মাস্টারকার্ড, লংকাবাংলা ফাইন্যান্স পিএলসি (এলবিএফ) ও বাংলাদেশ ডক্টরস ফাউন্ডেশন (বিডিএফ) সম্প্রতি যৌথভাবে প্রথমবারের মতো কো-ব্র্যান্ডেড লংকাবাংলা মাস্টারকার্ড টাইটেনিয়াম ক্রেডিট কার্ড চালু করেছে। মেডিকেল পেশায় কর্মরতদের জন্য বিশেষভাবে এই ক্রেডিট কার্ড চালু করা হয়েছে। কার্ডহোল্ডাররা মাস্টারকার্ডের পার্টনার প্রতিষ্ঠানগুলোতে কেনাকাটার পাশাপাশি বিভিন্ন লাইফস্টাইল সংক্রান্ত সুযোগ-সুবিধার ক্ষেত্রে ছাড় ও বিশেষ অফার উপভোগ করতে পারবেন। বনানী সাফুরা টাওয়ারের লংকাবাংলা হেড অফিসে কার্ডের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।
বাংলাদেশ ডক্টরস ফাউন্ডেশনের সকল সদস্য (ডাক্তার, কর্মকর্তা-কর্মচারী এবং তাদের পরিবারের সদস্যরা) এখন লংকাবাংলা ও বিডিএফ-এর এই কো-ব্র্যান্ডেড লংকাবাংলা মাস্টারকার্ড টাইটেনিয়াম ক্রেডিট কার্ড এবং এর সাপ্লিমেন্টারি কার্ডসমূহ ব্যবহার করতে পারবেন। সহকারী অধ্যাপক বা ঊর্ধ্বতন ডাক্তাররা পাচ্ছেন এই কার্ডের আজীবন বার্ষিক ফি মওকুফের বিশেষ সুবিধা। অন্যান্য সদস্যরা প্রথম দুই বছরের জন্য বার্ষিক ফি মওকুফের সুবিধা পাবেন এবং পরবর্তী বছরগুলোর জন্য ১২টি লেনদেন সম্পন্ন করলেই বার্ষিক ফি মওকুফের সুবিধা পাওয়া যাবে। এছাড়াও, লংকাবাংলা ফাইন্যান্স দেশব্যাপী মাস্টারকার্ডের ১০,০০০ এরও বেশি পার্টনার আউটলেটের মাধ্যমে বিভিন্ন এক্সক্লুসিভ সুবিধা ও ছাড় প্রদান করছে। এর মধ্যে রয়েছে শহরের বিখ্যাত হোটেলগুলোতে ‘একটি কিনলে, একটি ফ্রি’ (বোগো) অফার এবং ডাইনিং ও লাইফস্টাইলের খরচে বিশেষ ছাড়।
লংকাবাংলার পার্টনার আউটলেটগুলোর মাধ্যমে কার্ডহোল্ডাররা ‘বাই নাউ, পে লেটার’ সুবিধা উপভোগ করতে পারবেন, যেখানে ০% সুদে সর্বোচ্চ ৩৬টি কিস্তিতে অর্থ পরিশোধ করা যাবে। এছাড়াও, কার্ডহোল্ডাররা প্রতি ক্যালেন্ডার বছরে তিনটি বিনামূল্যে প্রবেশাধিকার পাস পাবেন, যা ব্যবহার করা যাবে হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের (ইন্টারন্যাশনাল) ‘বলাকা এক্সিকিউটিভ লাউঞ্জ’ অথবা হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের (ইন্টারন্যাশনাল) ‘এমটিবি এয়ার লাউঞ্জ’, কক্সবাজার বিমানবন্দর (ডমেস্টিক), ওসমানী আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর (ডমেস্টিক) এবং শাহ আমানত আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে (ডমেস্টিক)। এছাড়াও, বিডিএফ-এর ডাক্তারগণ হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে সীমাহীন মিট অ্যান্ড গ্রিট সার্ভিস সুবিধা উপভোগ করতে পারবেন। তারা সর্বোচ্চ দুইটি সাপ্লিমেন্টারি কার্ডও নিতে পারবেন, যাতে তাদের পরিবারের সদস্যদের লংকাবাংলা মাস্টারকার্ড ক্রেডিট কার্ডের সুবিধা গ্রহণ করতে পারে। কার্ডহোল্ডাররা ৯৮% অর্থ স্থানান্তরের জন্য চেক ও ঝামেলামুক্ত ইজিপে বিইএফটিএন-এর মাধ্যমে একটি সহজ ব্যাংকিং অভিজ্ঞতা উপভোগ করবেন। পাশাপাশি, তারা সফট লোন এবং কুইক লোনের সুবিধাও পাবেন।
উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন মাস্টারকার্ড বাংলাদেশের কান্ট্রি ম্যানেজার সৈয়দ মোহাম্মদ কামাল, লংকাবাংলা ফাইন্যান্স পিএলসি এর হেড অব রিটেইল বিজনেসের সিনিয়র এক্সিকিউটিভ ভাইস প্রেসিডেন্ট খুরশেদ আলম, হেড অব কার্ডস (সিসি) মো. তৌফিকুর রহমান, হেড অব ব্র্যান্ড মার্কেটিং অ্যান্ড কমিউনিকেশনস মো. রাজি উদ্দিন, মাস্টারকার্ড ডিরেক্টর সোহেল আলিম, বাংলাদেশ ডক্টরস ফাউন্ডেশনের হেড অব কর্পোরেট অ্যাফেয়ার্স ড. এম. এ. কায়েস প্রমুখ।
