পুঁজিবাজারে ব্যাংকের বিনিয়োগের জন্য গঠিত ২০০ কোটি টাকার বিশেষ তহবিলের মেয়াদ প্রায় দুই বছর বাড়িয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক। মঙ্গলবার (৮ এপ্রিল) এ সংক্রান্ত নির্দেশনা সব ব্যাংকে পাঠানো হয়েছে।
বিশেষ তহবিলের মেয়াদ শেষ হয়েছিল গত ফেব্রুয়ারিতে। নতুন সিদ্ধান্ত অনুযায়ী মেয়াদ ২০২৬ সালের ডিসেম্বর পর্যন্ত বেড়েছে।
ব্যাংকগুলোতে পাঠানো সার্কুলারে বলা হয়েছে, দেশের পুঁজিবাজারে বিরাজমান অস্থির অবস্থার প্রেক্ষাপটে বিভিন্ন অংশীজন ও বিনিয়োগকারী ব্যাংকের মতামত এবং বাংলাদেশ ব্যাংকের নিজস্ব পর্যালোচনায় পরিস্থিতি উন্নয়ন তথা আর্থিক খাতের সার্বিক স্থিতিশীলতার স্বার্থে বিশেষ এ তহবিলের মেয়াদ ২০২৬ সালের ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত নির্ধারণ করা হয়েছে। এক্ষেত্রে কিছু শর্ত মানতে হবে।
শর্তের মধ্যে রয়েছে বর্ধিত সময় তথা ২০২৬ সালের ডিসেম্বরের মধ্যে বিশেষ তহবিলের বিনিয়োগ স্থিতি ক্রমান্বয়ে কমিয়ে আনতে হবে। এজন্য ব্যাংকের পরিচালনা পর্ষদ অনুমোদিত একটি কর্মপরিকল্পনা আগামী এক মাসের মধ্যে কেন্দ্রীয় ব্যাংকে জমা দিতে হবে।
নির্ধারিত সময়ের পর এ তহবিলের অবশিষ্ট বিনিয়োগ থাকলে তা পুঁজিবাজারে বিনিয়োগ হিসেবে বিবেচিত হবে এবং আবশ্যিকভাবে পুঁজিবাজারে বিনিয়োগ সংশ্লিষ্ট বিবরণীতে রিপোর্ট করতে হবে।
বিশেষ তহবিলের মেয়াদ বাড়ানোর পাশাপাশি এ তহবিলের জন্য কেন্দ্রীয় ব্যাংক থেকে রেপো সুবিধা নেওয়ার মেয়াদ বাড়িয়ে ২০২৬ সালের ৩০ সেপ্টেম্বর নির্ধারণ করা হয়েছে। আগের নির্দেশনা অনুযায়ী রেপোর মেয়াদ ছিল গত ৯ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত।
বুধবার, ০৯ এপ্রিল ২০২৫
পুঁজিবাজারে ব্যাংকের বিনিয়োগের জন্য গঠিত ২০০ কোটি টাকার বিশেষ তহবিলের মেয়াদ প্রায় দুই বছর বাড়িয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক। মঙ্গলবার (৮ এপ্রিল) এ সংক্রান্ত নির্দেশনা সব ব্যাংকে পাঠানো হয়েছে।
বিশেষ তহবিলের মেয়াদ শেষ হয়েছিল গত ফেব্রুয়ারিতে। নতুন সিদ্ধান্ত অনুযায়ী মেয়াদ ২০২৬ সালের ডিসেম্বর পর্যন্ত বেড়েছে।
ব্যাংকগুলোতে পাঠানো সার্কুলারে বলা হয়েছে, দেশের পুঁজিবাজারে বিরাজমান অস্থির অবস্থার প্রেক্ষাপটে বিভিন্ন অংশীজন ও বিনিয়োগকারী ব্যাংকের মতামত এবং বাংলাদেশ ব্যাংকের নিজস্ব পর্যালোচনায় পরিস্থিতি উন্নয়ন তথা আর্থিক খাতের সার্বিক স্থিতিশীলতার স্বার্থে বিশেষ এ তহবিলের মেয়াদ ২০২৬ সালের ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত নির্ধারণ করা হয়েছে। এক্ষেত্রে কিছু শর্ত মানতে হবে।
শর্তের মধ্যে রয়েছে বর্ধিত সময় তথা ২০২৬ সালের ডিসেম্বরের মধ্যে বিশেষ তহবিলের বিনিয়োগ স্থিতি ক্রমান্বয়ে কমিয়ে আনতে হবে। এজন্য ব্যাংকের পরিচালনা পর্ষদ অনুমোদিত একটি কর্মপরিকল্পনা আগামী এক মাসের মধ্যে কেন্দ্রীয় ব্যাংকে জমা দিতে হবে।
নির্ধারিত সময়ের পর এ তহবিলের অবশিষ্ট বিনিয়োগ থাকলে তা পুঁজিবাজারে বিনিয়োগ হিসেবে বিবেচিত হবে এবং আবশ্যিকভাবে পুঁজিবাজারে বিনিয়োগ সংশ্লিষ্ট বিবরণীতে রিপোর্ট করতে হবে।
বিশেষ তহবিলের মেয়াদ বাড়ানোর পাশাপাশি এ তহবিলের জন্য কেন্দ্রীয় ব্যাংক থেকে রেপো সুবিধা নেওয়ার মেয়াদ বাড়িয়ে ২০২৬ সালের ৩০ সেপ্টেম্বর নির্ধারণ করা হয়েছে। আগের নির্দেশনা অনুযায়ী রেপোর মেয়াদ ছিল গত ৯ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত।