alt

অর্থ-বাণিজ্য

মূল্যস্ফীতি কমাতে বাজেটে দৃশ্যমান পদক্ষেপ নেই: ঢাকা চেম্বার

অর্থনৈতিক বার্তা পরিবেশক : মঙ্গলবার, ০৩ জুন ২০২৫

প্রস্তাবিত ২০২৫-২৬ অর্থবছরের বাজেটে মূল্যস্ফীতি কমাতে দৃশ্যমান কোনো পদক্ষেপ চোখে পড়েনি জানিয়েছে ঢাকা চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রি (ডিসিসিআই)। একই সঙ্গে ঘাটতি বাজেট মেটাতে গত বছরের থেকে বেশি মাত্রায় ব্যাংকনির্ভর হওয়া একটি নেতিবাচক দিক বলে জানায় সংগঠনটি। সোমবার (২ জুন) বাজেট পরবর্তী তাৎক্ষণিক এক প্রতিক্রিয়ায় এসব কথা জানান ঢাকা চেম্বার সভাপতি তাসকীন আহমেদ।

তিনি বলেন, ‘ঘাটতি বাজেট মেটাতে গত বছরের থেকে বেশি মাত্রায় ব্যাংকনির্ভর হওয়া একটি নেতিবাচক দিক। বাজেট ঘাটতি মেটাতে ব্যাংকিং খাতের ওপর নির্ভরতা কমিয়ে করজালের আওতা বাড়িয়ে রাজস্বের পরিমাণ বৃদ্ধি করা প্রয়োজন। করমুক্ত আয়ের সীমা অপরিবর্তিত রাখা হয়েছে। বেসরকারি চাকরিজীবীদের আয়কর হিসেবে বিয়োজনের পরিমাণ সাড়ে ৪ লাখ টাকা হতে বাড়িয়ে ৫ লাখ টাকা করা হয়েছে। আয়করের জন্য প্রসপেকটিভ করের বিধান চালু করা হয়েছে। কিন্তু ৫ শতাংশ স্ল্যাব তুলে দেয়া এবং শুরুতে ৩ লাখ ৭৫ হাজার টাকার ঊর্ধ্বে পরবর্তী ৩ লাখ টাকার ওপর ১০ শতাংশ করারোপ করা হয়েছে। ব্যক্তি করদাতার গ্রস প্রাপ্তির ওপর ০.২৫ শতাংশ থেকে ১ শতাংশ টার্নওভার কর নির্ধারণ করা হয়েছে।’

প্রস্তাবিত বাজেট নিয়ে ঢাকা চেম্বার জানায়, মূল্যস্ফীতি ও অর্থনৈতিক সংকট বিবেচনায় করমুক্ত আয়ের সীমা অপরিবর্তিত রাখা হতাশাজনক। আমরা করমুক্ত আয়ের সীমা ৫ লাখ টাকা করার দাবি করছি। আয়কর হিসেবে বিয়োজনের পরিমাণ বৃদ্ধি করাকে ইতিবাচক মনে করছি। প্রসপেকটিভ করের বিধান ইতিবাচক, তবে কর স্ল্যাবে পরিবর্তন মধ্যবিত্ত ও চাকরিজীবীদের ওপর করের বোঝা বৃদ্ধি পাবে। টার্নওভার করের হার বৃদ্ধি করায় ব্যক্তিশ্রেণীর করহার উল্লেখযোগ্যভাবে বৃদ্ধি পাবে।

করপোরেট কর নিয়ে ডিসিসিআই জানায়, ব্যক্তিশ্রেণীর পাশাপাশি কোম্পানি করদাতাদের অনলাইনে রিটার্ন দাখিল বাধ্যতামূলক করা হয়েছে। কোম্পানির অনুমোদনযোগ্য বিয়োজনের আওতা বৃদ্ধি করা হয়েছে। টার্নওভার কর ০.৬ শতাংশ থেকে বাড়িয়ে ১ শতাংশ করা হয়েছে। অনলাইনে রিটার্ন দাখিল বাধ্যতামূলক করার ঐতিহাসিক উদ্যোগ ও অনুমোদনযোগ্য বিয়োজনের আওতা বৃদ্ধির জন্য সরকারকে আন্তরিক ধন্যবাদ জানাচ্ছি। এতে ব্যবসায়ীরা কর প্রদানে কিছুটা স্বস্তি পাবেন বলে আশা করছি। টার্নওভার কর বৃদ্ধির সিদ্ধান্তকে আমরা পুনর্বিবেচনার দাবি করছি।

