালার মধ্যে শিক্ষার্থীদের ক্লাস চলছে।বিদ্যালয় ভবন নির্মাণের জন্য সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষসহ উর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের নিকট একাধিকবার আবেদন করা হয়েছে।ভবন নির্মাণের নিমিত্তে চলতি মাসে একবার ও বিগত দিনে দুইবার মাটি পরীক্ষা করা হয়েছে। এলাকার কোমলমতি শিক্ষার্থীদের শিক্ষার মান উন্নয়নে দ্রুত বিদ্যালয় ভবন নির্মাণ ও খেলার মাঠ তৈরি করার জন্য সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের প্রতি অনুরোধ জানান তিনি। বিদ্যালয়ের ম্যানেজিং কমিটির সভাপতি কৃষ্ণকান্ত বাড়ৈ জানান,বিদ্যালয় ভবনটি পরিত্যক্ত ঘোষনার দীর্ঘদিনেও নতুন ভবন নির্মিত না হওয়ায় ছাত্র/ছাত্রীদের লেখাপড়ায় সমস্যা হচ্ছে। দ্রুত নতুন ভবন নির্মাণের জন্য সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের প্রতি অনুরোধ জানান। রাজৈর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মোঃ আনিসুজ্জামান জানান,বিদ্যালয় ভবনটি ঝুকিপূর্ণ এবং ব্যবহারের অনুপযোগী হওয়ায় পরিত্যক্ত ঘোষনা করা হয়েছে। শিক্ষকবৃন্দ ঝুকিপূর্ণ বিদ্যালয় ভবনের বাইরে টিনের দুইটি একচালার মধ্যে শিক্ষার্থীদের ক্লাশ চালিয়ে নিচ্ছেন। নতুন ভবন বরাদ্দ পাওয়ার জন্য উর্ধতন কর্তৃপক্ষের সাথে যোগাযোগ করা হচ্ছে। আশা করছি খুব শীঘ্রই নতুন ভবনের বরাদ্দ পাওয়া যাবে এবং পুরাতন ভবনটি অপসারণ করে নতুন ভবন নির্মাণের কার্যক্রম শুরু করা যাবে। দ্রুত স্কুল ভবনটি নির্মাণ করে এই এলাকার কয়েক’শ কোমলমতি শিক্ষার্থীদের স্বাভাবিক শিক্ষা কার্যক্রম অব্যাহত রাখার দাবী এলাকাবাসী।
মাদারীপুর : পরিত্যক্ত স্কুলের পাশেই টিনের ঘর তৈরি করে চলছে পাঠদান -সংবাদ
বৃহস্পতিবার, ০১ ডিসেম্বর ২০২২
মাদারীপুরের রাজৈর উপজেলার বাজিতপুর ইউনিয়নের ৯৩নং কড়াইবাড়ী সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় ভবনটি ব্যবহারের অনুপযোগী হয়ে পড়ায় পরিত্যক্ত ঘোষণার দীর্ঘ ১৩ বছরেও নতুন ভবন নির্মাণ না হওয়ায় শিক্ষার্থীদের লেখাপড়া মারাত্মকভাবে বিঘ্নিত হচ্ছে। পরিত্যক্ত ভবনের সাথেই দুইটি টিনের এক চালার মধ্যে চলছে কোমলমতি শিক্ষার্থীদের পাঠদান। এতে আতঙ্কের মধ্যে থাকতে হচ্ছে অভিভাবক ও শিক্ষকদের। বিদ্যালয়ের নতুন ভবন নির্মাণের ব্যাপারে উর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের সাথে যোগাযোগ করা হচ্ছে। খুব শীঘ্রই নতুন ভবন বরাদ্দ পাওয়া যাবে বলে জানালেন রাজৈর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. আনিসুজ্জামান।
