দীর্ঘ প্রায় দেড় বছর পর পুনরায় সুগন্ধি চাল রপ্তানির অনুমতি দিয়েছে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়। এবার ১৩৩টি প্রতিষ্ঠানকে মোট ১৮ হাজার ১৫০ টন সুগন্ধি চাল রপ্তানির অনুমতি দেওয়া হয়েছে।
প্রতিষ্ঠানগুলোর সক্ষমতা বিবেচনায় নিয়ে ১০০ থেকে ৫০০ টন পর্যন্ত রপ্তানির অনুমতি দেওয়া হয়েছে, যা কার্যকর থাকবে আগামী ৩০ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত। মঙ্গলবার প্রধান আমদানি–রপ্তানি নিয়ন্ত্রকের কার্যালয় থেকে রপ্তানির অনুমোদন দিয়ে চিঠি পাঠানো হয়েছে।
চিঠিতে চাল রপ্তানির পরিমাণ ও ন্যূনতম মূল্য নির্ধারণের পাশাপাশি দেওয়া হয়েছে নয়টি শর্ত। প্রতি কেজির ন্যূনতম মূল্য নির্ধারণ করা হয়েছে ১ দশমিক ৬০ ডলার, যা বাংলাদেশি মুদ্রায় প্রায় ১৯৫ টাকা।
২০২৩ সালের অক্টোবরে তৎকালীন সরকার সুগন্ধি চাল রপ্তানি বন্ধ করেছিল। পরে ২০২৪ সালের ২২ জানুয়ারি খাদ্য মন্ত্রণালয়ের খাদ্য পরিকল্পনা ও পর্যবেক্ষণ কমিটির বৈঠকে রপ্তানি পুনরায় চালু করার বিষয়ে প্রাথমিক সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।
বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের তথ্য অনুযায়ী, বাংলাদেশ থেকে ২০০৯-১০ অর্থবছরে প্রথম সুগন্ধি চাল রপ্তানি শুরু হয়। ২০২২ সালে প্রথমবারের মতো এই রপ্তানি বন্ধ করা হয়। এ পর্যন্ত বাংলাদেশ থেকে সংযুক্ত আরব আমিরাত, যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য, ইউরোপের বিভিন্ন দেশ, মালয়েশিয়া, সিঙ্গাপুর, ব্রুনেই ও দক্ষিণ কোরিয়াসহ ১৩০টির বেশি দেশে সুগন্ধি চাল রপ্তানি হয়েছে।
বাণিজ্য মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, সরকার প্রয়োজনে যে কোনো সময় রপ্তানির অনুমতি বাতিল করতে পারবে। অন্য শর্তগুলোর মধ্যে রয়েছে—অনুমতি হস্তান্তরযোগ্য নয়, অনুমোদিত ব্যক্তি ছাড়া অন্য কেউ রপ্তানি করতে পারবে না, শুল্ক কর্তৃপক্ষ পণ্যের সঠিকতা পরীক্ষা করবে এবং অনুমোদিত পরিমাণের চেয়ে বেশি রপ্তানি করা যাবে না।
বৃহস্পতিবার, ১০ এপ্রিল ২০২৫
দীর্ঘ প্রায় দেড় বছর পর পুনরায় সুগন্ধি চাল রপ্তানির অনুমতি দিয়েছে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়। এবার ১৩৩টি প্রতিষ্ঠানকে মোট ১৮ হাজার ১৫০ টন সুগন্ধি চাল রপ্তানির অনুমতি দেওয়া হয়েছে।
প্রতিষ্ঠানগুলোর সক্ষমতা বিবেচনায় নিয়ে ১০০ থেকে ৫০০ টন পর্যন্ত রপ্তানির অনুমতি দেওয়া হয়েছে, যা কার্যকর থাকবে আগামী ৩০ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত। মঙ্গলবার প্রধান আমদানি–রপ্তানি নিয়ন্ত্রকের কার্যালয় থেকে রপ্তানির অনুমোদন দিয়ে চিঠি পাঠানো হয়েছে।
চিঠিতে চাল রপ্তানির পরিমাণ ও ন্যূনতম মূল্য নির্ধারণের পাশাপাশি দেওয়া হয়েছে নয়টি শর্ত। প্রতি কেজির ন্যূনতম মূল্য নির্ধারণ করা হয়েছে ১ দশমিক ৬০ ডলার, যা বাংলাদেশি মুদ্রায় প্রায় ১৯৫ টাকা।
২০২৩ সালের অক্টোবরে তৎকালীন সরকার সুগন্ধি চাল রপ্তানি বন্ধ করেছিল। পরে ২০২৪ সালের ২২ জানুয়ারি খাদ্য মন্ত্রণালয়ের খাদ্য পরিকল্পনা ও পর্যবেক্ষণ কমিটির বৈঠকে রপ্তানি পুনরায় চালু করার বিষয়ে প্রাথমিক সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।
বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের তথ্য অনুযায়ী, বাংলাদেশ থেকে ২০০৯-১০ অর্থবছরে প্রথম সুগন্ধি চাল রপ্তানি শুরু হয়। ২০২২ সালে প্রথমবারের মতো এই রপ্তানি বন্ধ করা হয়। এ পর্যন্ত বাংলাদেশ থেকে সংযুক্ত আরব আমিরাত, যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য, ইউরোপের বিভিন্ন দেশ, মালয়েশিয়া, সিঙ্গাপুর, ব্রুনেই ও দক্ষিণ কোরিয়াসহ ১৩০টির বেশি দেশে সুগন্ধি চাল রপ্তানি হয়েছে।
বাণিজ্য মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, সরকার প্রয়োজনে যে কোনো সময় রপ্তানির অনুমতি বাতিল করতে পারবে। অন্য শর্তগুলোর মধ্যে রয়েছে—অনুমতি হস্তান্তরযোগ্য নয়, অনুমোদিত ব্যক্তি ছাড়া অন্য কেউ রপ্তানি করতে পারবে না, শুল্ক কর্তৃপক্ষ পণ্যের সঠিকতা পরীক্ষা করবে এবং অনুমোদিত পরিমাণের চেয়ে বেশি রপ্তানি করা যাবে না।