ইসলামী ধারার পাঁচটি ব্যাংকের সঙ্গে প্রচলিত ধারার ন্যাশনাল ব্যাংক একীভূত হওয়ার যে খবর সম্প্রতি সংবাদমাধ্যমে প্রকাশ পেয়েছে, তা সঠিক নয় বলে জানিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক।
শুক্রবার কেন্দ্রীয় ব্যাংকের মুখপাত্র আরিফ হোসেন খান সাংবাদিকদের বলেন, "সম্প্রতি কয়েকটি পত্রিকায় গভর্নরের উদ্ধৃতি দিয়ে বলা হয়েছে যে ছয়টি দুর্বল ব্যাংক একীভূত হয়ে সরকারের নিয়ন্ত্রণে আসছে। ছয়টির মধ্যে ইসলামী ধারার পাঁচটির সঙ্গে ন্যাশনাল ব্যাংককে অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে। সংবাদটি সঠিক নয়।"
কেন্দ্রীয় ব্যাংকের এই নির্বাহী পরিচালক আরও বলেন, “ন্যাশনাল ব্যাংক প্রচলিত ধারার ব্যাংক, ইসলামী ধারার ব্যাংক সংস্কারের সঙ্গে ন্যাশনাল ব্যাংক সম্পৃক্ত হওয়ার কোনো সুযোগ নেই।”
চলতি বছরের জুলাইয়ের মধ্যে দুর্বল ব্যাংকগুলোকে একীভূত করা হবে—এমন কথা একটি প্রতিবেদনে বলা হয়, যেখানে উল্লেখ ছিল ন্যাশনাল ব্যাংকের নামও।
পরদিন এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বিষয়টি নিয়ে সাংবাদিকরা গভর্নরকে প্রশ্ন করলে তিনি বলেন, ব্যাংক রেজুলেশন আইন অনুযায়ী একীভূত করা হবে, তবে কোন কোন ব্যাংক একীভূত হবে, সে বিষয়ে কিছু বলেননি।
প্রতিবেদনে বলা হয়, সোশ্যাল ইসলামী ব্যাংক লিমিটেড (এসআইবিএল), ফার্স্ট সিকিউরিটি ইসলামী ব্যাংক, গ্লোবাল ইসলামী ব্যাংক, ইউনিয়ন ব্যাংক, এক্সিম ব্যাংক ও ন্যাশনাল ব্যাংক একীভূত হতে যাচ্ছে।
প্রতিবেদনে আরও বলা হয়, জুলাইয়ের মধ্যে এসব ব্যাংককে সরকারি মালিকানায় নিয়ে প্রয়োজনীয় মূলধন সরবরাহ করা হবে এবং পরে বিদেশি কৌশলগত বিনিয়োগকারী খোঁজা হবে।
এ প্রসঙ্গে গভর্নর বলেছিলেন, “সরকার সাময়িকভাবে এটাকে নিয়ে নেবে। একই সঙ্গে সেগুলোকে মূলধন যোগাবে। বাংলাদেশ ব্যাংক তো ইতোমধ্যে তাদের তারল্য সহায়তা দিচ্ছে। তারপর আমরা শেয়ারগুলোকে আন্তর্জাতিক কৌশলগত বিনিয়োগকারীর কাছে হস্তান্তর করব; পুনর্গঠন হওয়ার পরে।”
শুক্রবার, ৩০ মে ২০২৫
ইসলামী ধারার পাঁচটি ব্যাংকের সঙ্গে প্রচলিত ধারার ন্যাশনাল ব্যাংক একীভূত হওয়ার যে খবর সম্প্রতি সংবাদমাধ্যমে প্রকাশ পেয়েছে, তা সঠিক নয় বলে জানিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক।
শুক্রবার কেন্দ্রীয় ব্যাংকের মুখপাত্র আরিফ হোসেন খান সাংবাদিকদের বলেন, "সম্প্রতি কয়েকটি পত্রিকায় গভর্নরের উদ্ধৃতি দিয়ে বলা হয়েছে যে ছয়টি দুর্বল ব্যাংক একীভূত হয়ে সরকারের নিয়ন্ত্রণে আসছে। ছয়টির মধ্যে ইসলামী ধারার পাঁচটির সঙ্গে ন্যাশনাল ব্যাংককে অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে। সংবাদটি সঠিক নয়।"
কেন্দ্রীয় ব্যাংকের এই নির্বাহী পরিচালক আরও বলেন, “ন্যাশনাল ব্যাংক প্রচলিত ধারার ব্যাংক, ইসলামী ধারার ব্যাংক সংস্কারের সঙ্গে ন্যাশনাল ব্যাংক সম্পৃক্ত হওয়ার কোনো সুযোগ নেই।”
চলতি বছরের জুলাইয়ের মধ্যে দুর্বল ব্যাংকগুলোকে একীভূত করা হবে—এমন কথা একটি প্রতিবেদনে বলা হয়, যেখানে উল্লেখ ছিল ন্যাশনাল ব্যাংকের নামও।
পরদিন এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বিষয়টি নিয়ে সাংবাদিকরা গভর্নরকে প্রশ্ন করলে তিনি বলেন, ব্যাংক রেজুলেশন আইন অনুযায়ী একীভূত করা হবে, তবে কোন কোন ব্যাংক একীভূত হবে, সে বিষয়ে কিছু বলেননি।
প্রতিবেদনে বলা হয়, সোশ্যাল ইসলামী ব্যাংক লিমিটেড (এসআইবিএল), ফার্স্ট সিকিউরিটি ইসলামী ব্যাংক, গ্লোবাল ইসলামী ব্যাংক, ইউনিয়ন ব্যাংক, এক্সিম ব্যাংক ও ন্যাশনাল ব্যাংক একীভূত হতে যাচ্ছে।
প্রতিবেদনে আরও বলা হয়, জুলাইয়ের মধ্যে এসব ব্যাংককে সরকারি মালিকানায় নিয়ে প্রয়োজনীয় মূলধন সরবরাহ করা হবে এবং পরে বিদেশি কৌশলগত বিনিয়োগকারী খোঁজা হবে।
এ প্রসঙ্গে গভর্নর বলেছিলেন, “সরকার সাময়িকভাবে এটাকে নিয়ে নেবে। একই সঙ্গে সেগুলোকে মূলধন যোগাবে। বাংলাদেশ ব্যাংক তো ইতোমধ্যে তাদের তারল্য সহায়তা দিচ্ছে। তারপর আমরা শেয়ারগুলোকে আন্তর্জাতিক কৌশলগত বিনিয়োগকারীর কাছে হস্তান্তর করব; পুনর্গঠন হওয়ার পরে।”