সরেজমিন গিয়ে জানা গেছে, মাদারীপুরের রাজৈর উপজেলার বাজিতপুর ইউনিয়নের অজপাড়া গায়ের কোমলমতি শিক্ষার্থীদের লেখাপড়ার কথা চিন্তা করে এলাকার বিশিষ্ট শিক্ষানুরাগী যোগেশ চন্দ্র ঢালী ও ফুলমালা রায় ষাটের দশকে বিদ্যালয়ের নামে ৫২ শতাংশ জমি দান করেন। আর এই জমির উপরই নির্মাণ করা হয় নিম্নাঞ্চলের শিক্ষার বাতিঘর খ্যাত এই বিদ্যাপীঠটি। জমিদাতা পরিবারের সদস্য শ্রীকান্ত ঢালী বিদ্যালয়টির প্রতিষ্ঠাতা প্রধান শিক্ষকের দায়িত্ব পালন করে অবসর গ্রহন করেছেন। ১৯৮৩ সালে বিদ্যালয়টি সরকারিভাবে রেজিস্ট্রেশন প্রাপ্ত হয়। ২০১৩ সালে বিদ্যালয়টি সরকারিকরণ করা হয়। ১৯৯৩/৯৪ সালে সরকারি অর্থায়ণে ৪ কক্ষ বিশিষ্ট একটি একতলা ভবন নির্মাণ করা হয়। বিদ্যালয় ভবনটি নির্মাণের এক যুগ পার হতে না হতেই ভবনের ভিম, ছাদ ও দেয়ালের বিভিন্ন স্থানে ফাটল দেখা দেয় এবং ছাদের পলিস্তরাসহ বড় বড় আস্তর খসে পড়তে থাকে। কোমলমতি শিক্ষার্থী ও শিক্ষকদের দুর্ঘটনার কথা চিন্তা করে ২০০৯ সালের জানুয়ারী মাসে কর্তৃপক্ষ বিদ্যালয় ভবনটি ঝুঁকিপূর্ণ চিহ্নিত করে পরিত্যক্ত ঘোষণা করেন। বিকল্প কোন জায়গা না থাকায় ঝুকিপূর্ণ ভবনের মধ্যেই কয়েকশ কোমলমতি শিক্ষার্থীদের নিয়ে শিক্ষকবৃন্দ ক্লাস চালিয়ে যান।বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষকের আবেদনের প্রেক্ষিতে রাজৈর উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা ও সহকারী প্রাথমিক শিক্ষাকর্তাবৃন্দ সরেজমিন বিদ্যালয়টি পরিদর্শন করে শিক্ষার্থীদের নিয়ে অন্যত্র ক্লাস করার নির্দেশ দেন। এরই পেক্ষিতে ২০১২ সাল থেকে ২০১৭ সাল পর্যন্ত কড়াইবাড়ী রবির বাজারের দুর্গা মন্দিরের টিনের একচালা বারান্দার মধ্যে ও খোলা আকাশের নিচে শিক্ষকবৃন্দ শিক্ষার্থীদের নিয়ে পাঠদান চালিয়ে যান। ঝড় বৃষ্টির সময় শিক্ষার্থীদেরকে মন্দির ও দোকান ঘরের মধ্যে জড়সড় হয়ে থাকতে হতে হয়েছে। পরবর্তীতে সরকারি অনুদানে জরাজীর্ণ স্কুল ভবনের সাথেই টিনের দুইটি একচালার মধ্যে পাঠদান অব্যাহত রয়েছে। সামান্য বৃষ্টি শুরু হলেই শিক্ষার্থীরা জরাজীর্ণ স্কুল ভবনের মধ্যে আশ্রয় নিয়ে থাকে। এতে ছাত্র-ছাত্রীদের অভিভাবক ও শিক্ষকবৃন্দকে চরম আতঙ্কের মধ্যে থাকতে হচ্ছে। বিদ্যালয় ভবনটি নির্মাণে বিলম্ব হওয়ায় একদিকে যেমন পাঠদান ব্যাহত হচ্ছে,অন্যদিকে খেলার মাঠ না থাকায় শিক্ষার্থীরা খেলা ধূলা থেকেও বঞ্চিত হচ্ছে। এদিকে জরাজীর্ণ বিদ্যালয় ভবনের ৩টি শ্রেণি কক্ষে কোন ক্লাশ না হলেও শিক্ষকরা পরিত্যক্ত ভবনের লাইব্রেরি কক্ষে জীবনের ঝুঁকি নিয়ে বসছে এবং বিদ্যালয়ের প্রয়োজনীয় খাতা পত্র রাখছেন। শিশুদের যানমালের ক্ষয়ক্ষতির কথা চিন্তা-ভাবনা করে এলাকার অভিভাবকরা তাদের সন্তানদের এ বিদ্যালয়ে পাঠাতে অনিহা প্রকাশ করছে বলেও একাধিক সূত্রে জানা গেছে।