মূসক নিয়ে ডিসিসিআই জানায়, প্রয়োজনীয় ইলেকট্রনিক্স পণ্য উৎপাদনে মূসক হার বৃদ্ধি করা হয়েছে। মোবাইল ফোন তৈরিতে ভ্যাট বাড়িয়ে ১০ শতাংশ করা হয়েছে। প্রক্রিয়াজাত খাদ্যপণ্য উৎপাদনে ভ্যাটের হার ১৫ শতাংশ করা হয়েছে। এসব ভ্যাট বৃদ্ধির ফলে স্থানীয় শিল্প ঝুঁকিতে পড়তে পারে। এই প্রস্তাবকে পুনর্বিবেচনার দাবি জানাচ্ছি।

অগ্রিম কর ও উৎসে কর নিয়ে ঢাকা চেম্বার জানায়, শিল্প খাতে ব্যবহৃত কাঁচামালের ওপর ৩ শতাংশ আগাম কর কমিয়ে ২ শতাংশ করা হয়েছে। ন্যূনতম করের কারণে কোনো করদাতা নিয়মিত করের যে পরিমাণ অতিরিক্ত কর প্রদান করবে তা পরবর্তী করবর্ষসমূহে সমন্বয় করার সুযোগ রাখা হয়েছে। করমুক্ত প্রায় ১৫২টি পণ্যের ওপর আমদানি পর্যায়ে ২ শতাংশ অগ্রিম আয়কর (এআইটি) আরোপ করা হয়েছে।

তাসকীন আহমেদ বলেন, ‘আগাম কর কমানোর ফলে ব্যবসায়ীদের কার্যকর মূলধন বৃদ্ধি পাবে। ন্যূনতম কর ভবিষ্যতে সমন্বয় করার সুযোগ থাকায় ব্যবসায়ীদের খরচ কমবে। আমদানি পর্যায়ে করমুক্ত পণ্যের ওপর ২ শতাংশ অগ্রিম আয়কর আরোপকে আমরা ভালো মনে করছি না। এতে ব্যবসায়ের কার্যকরী মূলধন কমে যাবে।’

স্থানীয়, আমদানি ও রপ্তানিমুখী শিল্প নিয়ে প্রতিক্রিয়ায় বলা হয়, বাজেটে শুল্ক ও কর কাঠামোয় বড় ধরনের পরিবর্তনের প্রস্তাব করা হয়েছে। আমদানি শুল্কে একটি নতুন ৩ শতাংশ স্তর যুক্ত হওয়া এবং সম্পূরক শুল্কে ৪০ শতাংশের একটি নতুন স্তর যোগ করা হয়েছে। দেশীয় সফটওয়্যার রপ্তানি উৎসাহিত করতে প্রযুক্তিপণ্য আমদানিতে শুল্ক ছাড় দেয়া হয়েছে। দেশীয় টেক্সটাইল মিলে উৎপাদিত প্রতি কেজি কটন সুতা ও ম্যান মেইড ফাইবারে তৈরি সুতার সুনির্দিষ্ট কর ৩ টাকা থেকে বাড়িয়ে ৫ টাকা করা হয়েছে।

