উত্তোলন করেন না জাতীয় পতাকাও
‘অফিসে এগুলোর প্রয়োজন নেই’ একথা বলে সরকারি নির্দেশনা অমান্য করে নিজ কার্যালয়ে জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ছবি টাঙাননি পটুয়াখালীর মির্জাগঞ্জ উপজেলা মহিলাবিষয়ক কর্মকর্তা শাহিনুর বেগম। এছাড়া জায়গা না থাকার অজুহাত দেখিয়ে উত্তোলন করেন না জাতীয় পতাকাও। তবে এসব বিষয় তিনি সাংবাদিকদের কোনো সদুত্তর দিতে পারেননি।
নাম প্রকাশ না করার শর্তে কার্যালয়ের একাধিক কর্মচারী জানান, নিজের স্বেচ্ছাচারিতার কারণেই তিনি কারো কথা শুনছেন না।
খোঁজ নিয়ে জানা যায়, তিনি মির্জাগঞ্জ উপজেলায় গত ২৩ জানুয়ারি যোগদান করেন। পরে স্থায়ী কার্যালয় থাকা সত্ত্বেও তিনি আশ্রাফ প্যালেসের একটি কক্ষে অস্থায়ী কার্যালয়ে অফিসের কার্যক্রম পরিচালনা করেন। অফিসের কর্মচারীরা জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ছবি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ছবি টাঙানো এবং জাতীয় পতাকা উত্তোলনের কথা একাধিকবার বললেও প্রয়োজন নেই বলে তিনি এগুলো কর্ণপাত করেননি।
বুধবার দুপুর সাড়ে ১২টায় স্থানীয় সাংবাদিকরা সরেজমিন আশ্রাফ প্যালেসের ওই কার্যালয় গেলে ঘটনার সত্যতা পাওয়া যায়। সেখানে দেখা যায়, তিন কক্ষবিশিষ্ট কার্যালয়ের একটি কক্ষ উপজেলা মহিলাবিষয়ক কর্মকর্তা শাহিনুর বেগমের। নিজ কক্ষে বসে মোবাইলে কথা বলছিলেন। তার সামনের রুমেই বসেন অন্য কর্মচারীরা।
সরকারি নির্দেশনা থাকা সত্ত্বেও কেন ছবি এবং পতাকা টাঙানো হয়নি এমন প্রশ্নের জবাবে উপজেলা মহিলাবিষয়ক কর্মকর্তা শাহিনুর বেগম বলেন, আপনাদের কী কী জানার আছে আমাকে বলেন? আমি নোট করি, আগামীকাল আপনাদেরকে উত্তর দেয়া হবে।
এবিষয়ে পটুয়াখালী জেলা মহিলাবিষয়ক কর্মকর্তা শিরিন সুলতানা বলেন, কী কারণে তিনি এমনটা করেছেন তার কাছে জানতে চাওয়া হবে। ঘটনার সত্যতা পাওয়া গেলে তার বিরুদ্ধে বিধি মোতাবেক ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
উত্তোলন করেন না জাতীয় পতাকাও
শনিবার, ০১ এপ্রিল ২০২৩
‘অফিসে এগুলোর প্রয়োজন নেই’ একথা বলে সরকারি নির্দেশনা অমান্য করে নিজ কার্যালয়ে জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ছবি টাঙাননি পটুয়াখালীর মির্জাগঞ্জ উপজেলা মহিলাবিষয়ক কর্মকর্তা শাহিনুর বেগম। এছাড়া জায়গা না থাকার অজুহাত দেখিয়ে উত্তোলন করেন না জাতীয় পতাকাও। তবে এসব বিষয় তিনি সাংবাদিকদের কোনো সদুত্তর দিতে পারেননি।
নাম প্রকাশ না করার শর্তে কার্যালয়ের একাধিক কর্মচারী জানান, নিজের স্বেচ্ছাচারিতার কারণেই তিনি কারো কথা শুনছেন না।
খোঁজ নিয়ে জানা যায়, তিনি মির্জাগঞ্জ উপজেলায় গত ২৩ জানুয়ারি যোগদান করেন। পরে স্থায়ী কার্যালয় থাকা সত্ত্বেও তিনি আশ্রাফ প্যালেসের একটি কক্ষে অস্থায়ী কার্যালয়ে অফিসের কার্যক্রম পরিচালনা করেন। অফিসের কর্মচারীরা জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ছবি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ছবি টাঙানো এবং জাতীয় পতাকা উত্তোলনের কথা একাধিকবার বললেও প্রয়োজন নেই বলে তিনি এগুলো কর্ণপাত করেননি।
বুধবার দুপুর সাড়ে ১২টায় স্থানীয় সাংবাদিকরা সরেজমিন আশ্রাফ প্যালেসের ওই কার্যালয় গেলে ঘটনার সত্যতা পাওয়া যায়। সেখানে দেখা যায়, তিন কক্ষবিশিষ্ট কার্যালয়ের একটি কক্ষ উপজেলা মহিলাবিষয়ক কর্মকর্তা শাহিনুর বেগমের। নিজ কক্ষে বসে মোবাইলে কথা বলছিলেন। তার সামনের রুমেই বসেন অন্য কর্মচারীরা।
সরকারি নির্দেশনা থাকা সত্ত্বেও কেন ছবি এবং পতাকা টাঙানো হয়নি এমন প্রশ্নের জবাবে উপজেলা মহিলাবিষয়ক কর্মকর্তা শাহিনুর বেগম বলেন, আপনাদের কী কী জানার আছে আমাকে বলেন? আমি নোট করি, আগামীকাল আপনাদেরকে উত্তর দেয়া হবে।
এবিষয়ে পটুয়াখালী জেলা মহিলাবিষয়ক কর্মকর্তা শিরিন সুলতানা বলেন, কী কারণে তিনি এমনটা করেছেন তার কাছে জানতে চাওয়া হবে। ঘটনার সত্যতা পাওয়া গেলে তার বিরুদ্ধে বিধি মোতাবেক ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।