ইন্টারন্যাশনাল চেম্বার অফ কমার্স বাংলাদেশ (আইসিসিবি) রাজধানীর একটি হোটেলে গত ২৩ নভেম্বর আইসিসিবি মুডি’স এবং আইসিসি সংযুক্ত আরব আমিরাত (ইউএই) এর সাথে যৌথভাবে ‘আন্তর্জাতিক লেনদেন বাণিজ্যের অর্থায়নে আইনী প্রতিবন্ধকতা ও নিষেধাজ্ঞা ব্যবস্থা এবং প্রয়োজনীয় বিষয়সমূহ’ শীর্ষক একটি কর্মশালা আয়োজন করেছে।
বিভিন্ন দেশের সাথে বাংলাদেশের আন্তঃসীমান্ত বাণিজ্য দিন দিন বৃদ্ধি পাচ্ছে। এই ধারাবাহিকতা বাংলাদেশের এলডিসি গ্র্যাজুয়েশন প্রক্রিয়ার জন্যও উল্লেখযোগ্য প্রভাব ফেলবে। ফলে, ফলপ্রসূ আন্তঃসীমান্ত বিদেশী ব্যবসায়িক অংশীদারদের বোঝা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। আইসিসি বাংলাদেশ সভাপতি মাহবুবুর রহমান দিনব্যাপী কর্মশালার সমাপনী অধিবেশন ও সার্টিফিকেট প্রদান অনুষ্ঠানে এসব কথা বলেন।
মধ্যপ্রাচ্য ও ভারতে মুডি’স ফাইন্যান্সিয়াল ক্রাইম কমপ্লায়েন্সের ইন্ডাস্ট্রি প্র্যাকটিস লিড এবং ডিরেক্টর মোহাম্মদ দাউদ এবং আইসিসি ইউএই এর ডিরেক্টর ভিনসেন্ট ও’ব্রায়েন সমাপনী অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন। অনুষ্ঠানটি সঞ্চালনা করেন আইসিসি বাংলাদেশ সেক্রেটারি জেনারেল আতাউর রহমান।
অংশগ্রহণকারীদের উদ্দেশ্যে আইসিসিবি সভাপতি মাহবুবুর রহমান বলেন, আন্তর্জাতিক বাণিজ্য লেনদেনের অর্থায়ন বৈশি^ক বাণিজ্য সহজতর করতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। কিন্তু এটি একটি জটিল আইনি কাঠামোর মধ্য দিয়ে পরিচালিত হয়। এই কাঠামো নির্ধারিত হয় নিয়ন্ত্রক সংস্থার বাধ্যবাধকতা অনুসরণের মাধ্যমে যার মধ্যে বিভিন্ন নিষেধাজ্ঞা থাকে। এটি আন্তর্জাতিক বাণিজ্যের সাথে জড়িত আর্থিক প্রতিষ্ঠান এবং ব্যবসাগুলোর জন্য উল্লেখযোগ্য চ্যালেঞ্জ উপস্থাপন করে।
দিনব্যাপী অনুষ্ঠানে অর্থ মন্ত্রণালয়ের অধীনে আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগ, ব্যাংক, বিভিন্ন ধরণের আর্থিক প্রতিষ্ঠান এবং আন্তর্জাতিক সংস্থাসহ বিভিন্ন সরকারি-বেসরকারি সংস্থার ১০৬ জন প্রতিনিধি অংশগ্রহণ করে।
কর্মশালায় আধুনিক বাণিজ্য অর্থায়ন, ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা, আন্তর্জাতিক নিষেধাজ্ঞা এবং ট্রেড-ভিত্তিক মানি লন্ডারিং (টিবিএমএল) সহ বিভিন্ন বিষয়ে চারটি সেশন ছিল।
সোমবার, ২৫ নভেম্বর ২০২৪
ইন্টারন্যাশনাল চেম্বার অফ কমার্স বাংলাদেশ (আইসিসিবি) রাজধানীর একটি হোটেলে গত ২৩ নভেম্বর আইসিসিবি মুডি’স এবং আইসিসি সংযুক্ত আরব আমিরাত (ইউএই) এর সাথে যৌথভাবে ‘আন্তর্জাতিক লেনদেন বাণিজ্যের অর্থায়নে আইনী প্রতিবন্ধকতা ও নিষেধাজ্ঞা ব্যবস্থা এবং প্রয়োজনীয় বিষয়সমূহ’ শীর্ষক একটি কর্মশালা আয়োজন করেছে।
বিভিন্ন দেশের সাথে বাংলাদেশের আন্তঃসীমান্ত বাণিজ্য দিন দিন বৃদ্ধি পাচ্ছে। এই ধারাবাহিকতা বাংলাদেশের এলডিসি গ্র্যাজুয়েশন প্রক্রিয়ার জন্যও উল্লেখযোগ্য প্রভাব ফেলবে। ফলে, ফলপ্রসূ আন্তঃসীমান্ত বিদেশী ব্যবসায়িক অংশীদারদের বোঝা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। আইসিসি বাংলাদেশ সভাপতি মাহবুবুর রহমান দিনব্যাপী কর্মশালার সমাপনী অধিবেশন ও সার্টিফিকেট প্রদান অনুষ্ঠানে এসব কথা বলেন।
মধ্যপ্রাচ্য ও ভারতে মুডি’স ফাইন্যান্সিয়াল ক্রাইম কমপ্লায়েন্সের ইন্ডাস্ট্রি প্র্যাকটিস লিড এবং ডিরেক্টর মোহাম্মদ দাউদ এবং আইসিসি ইউএই এর ডিরেক্টর ভিনসেন্ট ও’ব্রায়েন সমাপনী অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন। অনুষ্ঠানটি সঞ্চালনা করেন আইসিসি বাংলাদেশ সেক্রেটারি জেনারেল আতাউর রহমান।
অংশগ্রহণকারীদের উদ্দেশ্যে আইসিসিবি সভাপতি মাহবুবুর রহমান বলেন, আন্তর্জাতিক বাণিজ্য লেনদেনের অর্থায়ন বৈশি^ক বাণিজ্য সহজতর করতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। কিন্তু এটি একটি জটিল আইনি কাঠামোর মধ্য দিয়ে পরিচালিত হয়। এই কাঠামো নির্ধারিত হয় নিয়ন্ত্রক সংস্থার বাধ্যবাধকতা অনুসরণের মাধ্যমে যার মধ্যে বিভিন্ন নিষেধাজ্ঞা থাকে। এটি আন্তর্জাতিক বাণিজ্যের সাথে জড়িত আর্থিক প্রতিষ্ঠান এবং ব্যবসাগুলোর জন্য উল্লেখযোগ্য চ্যালেঞ্জ উপস্থাপন করে।
দিনব্যাপী অনুষ্ঠানে অর্থ মন্ত্রণালয়ের অধীনে আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগ, ব্যাংক, বিভিন্ন ধরণের আর্থিক প্রতিষ্ঠান এবং আন্তর্জাতিক সংস্থাসহ বিভিন্ন সরকারি-বেসরকারি সংস্থার ১০৬ জন প্রতিনিধি অংশগ্রহণ করে।
কর্মশালায় আধুনিক বাণিজ্য অর্থায়ন, ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা, আন্তর্জাতিক নিষেধাজ্ঞা এবং ট্রেড-ভিত্তিক মানি লন্ডারিং (টিবিএমএল) সহ বিভিন্ন বিষয়ে চারটি সেশন ছিল।