মূল্য সংযোজন কর (মূসক) বা ভ্যাটের জাল বাড়াতে ইন্টিগ্রেটেড ভ্যাট অ্যাডমিনিস্ট্রেশন সিস্টেমে (আইভাস) অন্তর্ভুক্ত হতে ব্যবসায়ীদের আহ্বান জানিয়েছিল এনবিআর। সেই আহ্বানে ব্যাপক সাড়া মিলেছে বলে জানিয়েছেন সংস্থাটির জনসংযোগ কর্মকর্তা মো. আল আমিন।
তিনি জানান, ৬ ফেব্রুয়ারি ভ্যাটের আওতা বৃদ্ধির নির্দেশনা প্রদানের দুই সপ্তাহেরও কম সময়ে বুধবার পর্যন্ত রেকর্ড সংখ্যক ১৭২৩টি নতুন ব্যবসা প্রতিষ্ঠান ভ্যাট নিবন্ধন গ্রহণ করেছে। এর মধ্যে উৎপাদক শ্রেণিতে ৪৬টি, সেবাগ্রহীতা ৮৬২টি, খুচরা ও পাইকারি বিক্রেতা ৫০০টি, আমদানিকারক ২৯টি, রপ্তানিকারক ৯টি ও অন্যান্য ২৭৭টি প্রতিষ্ঠান রয়েছে। এটি বর্তমান সরকারের সময় নতুন রেকর্ড।
তিনি আরও জানান, বুধবার সারাদেশে একদিনে চট্টগ্রাম কমিশনারেট ৫৭৯ জন, ঢাকা (উত্তর) কমিশনারেট ১৮০ জন, ঢাকা (পশ্চিম) কমিশনারেট ২৬৬ জন, খুলনা কমিশনারেট ১৯৫ জন, রাজশাহী কমিশনারেট ৫০ জন, যশোর কমিশনারেট ৪৭ জন, রংপুর কমিশনারেট ৪১ জন, কুমিল্লা কমিশনারেট ২৭ জন, ঢাকা (দক্ষিণ) কমিশনারেট ৭১ জনসহ মোট ১৭২৩ জন ব্যবসায়ী নতুন নিবন্ধন গ্রহণ করেছেন। ভ্যাট আহরণ বৃদ্ধি ও করজাল বাড়াতে দেশের ১২টি ভ্যাট কমিশনারেটের কর্মকর্তারা দৈনিক কর্মঘণ্টার অতিরিক্ত সময়েও কাজ করছেন বলে জানান তিনি।
এই কর্মকর্তা আরও জানান, রাজস্ব আদায়ে সরকারের নতুন নীতি ও দিক-নির্দেশনা বাস্তবায়নে আগে থেকেই সক্রিয়ভাবে কাজ করছে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড। কর জিডিপি অনুপাত বৃদ্ধি, কর আদায় সন্তোষজনক ও করজাল বিস্তৃতি সরকারের অন্যতম লক্ষ্য। এ লক্ষ্যে আয়কর, কাস্টমস ও ভ্যাট অনুবিভাগের কর্মকর্তারা মাঠে যুগপৎ কাজ করছেন। ৯ ফেব্রুয়ারি সারাদেশে ৪৩৯টি প্রতিষ্ঠান নিবন্ধিত হলেও ১৯ ফেব্রুয়ারি এ সংখ্যা ১৭২৩টিতে উন্নীত হয়। বর্তমান সরকার নিবন্ধনের আওতা বাড়ানোর লক্ষ্যে এরই মধ্যে বিদ্যমান ভ্যাট আইনে সংশোধন আনে। এখন যে কোনো ব্যবসায়ীর বাৎসরিক টার্নওভার ৫০ লাখ টাকার বেশি হলেই তাকে ভ্যাট নিবন্ধন নিতে হবে।
শুক্রবার, ২১ ফেব্রুয়ারী ২০২৫
মূল্য সংযোজন কর (মূসক) বা ভ্যাটের জাল বাড়াতে ইন্টিগ্রেটেড ভ্যাট অ্যাডমিনিস্ট্রেশন সিস্টেমে (আইভাস) অন্তর্ভুক্ত হতে ব্যবসায়ীদের আহ্বান জানিয়েছিল এনবিআর। সেই আহ্বানে ব্যাপক সাড়া মিলেছে বলে জানিয়েছেন সংস্থাটির জনসংযোগ কর্মকর্তা মো. আল আমিন।
তিনি জানান, ৬ ফেব্রুয়ারি ভ্যাটের আওতা বৃদ্ধির নির্দেশনা প্রদানের দুই সপ্তাহেরও কম সময়ে বুধবার পর্যন্ত রেকর্ড সংখ্যক ১৭২৩টি নতুন ব্যবসা প্রতিষ্ঠান ভ্যাট নিবন্ধন গ্রহণ করেছে। এর মধ্যে উৎপাদক শ্রেণিতে ৪৬টি, সেবাগ্রহীতা ৮৬২টি, খুচরা ও পাইকারি বিক্রেতা ৫০০টি, আমদানিকারক ২৯টি, রপ্তানিকারক ৯টি ও অন্যান্য ২৭৭টি প্রতিষ্ঠান রয়েছে। এটি বর্তমান সরকারের সময় নতুন রেকর্ড।
তিনি আরও জানান, বুধবার সারাদেশে একদিনে চট্টগ্রাম কমিশনারেট ৫৭৯ জন, ঢাকা (উত্তর) কমিশনারেট ১৮০ জন, ঢাকা (পশ্চিম) কমিশনারেট ২৬৬ জন, খুলনা কমিশনারেট ১৯৫ জন, রাজশাহী কমিশনারেট ৫০ জন, যশোর কমিশনারেট ৪৭ জন, রংপুর কমিশনারেট ৪১ জন, কুমিল্লা কমিশনারেট ২৭ জন, ঢাকা (দক্ষিণ) কমিশনারেট ৭১ জনসহ মোট ১৭২৩ জন ব্যবসায়ী নতুন নিবন্ধন গ্রহণ করেছেন। ভ্যাট আহরণ বৃদ্ধি ও করজাল বাড়াতে দেশের ১২টি ভ্যাট কমিশনারেটের কর্মকর্তারা দৈনিক কর্মঘণ্টার অতিরিক্ত সময়েও কাজ করছেন বলে জানান তিনি।
এই কর্মকর্তা আরও জানান, রাজস্ব আদায়ে সরকারের নতুন নীতি ও দিক-নির্দেশনা বাস্তবায়নে আগে থেকেই সক্রিয়ভাবে কাজ করছে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড। কর জিডিপি অনুপাত বৃদ্ধি, কর আদায় সন্তোষজনক ও করজাল বিস্তৃতি সরকারের অন্যতম লক্ষ্য। এ লক্ষ্যে আয়কর, কাস্টমস ও ভ্যাট অনুবিভাগের কর্মকর্তারা মাঠে যুগপৎ কাজ করছেন। ৯ ফেব্রুয়ারি সারাদেশে ৪৩৯টি প্রতিষ্ঠান নিবন্ধিত হলেও ১৯ ফেব্রুয়ারি এ সংখ্যা ১৭২৩টিতে উন্নীত হয়। বর্তমান সরকার নিবন্ধনের আওতা বাড়ানোর লক্ষ্যে এরই মধ্যে বিদ্যমান ভ্যাট আইনে সংশোধন আনে। এখন যে কোনো ব্যবসায়ীর বাৎসরিক টার্নওভার ৫০ লাখ টাকার বেশি হলেই তাকে ভ্যাট নিবন্ধন নিতে হবে।