চাকরি ফিরে পাওয়ার দাবিতে মানববন্ধন করেছেন ব্র্যাক ব্যাংকের চাকরিচ্যুত কর্মীরা। তাদের অভিযোগ করোনা মহামারি চলাকালীন ব্যাংকের বেধে দেওয়া লক্ষ্যপূরণে ব্যর্থ হওয়ায় অন্যায়ভাবে দুই হাজার ৬৬৮ জন কর্মীকে চাকরিচ্যুত করেছে ব্র্যাক ব্যাংক। রোববার বেলা সাড়ে ১১টার দিকে মতিঝিলস্থ বাংলাদেশ ব্যাংকের সামনে মানববন্ধন করেন তারা।
মানববন্ধনে অংশ নেওয়া ব্র্যাক ব্যাংকের চাকরিচ্যুত কর্মীরা বলেন, ‘মাঝ বয়সে চাকরি হারিয়ে অনেকেই পরিবার নিয়ে চরম আর্থিক কষ্টে দিন কাটাচ্ছেন। বাংলাদেশ ব্যাংক করোনায় চাকরি হারানোদের পুনর্বহাল করার নির্দেশ দিলেও ব্র্যাক ব্যাংক তা মানেনি। ব্যাংকটির ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও প্রধান নির্বাহী সেলিম আর এফ হোসেনের স্বেচ্ছাচারিতায় অন্যায়ভাবে তাদের চাকরিচ্যুত করা হয়।’
এ সময় তারা অভিযোগ করে বলেন, ‘করোনার সময় চাকরি হারানো অন্য ব্যাংকের কর্মীরা পর্যায়ক্রমে চাকরি ফেরত পেলেও ব্র্যাক ব্যাংকের চাকরিচ্যুতরা বঞ্চিত রয়ে গেছেন।’ এ অবস্থায় দ্রুত চাকরিচ্যুত দুই হাজার ৬শ’ ৬৮ জনের চাকরি ফেরত দেওয়াসহ যথাযথ ক্ষতিপূরণের দাবি বাস্তবায়নে গভর্নরের হস্তক্ষেপের চেয়েছেন ভুক্তভোগীরা।
রোববার, ০৯ ফেব্রুয়ারী ২০২৫
চাকরি ফিরে পাওয়ার দাবিতে মানববন্ধন করেছেন ব্র্যাক ব্যাংকের চাকরিচ্যুত কর্মীরা। তাদের অভিযোগ করোনা মহামারি চলাকালীন ব্যাংকের বেধে দেওয়া লক্ষ্যপূরণে ব্যর্থ হওয়ায় অন্যায়ভাবে দুই হাজার ৬৬৮ জন কর্মীকে চাকরিচ্যুত করেছে ব্র্যাক ব্যাংক। রোববার বেলা সাড়ে ১১টার দিকে মতিঝিলস্থ বাংলাদেশ ব্যাংকের সামনে মানববন্ধন করেন তারা।
মানববন্ধনে অংশ নেওয়া ব্র্যাক ব্যাংকের চাকরিচ্যুত কর্মীরা বলেন, ‘মাঝ বয়সে চাকরি হারিয়ে অনেকেই পরিবার নিয়ে চরম আর্থিক কষ্টে দিন কাটাচ্ছেন। বাংলাদেশ ব্যাংক করোনায় চাকরি হারানোদের পুনর্বহাল করার নির্দেশ দিলেও ব্র্যাক ব্যাংক তা মানেনি। ব্যাংকটির ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও প্রধান নির্বাহী সেলিম আর এফ হোসেনের স্বেচ্ছাচারিতায় অন্যায়ভাবে তাদের চাকরিচ্যুত করা হয়।’
এ সময় তারা অভিযোগ করে বলেন, ‘করোনার সময় চাকরি হারানো অন্য ব্যাংকের কর্মীরা পর্যায়ক্রমে চাকরি ফেরত পেলেও ব্র্যাক ব্যাংকের চাকরিচ্যুতরা বঞ্চিত রয়ে গেছেন।’ এ অবস্থায় দ্রুত চাকরিচ্যুত দুই হাজার ৬শ’ ৬৮ জনের চাকরি ফেরত দেওয়াসহ যথাযথ ক্ষতিপূরণের দাবি বাস্তবায়নে গভর্নরের হস্তক্ষেপের চেয়েছেন ভুক্তভোগীরা।