দুদকের অনুসন্ধান চলমান, পরবর্তী অভিযানের প্রস্তুতি
বাংলাদেশ ব্যাংকে সাবেক গভর্নর আব্দুর রউফ তালুকদারসহ ২৫ কর্মকর্তার নামে কোনো সেফ ডিপোজিট লকার খুঁজে পায়নি দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। আজ রবিবার অভিযানের পর দুদকের পরিচালক কাজী সায়েমুজ্জমান এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
কাজী সায়েমুজ্জমান জানিয়েছেন, ২৫ জনের বিরুদ্ধে অভিযোগ থাকলেও তাঁদের নামে লকারের অস্তিত্ব পাওয়া যায়নি। তবে আরও অনেকের বিরুদ্ধে অভিযোগ রয়েছে এবং আদালতের অনুমোদন সাপেক্ষে পরবর্তী অভিযান চালানো হবে।
অভিযানের তথ্য অনুযায়ী, বাংলাদেশ ব্যাংকের বিভিন্ন পর্যায়ের কর্মকর্তারা এই ২৫ জনের বিরুদ্ধে অভিযোগ করেছিলেন। অভিযুক্তদের কেউ কেউ এখনও চাকরিতে বহাল, আবার অনেকে অবসর নিয়েছেন।
আজ দুপুরে দুদকের আট সদস্যের একটি দল বাংলাদেশ ব্যাংকের লকার তল্লাশি চালায়। এর আগে, ২৬ জানুয়ারি দুদক সাবেক ডেপুটি গভর্নর এস কে সুরের লকারে প্রায় পাঁচ কোটি টাকার সম্পদ খুঁজে পায় এবং তা বাংলাদেশ ব্যাংকের জিম্মায় রাখা হয়। এরপর আরও কিছু লকারের সন্ধান পাওয়ায় তদন্তের পরিধি বাড়ানো হয়েছে।
দুদকের অনুরোধে গত ২ ফেব্রুয়ারি কেন্দ্রীয় ব্যাংকের গভর্নরকে চিঠি পাঠানো হয়, যাতে লকারগুলো যেন অন্য কেউ খুলতে না পারে। এরপর থেকে বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল শাখার লকার পরিচালনায় কড়াকড়ি আরোপ করা হয়েছে।
বাংলাদেশ ব্যাংকের মুখপাত্র আরিফ হোসেন খান জানিয়েছেন, দুদক যে তালিকা নিয়ে এসেছিল, তাতে থাকা কারও নামে লকার খুঁজে পাওয়া যায়নি। তবে তদন্ত অব্যাহত থাকবে এবং অভিযোগের ভিত্তিতে পরবর্তী অভিযানের প্রস্তুতি চলছে।
দুদকের অনুসন্ধান চলমান, পরবর্তী অভিযানের প্রস্তুতি
রোববার, ০৯ ফেব্রুয়ারী ২০২৫
বাংলাদেশ ব্যাংকে সাবেক গভর্নর আব্দুর রউফ তালুকদারসহ ২৫ কর্মকর্তার নামে কোনো সেফ ডিপোজিট লকার খুঁজে পায়নি দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। আজ রবিবার অভিযানের পর দুদকের পরিচালক কাজী সায়েমুজ্জমান এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
কাজী সায়েমুজ্জমান জানিয়েছেন, ২৫ জনের বিরুদ্ধে অভিযোগ থাকলেও তাঁদের নামে লকারের অস্তিত্ব পাওয়া যায়নি। তবে আরও অনেকের বিরুদ্ধে অভিযোগ রয়েছে এবং আদালতের অনুমোদন সাপেক্ষে পরবর্তী অভিযান চালানো হবে।
অভিযানের তথ্য অনুযায়ী, বাংলাদেশ ব্যাংকের বিভিন্ন পর্যায়ের কর্মকর্তারা এই ২৫ জনের বিরুদ্ধে অভিযোগ করেছিলেন। অভিযুক্তদের কেউ কেউ এখনও চাকরিতে বহাল, আবার অনেকে অবসর নিয়েছেন।
আজ দুপুরে দুদকের আট সদস্যের একটি দল বাংলাদেশ ব্যাংকের লকার তল্লাশি চালায়। এর আগে, ২৬ জানুয়ারি দুদক সাবেক ডেপুটি গভর্নর এস কে সুরের লকারে প্রায় পাঁচ কোটি টাকার সম্পদ খুঁজে পায় এবং তা বাংলাদেশ ব্যাংকের জিম্মায় রাখা হয়। এরপর আরও কিছু লকারের সন্ধান পাওয়ায় তদন্তের পরিধি বাড়ানো হয়েছে।
দুদকের অনুরোধে গত ২ ফেব্রুয়ারি কেন্দ্রীয় ব্যাংকের গভর্নরকে চিঠি পাঠানো হয়, যাতে লকারগুলো যেন অন্য কেউ খুলতে না পারে। এরপর থেকে বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল শাখার লকার পরিচালনায় কড়াকড়ি আরোপ করা হয়েছে।
বাংলাদেশ ব্যাংকের মুখপাত্র আরিফ হোসেন খান জানিয়েছেন, দুদক যে তালিকা নিয়ে এসেছিল, তাতে থাকা কারও নামে লকার খুঁজে পাওয়া যায়নি। তবে তদন্ত অব্যাহত থাকবে এবং অভিযোগের ভিত্তিতে পরবর্তী অভিযানের প্রস্তুতি চলছে।