ছবি

বিদেশ থেকে বছরে একবারই সোনা আনার সুযোগ, শুল্কও বাড়ল

ছবি

আইএমএফের ছকের বাজেট শিল্পের জন্য ‘হুমকি’: বিসিআই

ছবি

জুলাই থেকে নতুন হারে আয়কর: এনবিআর চেয়ারম্যান

শিক্ষা বাজেট: ‘গতানুগতিক’ ও ‘হতাশার’, বলছেন শিক্ষাবিদরা

ছবি

হঠাৎ করে অনেক সাহসী বাজেট দেয়া সম্ভব ছিল না: অর্থ উপদেষ্টা

ছবি

“ক্ষমতা নয়, দায়িত্ব নিয়েছি”—বাজেট নিয়ে অর্থ উপদেষ্টার মন্তব্য

ছবি

বিনিময় হারে স্বস্তিতে মূল্যস্ফীতি কমার আশা দেখছেন গভর্নর আহসান মনসুর

ছবি

বাজেটে আইসিটি খাতে ‘সুখবর’ দেখতে পাচ্ছেন না সংশ্লিষ্টরা

ছবি

বিনিয়োগ পরিবেশ নিয়ে শঙ্কা বিদেশী উদ্যোক্তাদের

ছবি

ব্যবসা ও বিনিয়োগের পরিবেশ তৈরিতে বাজেট ততটা আশাব্যঞ্জক নয়: ডিসিসিআই

ছবি

ওসমানী মিলনায়তনে বাজেট-পরবর্তী সংবাদ সম্মেলনে উপদেষ্টা ও সচিবরা

ক্রেডিট কার্ডসহ ১২ সেবায় রিটার্ন নয়, লাগবে শুধু টিআইএন সনদ

ছবি

আবাসনে কালো টাকা সাদা করার সুযোগ বহাল, বাড়ছে করহার

ছবি

নতুন বেতন কাঠামো নয়, বাড়ছে ‘বিশেষ সুবিধা’

ছবি

নোবেলসহ ১০টি আন্তর্জাতিক পুরস্কারের অর্থ করমুক্ত রাখার প্রস্তাব

ছবি

বাজেট: বৈষম্যহীনতার প্রতিশ্রুতি, পুরনো কৌশলেই ভরসা

কালো টাকাকে বৈধতা দেয়া অন্তর্বর্তী সরকারের স্ববিরোধিতা: টিআইবি

দাম কমতে পারে

দাম বাড়তে পারে

ছবি

যাত্রী পরিবহনে খরচ কমাতে এয়ারলাইন্সে ভ্যাট ছাড়

ছবি

নতুন শুল্কে গলা টিপে ধরার শঙ্কায় ওটিটি ইন্ডাস্ট্রি

ছবি

ত্রৈমাসিক রিটার্ন, দলিল যাচাইয়ে নতুন কর বিধান

মূল্যস্ফীতির হার ২৭ মাসের মধ্যে সর্বনিম্ন

ছবি

বিদ্যুতের দাম না বাড়িয়ে উৎপাদন খরচ ১০ শতাংশ কমানোর পরিকল্পনা

ছবি

২০২৫-২৬ বাজেটে কালোটাকা সাদা রাখার প্রস্তাব, কর হার বাড়ল এলাকাভেদে

ছবি

ব্লু ইকোনমি ও বিজ্ঞান গবেষণায় ২০০ কোটি টাকা বরাদ্দের প্রস্তাব

ছবি

বাড়লো না করমুক্ত আয়ের সীমা, কর ধাপ সাত থেকে ছয়ে, বাড়বে করের বোঝা

ছবি

বাজেটে বিনিয়োগকারীর জন্য সরাসরি প্রণোদনা নেই, শেয়ারবাজারে অনিশ্চয়তা

ছবি

ট্যারিফ ভ্যালুর বদলে ইনভয়েস ভ্যালুতে শুল্ক প্রস্তাব, বিপিসির শুল্ক হার কমানোর উদ্যোগ