ভাঙ্গাচূড়া ভবনের পাশে ক্লাস করতে ভয় করে বলে জানায় বিদ্যালয়ের পঞ্চম শ্রেণির ছাত্র দিগন্ত ওঝা।সরকার আমাদের একটি নতুন ভবন ও খেলার মাঠ করে দিলে আমাদের লেখা পড়া এবং খেলাধূলা করায় ভালো হতো। বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক রবীন্দ্রনাথ রায় জানান,বিদ্যালয়টি ব্যবহারের অনুপযোগী হওয়ায় ২০০৯ সালে পরিত্যক্ত ঘোষনার পর থেকে অনেক কষ্ট করে পাঠদান চালিয়ে আসছি।বর্তমানে জরাজীর্ণ ভবনের সাথেই টিনের দুইটি একচালার মধ্যে শিক্ষার্থীদের ক্লাস চলছে।বিদ্যালয় ভবন নির্মাণের জন্য সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষসহ উর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের নিকট একাধিকবার আবেদন করা হয়েছে।ভবন নির্মাণের নিমিত্তে চলতি মাসে একবার ও বিগত দিনে দুইবার মাটি পরীক্ষা করা হয়েছে। এলাকার কোমলমতি শিক্ষার্থীদের শিক্ষার মান উন্নয়নে দ্রুত বিদ্যালয় ভবন নির্মাণ ও খেলার মাঠ তৈরি করার জন্য সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের প্রতি অনুরোধ জানান তিনি। বিদ্যালয়ের ম্যানেজিং কমিটির সভাপতি কৃষ্ণকান্ত বাড়ৈ জানান,বিদ্যালয় ভবনটি পরিত্যক্ত ঘোষনার দীর্ঘদিনেও নতুন ভবন নির্মিত না হওয়ায় ছাত্র/ছাত্রীদের লেখাপড়ায় সমস্যা হচ্ছে। দ্রুত নতুন ভবন নির্মাণের জন্য সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের প্রতি অনুরোধ জানান। রাজৈর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মোঃ আনিসুজ্জামান জানান,বিদ্যালয় ভবনটি ঝুকিপূর্ণ এবং ব্যবহারের অনুপযোগী হওয়ায় পরিত্যক্ত ঘোষনা করা হয়েছে। শিক্ষকবৃন্দ ঝুকিপূর্ণ বিদ্যালয় ভবনের বাইরে টিনের দুইটি একচালার মধ্যে শিক্ষার্থীদের ক্লাশ চালিয়ে নিচ্ছেন। নতুন ভবন বরাদ্দ পাওয়ার জন্য উর্ধতন কর্তৃপক্ষের সাথে যোগাযোগ করা হচ্ছে। আশা করছি খুব শীঘ্রই নতুন ভবনের বরাদ্দ পাওয়া যাবে এবং পুরাতন ভবনটি অপসারণ করে নতুন ভবন নির্মাণের কার্যক্রম শুরু করা যাবে। দ্রুত স্কুল ভবনটি নির্মাণ করে এই এলাকার কয়েক’শ কোমলমতি শিক্ষার্থীদের স্বাভাবিক শিক্ষা কার্যক্রম অব্যাহত রাখার দাবী এলাকাবাসী।