বাংলাদেশ ব্যাংকের কিছু কর্মকর্তা-কর্মচারী চুক্তিভিত্তিক নিয়োগ পাওয়া দুই ডেপুটি গভর্নর নূরুন নাহার ও হাবিবুর রহমানের পদত্যাগের দাবিতে আবারও বিক্ষোভ করেছেন। আজ রোববার দুপুরে বাংলাদেশ ব্যাংকের ৩০ তলা ভবনের সামনে এই বিক্ষোভ অনুষ্ঠিত হয়। বিক্ষোভকারীরা দাবি করেন, আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে বিভিন্ন ব্যবসায়ী গোষ্ঠী ব্যাংক থেকে অর্থ লুট করেছে, যার সহায়তা করেছেন কেন্দ্রীয় ব্যাংকে চুক্তিভিত্তিক নিয়োগ পাওয়া ডেপুটি গভর্নরসহ বিভিন্ন স্তরের কিছু কর্মকর্তা।
সরকারের পতনের পর কিছু চুক্তিভিত্তিক নিয়োগ বাতিল হলেও, দুই ডেপুটি গভর্নর এখনও বহাল রয়েছেন। কর্মকর্তা-কর্মচারীদের দাবি, ব্যাংক খাতের সংস্কার কার্যক্রম বাস্তবায়নে এই অবস্থান বাধা সৃষ্টি করছে।
পরিসংখ্যান বিভাগের পরিচালক মো. আনিস উর রহমান বলেন, ব্যাংকিং খাতের যেসব পরিচালক পরিবর্তিত হয়েছে, সেখানেও পুরনো সরকারের ঘনিষ্ঠ ব্যক্তিদের দেখা যাচ্ছে। বিক্ষোভকারীরা জানান, যদি তাদের দাবি মেনে না নেওয়া হয়, তবে আরও বৃহত্তর আন্দোলনের ডাক দেওয়া হবে।
ফরেন এক্সচেঞ্জ অপারেশনস বিভাগের পরিচালক মো. বায়েজিদ সরকার বলেন, ‘আগের সরকারের আমলে চুক্তিভিত্তিক নিয়োগ পাওয়া সকলকে পর্যায়ক্রমে অপসারণের কথা বলা হয়েছিল। তবে সেই প্রক্রিয়া এখনো সম্পূর্ণ হয়নি।’
এদিকে এসএমই অ্যান্ড স্পেশাল প্রোগ্রাম বিভাগের অতিরিক্ত পরিচালক নজরুল ইসলাম বলেন, ‘গত ১৫ বছরে ব্যাংক খাতে যে অনিয়ম হয়েছে, তা আমাদের সামনেই ঘটেছে। এই অনিয়মের প্রতিবাদ করতে গেলে কর্মকর্তাদের হেনেস্তা করা হয়েছে। তাই আমরা চাই আগের সরকারের আমলে চুক্তিভিত্তিক নিয়োগ পাওয়া কর্মকর্তাদের অপসারণ করা হোক।’
নতুন সরকারের অধীনে ব্যাংক খাতে কাঙ্ক্ষিত সংস্কার কার্যকর করতে দ্রুত পদক্ষেপ নেওয়ার আহ্বান জানান বিক্ষুব্ধ কর্মকর্তা-কর্মচারীরা।
রোববার, ২৪ নভেম্বর ২০২৪
বাংলাদেশ ব্যাংকের কিছু কর্মকর্তা-কর্মচারী চুক্তিভিত্তিক নিয়োগ পাওয়া দুই ডেপুটি গভর্নর নূরুন নাহার ও হাবিবুর রহমানের পদত্যাগের দাবিতে আবারও বিক্ষোভ করেছেন। আজ রোববার দুপুরে বাংলাদেশ ব্যাংকের ৩০ তলা ভবনের সামনে এই বিক্ষোভ অনুষ্ঠিত হয়। বিক্ষোভকারীরা দাবি করেন, আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে বিভিন্ন ব্যবসায়ী গোষ্ঠী ব্যাংক থেকে অর্থ লুট করেছে, যার সহায়তা করেছেন কেন্দ্রীয় ব্যাংকে চুক্তিভিত্তিক নিয়োগ পাওয়া ডেপুটি গভর্নরসহ বিভিন্ন স্তরের কিছু কর্মকর্তা।
সরকারের পতনের পর কিছু চুক্তিভিত্তিক নিয়োগ বাতিল হলেও, দুই ডেপুটি গভর্নর এখনও বহাল রয়েছেন। কর্মকর্তা-কর্মচারীদের দাবি, ব্যাংক খাতের সংস্কার কার্যক্রম বাস্তবায়নে এই অবস্থান বাধা সৃষ্টি করছে।
পরিসংখ্যান বিভাগের পরিচালক মো. আনিস উর রহমান বলেন, ব্যাংকিং খাতের যেসব পরিচালক পরিবর্তিত হয়েছে, সেখানেও পুরনো সরকারের ঘনিষ্ঠ ব্যক্তিদের দেখা যাচ্ছে। বিক্ষোভকারীরা জানান, যদি তাদের দাবি মেনে না নেওয়া হয়, তবে আরও বৃহত্তর আন্দোলনের ডাক দেওয়া হবে।
ফরেন এক্সচেঞ্জ অপারেশনস বিভাগের পরিচালক মো. বায়েজিদ সরকার বলেন, ‘আগের সরকারের আমলে চুক্তিভিত্তিক নিয়োগ পাওয়া সকলকে পর্যায়ক্রমে অপসারণের কথা বলা হয়েছিল। তবে সেই প্রক্রিয়া এখনো সম্পূর্ণ হয়নি।’
এদিকে এসএমই অ্যান্ড স্পেশাল প্রোগ্রাম বিভাগের অতিরিক্ত পরিচালক নজরুল ইসলাম বলেন, ‘গত ১৫ বছরে ব্যাংক খাতে যে অনিয়ম হয়েছে, তা আমাদের সামনেই ঘটেছে। এই অনিয়মের প্রতিবাদ করতে গেলে কর্মকর্তাদের হেনেস্তা করা হয়েছে। তাই আমরা চাই আগের সরকারের আমলে চুক্তিভিত্তিক নিয়োগ পাওয়া কর্মকর্তাদের অপসারণ করা হোক।’
নতুন সরকারের অধীনে ব্যাংক খাতে কাঙ্ক্ষিত সংস্কার কার্যকর করতে দ্রুত পদক্ষেপ নেওয়ার আহ্বান জানান বিক্ষুব্ধ কর্মকর্তা-কর্মচারীরা।