সোমবার, ২৫ নভেম্বর ২০২৪
মাস্টারকার্ড, লংকাবাংলা ফাইন্যান্স পিএলসি (এলবিএফ) ও বাংলাদেশ ডক্টরস ফাউন্ডেশন (বিডিএফ) সম্প্রতি যৌথভাবে প্রথমবারের মতো কো-ব্র্যান্ডেড লংকাবাংলা মাস্টারকার্ড টাইটেনিয়াম ক্রেডিট কার্ড চালু করেছে। মেডিকেল পেশায় কর্মরতদের জন্য বিশেষভাবে এই ক্রেডিট কার্ড চালু করা হয়েছে। কার্ডহোল্ডাররা মাস্টারকার্ডের পার্টনার প্রতিষ্ঠানগুলোতে কেনাকাটার পাশাপাশি বিভিন্ন লাইফস্টাইল সংক্রান্ত সুযোগ-সুবিধার ক্ষেত্রে ছাড় ও বিশেষ অফার উপভোগ করতে পারবেন। বনানী সাফুরা টাওয়ারের লংকাবাংলা হেড অফিসে কার্ডের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।
বাংলাদেশ ডক্টরস ফাউন্ডেশনের সকল সদস্য (ডাক্তার, কর্মকর্তা-কর্মচারী এবং তাদের পরিবারের সদস্যরা) এখন লংকাবাংলা ও বিডিএফ-এর এই কো-ব্র্যান্ডেড লংকাবাংলা মাস্টারকার্ড টাইটেনিয়াম ক্রেডিট কার্ড এবং এর সাপ্লিমেন্টারি কার্ডসমূহ ব্যবহার করতে পারবেন। সহকারী অধ্যাপক বা ঊর্ধ্বতন ডাক্তাররা পাচ্ছেন এই কার্ডের আজীবন বার্ষিক ফি মওকুফের বিশেষ সুবিধা। অন্যান্য সদস্যরা প্রথম দুই বছরের জন্য বার্ষিক ফি মওকুফের সুবিধা পাবেন এবং পরবর্তী বছরগুলোর জন্য ১২টি লেনদেন সম্পন্ন করলেই বার্ষিক ফি মওকুফের সুবিধা পাওয়া যাবে। এছাড়াও, লংকাবাংলা ফাইন্যান্স দেশব্যাপী মাস্টারকার্ডের ১০,০০০ এরও বেশি পার্টনার আউটলেটের মাধ্যমে বিভিন্ন এক্সক্লুসিভ সুবিধা ও ছাড় প্রদান করছে। এর মধ্যে রয়েছে শহরের বিখ্যাত হোটেলগুলোতে ‘একটি কিনলে, একটি ফ্রি’ (বোগো) অফার এবং ডাইনিং ও লাইফস্টাইলের খরচে বিশেষ ছাড়।
লংকাবাংলার পার্টনার আউটলেটগুলোর মাধ্যমে কার্ডহোল্ডাররা ‘বাই নাউ, পে লেটার’ সুবিধা উপভোগ করতে পারবেন, যেখানে ০% সুদে সর্বোচ্চ ৩৬টি কিস্তিতে অর্থ পরিশোধ করা যাবে। এছাড়াও, কার্ডহোল্ডাররা প্রতি ক্যালেন্ডার বছরে তিনটি বিনামূল্যে প্রবেশাধিকার পাস পাবেন, যা ব্যবহার করা যাবে হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের (ইন্টারন্যাশনাল) ‘বলাকা এক্সিকিউটিভ লাউঞ্জ’ অথবা হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের (ইন্টারন্যাশনাল) ‘এমটিবি এয়ার লাউঞ্জ’, কক্সবাজার বিমানবন্দর (ডমেস্টিক), ওসমানী আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর (ডমেস্টিক) এবং শাহ আমানত আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে (ডমেস্টিক)। এছাড়াও, বিডিএফ-এর ডাক্তারগণ হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে সীমাহীন মিট অ্যান্ড গ্রিট সার্ভিস সুবিধা উপভোগ করতে পারবেন। তারা সর্বোচ্চ দুইটি সাপ্লিমেন্টারি কার্ডও নিতে পারবেন, যাতে তাদের পরিবারের সদস্যদের লংকাবাংলা মাস্টারকার্ড ক্রেডিট কার্ডের সুবিধা গ্রহণ করতে পারে। কার্ডহোল্ডাররা ৯৮% অর্থ স্থানান্তরের জন্য চেক ও ঝামেলামুক্ত ইজিপে বিইএফটিএন-এর মাধ্যমে একটি সহজ ব্যাংকিং অভিজ্ঞতা উপভোগ করবেন। পাশাপাশি, তারা সফট লোন এবং কুইক লোনের সুবিধাও পাবেন।
উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন মাস্টারকার্ড বাংলাদেশের কান্ট্রি ম্যানেজার সৈয়দ মোহাম্মদ কামাল, লংকাবাংলা ফাইন্যান্স পিএলসি এর হেড অব রিটেইল বিজনেসের সিনিয়র এক্সিকিউটিভ ভাইস প্রেসিডেন্ট খুরশেদ আলম, হেড অব কার্ডস (সিসি) মো. তৌফিকুর রহমান, হেড অব ব্র্যান্ড মার্কেটিং অ্যান্ড কমিউনিকেশনস মো. রাজি উদ্দিন, মাস্টারকার্ড ডিরেক্টর সোহেল আলিম, বাংলাদেশ ডক্টরস ফাউন্ডেশনের হেড অব কর্পোরেট অ্যাফেয়ার্স ড. এম. এ. কায়েস প্রমুখ।