ছবি

ছোট আমানতকারীদের স্বস্তি: আবগারি শুল্ক ছাড়ের সীমা বাড়ল

ছবি

মে মাসে রেমিটেন্স এসেছে ২৯৭ কোটি ডলার

ছবি

৭ লাখ ৯০ হাজার কোটি টাকার বাজেট টিভিতে উপস্থাপন করছেন সালেহউদ্দিন আহমেদ

ছবি

২০, ৫০ ও ১০০০ টাকার নতুন নকশার নোট বিতরণ শুরু সোমবার

ছবি

পোশাক খাত: এখনও বোনাস পরিশোধ করেনি ৭৩ শতাংশ কারখানা

বাণিজ্য উপদেষ্টার সঙ্গে চীনের বাণিজ্যমন্ত্রীর বৈঠক, দুই সমঝোতা সই

ছবি

বিজিএমইএ’র সভাপতি হচ্ছেন মাহমুদ হাসান, ৩৫ পদের ৩১টিতে জয়ী ফোরাম

tab

অর্থ-বাণিজ্য

মূল্যস্ফীতি কমাতে বাজেটে দৃশ্যমান পদক্ষেপ নেই: ঢাকা চেম্বার

অর্থনৈতিক বার্তা পরিবেশক

মঙ্গলবার, ০৩ জুন ২০২৫

প্রস্তাবিত ২০২৫-২৬ অর্থবছরের বাজেটে মূল্যস্ফীতি কমাতে দৃশ্যমান কোনো পদক্ষেপ চোখে পড়েনি জানিয়েছে ঢাকা চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রি (ডিসিসিআই)। একই সঙ্গে ঘাটতি বাজেট মেটাতে গত বছরের থেকে বেশি মাত্রায় ব্যাংকনির্ভর হওয়া একটি নেতিবাচক দিক বলে জানায় সংগঠনটি। সোমবার (২ জুন) বাজেট পরবর্তী তাৎক্ষণিক এক প্রতিক্রিয়ায় এসব কথা জানান ঢাকা চেম্বার সভাপতি তাসকীন আহমেদ।

তিনি বলেন, ‘ঘাটতি বাজেট মেটাতে গত বছরের থেকে বেশি মাত্রায় ব্যাংকনির্ভর হওয়া একটি নেতিবাচক দিক। বাজেট ঘাটতি মেটাতে ব্যাংকিং খাতের ওপর নির্ভরতা কমিয়ে করজালের আওতা বাড়িয়ে রাজস্বের পরিমাণ বৃদ্ধি করা প্রয়োজন। করমুক্ত আয়ের সীমা অপরিবর্তিত রাখা হয়েছে। বেসরকারি চাকরিজীবীদের আয়কর হিসেবে বিয়োজনের পরিমাণ সাড়ে ৪ লাখ টাকা হতে বাড়িয়ে ৫ লাখ টাকা করা হয়েছে। আয়করের জন্য প্রসপেকটিভ করের বিধান চালু করা হয়েছে। কিন্তু ৫ শতাংশ স্ল্যাব তুলে দেয়া এবং শুরুতে ৩ লাখ ৭৫ হাজার টাকার ঊর্ধ্বে পরবর্তী ৩ লাখ টাকার ওপর ১০ শতাংশ করারোপ করা হয়েছে। ব্যক্তি করদাতার গ্রস প্রাপ্তির ওপর ০.২৫ শতাংশ থেকে ১ শতাংশ টার্নওভার কর নির্ধারণ করা হয়েছে।’

প্রস্তাবিত বাজেট নিয়ে ঢাকা চেম্বার জানায়, মূল্যস্ফীতি ও অর্থনৈতিক সংকট বিবেচনায় করমুক্ত আয়ের সীমা অপরিবর্তিত রাখা হতাশাজনক। আমরা করমুক্ত আয়ের সীমা ৫ লাখ টাকা করার দাবি করছি। আয়কর হিসেবে বিয়োজনের পরিমাণ বৃদ্ধি করাকে ইতিবাচক মনে করছি। প্রসপেকটিভ করের বিধান ইতিবাচক, তবে কর স্ল্যাবে পরিবর্তন মধ্যবিত্ত ও চাকরিজীবীদের ওপর করের বোঝা বৃদ্ধি পাবে। টার্নওভার করের হার বৃদ্ধি করায় ব্যক্তিশ্রেণীর করহার উল্লেখযোগ্যভাবে বৃদ্ধি পাবে।

করপোরেট কর নিয়ে ডিসিসিআই জানায়, ব্যক্তিশ্রেণীর পাশাপাশি কোম্পানি করদাতাদের অনলাইনে রিটার্ন দাখিল বাধ্যতামূলক করা হয়েছে। কোম্পানির অনুমোদনযোগ্য বিয়োজনের আওতা বৃদ্ধি করা হয়েছে। টার্নওভার কর ০.৬ শতাংশ থেকে বাড়িয়ে ১ শতাংশ করা হয়েছে। অনলাইনে রিটার্ন দাখিল বাধ্যতামূলক করার ঐতিহাসিক উদ্যোগ ও অনুমোদনযোগ্য বিয়োজনের আওতা বৃদ্ধির জন্য সরকারকে আন্তরিক ধন্যবাদ জানাচ্ছি। এতে ব্যবসায়ীরা কর প্রদানে কিছুটা স্বস্তি পাবেন বলে আশা করছি। টার্নওভার কর বৃদ্ধির সিদ্ধান্তকে আমরা পুনর্বিবেচনার দাবি করছি।

মূসক নিয়ে ডিসিসিআই জানায়, প্রয়োজনীয় ইলেকট্রনিক্স পণ্য উৎপাদনে মূসক হার বৃদ্ধি করা হয়েছে। মোবাইল ফোন তৈরিতে ভ্যাট বাড়িয়ে ১০ শতাংশ করা হয়েছে। প্রক্রিয়াজাত খাদ্যপণ্য উৎপাদনে ভ্যাটের হার ১৫ শতাংশ করা হয়েছে। এসব ভ্যাট বৃদ্ধির ফলে স্থানীয় শিল্প ঝুঁকিতে পড়তে পারে। এই প্রস্তাবকে পুনর্বিবেচনার দাবি জানাচ্ছি।

অগ্রিম কর ও উৎসে কর নিয়ে ঢাকা চেম্বার জানায়, শিল্প খাতে ব্যবহৃত কাঁচামালের ওপর ৩ শতাংশ আগাম কর কমিয়ে ২ শতাংশ করা হয়েছে। ন্যূনতম করের কারণে কোনো করদাতা নিয়মিত করের যে পরিমাণ অতিরিক্ত কর প্রদান করবে তা পরবর্তী করবর্ষসমূহে সমন্বয় করার সুযোগ রাখা হয়েছে। করমুক্ত প্রায় ১৫২টি পণ্যের ওপর আমদানি পর্যায়ে ২ শতাংশ অগ্রিম আয়কর (এআইটি) আরোপ করা হয়েছে।

তাসকীন আহমেদ বলেন, ‘আগাম কর কমানোর ফলে ব্যবসায়ীদের কার্যকর মূলধন বৃদ্ধি পাবে। ন্যূনতম কর ভবিষ্যতে সমন্বয় করার সুযোগ থাকায় ব্যবসায়ীদের খরচ কমবে। আমদানি পর্যায়ে করমুক্ত পণ্যের ওপর ২ শতাংশ অগ্রিম আয়কর আরোপকে আমরা ভালো মনে করছি না। এতে ব্যবসায়ের কার্যকরী মূলধন কমে যাবে।’

স্থানীয়, আমদানি ও রপ্তানিমুখী শিল্প নিয়ে প্রতিক্রিয়ায় বলা হয়, বাজেটে শুল্ক ও কর কাঠামোয় বড় ধরনের পরিবর্তনের প্রস্তাব করা হয়েছে। আমদানি শুল্কে একটি নতুন ৩ শতাংশ স্তর যুক্ত হওয়া এবং সম্পূরক শুল্কে ৪০ শতাংশের একটি নতুন স্তর যোগ করা হয়েছে। দেশীয় সফটওয়্যার রপ্তানি উৎসাহিত করতে প্রযুক্তিপণ্য আমদানিতে শুল্ক ছাড় দেয়া হয়েছে। দেশীয় টেক্সটাইল মিলে উৎপাদিত প্রতি কেজি কটন সুতা ও ম্যান মেইড ফাইবারে তৈরি সুতার সুনির্দিষ্ট কর ৩ টাকা থেকে বাড়িয়ে ৫ টাকা করা হয়েছে।

back to top