সরকারি প্রকল্প বাস্তবায়নের জন্য বিদেশি প্রতিষ্ঠান বা ব্যক্তির কাছ থেকে নেওয়া বিভিন্ন সেবার ফি এখন অনুমোদন ছাড়াই পাঠানো যাবে। এ বিষয়ে নতুন নির্দেশনা দিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক। গতকাল বুধবার কেন্দ্রীয় ব্যাংকের বৈদেশিক মুদ্রানীতি বিভাগ থেকে জারি করা প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে, এখন থেকে সরকারি প্রকল্পে পরামর্শ, ব্যবস্থাপনা বা অন্যান্য চলতি সেবার জন্য নির্ধারিত ফি আগাম অনুমোদন ছাড়াই বৈধভাবে বিদেশে পাঠানো যাবে। এতদিন এসব লেনদেনের জন্য বাংলাদেশ ব্যাংকের পূর্বানুমোদন নেওয়া বাধ্যতামূলক ছিল।
তবে এ সুবিধা নিতে কিছু শর্ত পূরণ করতে হবে। যেমন- প্রকল্পটি সরকারের অনুমোদিত হতে হবে এবং তাতে অর্থ ছাড়ের অনুমোদন থাকতে হবে। সেবা প্রদানকারী বিদেশি প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে আনুষ্ঠানিক চুক্তিও থাকতে হবে। অর্থ ছাড়ের সময় প্রকল্প কর্তৃপক্ষকে ইনভয়েস ও সেবা নেওয়ার প্রমাণস্বরূপ একটি সনদপত্র জমা দিতে হবে। পাশাপাশি উৎসে কর, মূল্য সংযোজন করসহ অন্যান্য প্রযোজ্য কর পরিশোধের বিষয়েও নিশ্চিত হতে হবে।
প্রজ্ঞাপনে আরও বলা হয়, রয়্যালটি, প্রযুক্তিগত জ্ঞান বা সহায়তা এবং ফ্র্যাঞ্চাইজি ফি পাঠানোর ক্ষেত্রে বাংলাদেশ বিনিয়োগ উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (বিডা) নির্ধারিত নির্দেশিকা অনুসরণ করতে হবে। কেন্দ্রীয় ব্যাংকের কর্মকর্তারা বলছেন, নতুন নির্দেশনার ফলে এখন আর আগাম অনুমোদনের জন্য অপেক্ষা করতে হবে না। এতে প্রকল্প বাস্তবায়ন কার্যক্রম আরও দ্রুত ও সহজ হবে।
বৃহস্পতিবার, ১৯ জুন ২০২৫
সরকারি প্রকল্প বাস্তবায়নের জন্য বিদেশি প্রতিষ্ঠান বা ব্যক্তির কাছ থেকে নেওয়া বিভিন্ন সেবার ফি এখন অনুমোদন ছাড়াই পাঠানো যাবে। এ বিষয়ে নতুন নির্দেশনা দিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক। গতকাল বুধবার কেন্দ্রীয় ব্যাংকের বৈদেশিক মুদ্রানীতি বিভাগ থেকে জারি করা প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে, এখন থেকে সরকারি প্রকল্পে পরামর্শ, ব্যবস্থাপনা বা অন্যান্য চলতি সেবার জন্য নির্ধারিত ফি আগাম অনুমোদন ছাড়াই বৈধভাবে বিদেশে পাঠানো যাবে। এতদিন এসব লেনদেনের জন্য বাংলাদেশ ব্যাংকের পূর্বানুমোদন নেওয়া বাধ্যতামূলক ছিল।
তবে এ সুবিধা নিতে কিছু শর্ত পূরণ করতে হবে। যেমন- প্রকল্পটি সরকারের অনুমোদিত হতে হবে এবং তাতে অর্থ ছাড়ের অনুমোদন থাকতে হবে। সেবা প্রদানকারী বিদেশি প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে আনুষ্ঠানিক চুক্তিও থাকতে হবে। অর্থ ছাড়ের সময় প্রকল্প কর্তৃপক্ষকে ইনভয়েস ও সেবা নেওয়ার প্রমাণস্বরূপ একটি সনদপত্র জমা দিতে হবে। পাশাপাশি উৎসে কর, মূল্য সংযোজন করসহ অন্যান্য প্রযোজ্য কর পরিশোধের বিষয়েও নিশ্চিত হতে হবে।
প্রজ্ঞাপনে আরও বলা হয়, রয়্যালটি, প্রযুক্তিগত জ্ঞান বা সহায়তা এবং ফ্র্যাঞ্চাইজি ফি পাঠানোর ক্ষেত্রে বাংলাদেশ বিনিয়োগ উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (বিডা) নির্ধারিত নির্দেশিকা অনুসরণ করতে হবে। কেন্দ্রীয় ব্যাংকের কর্মকর্তারা বলছেন, নতুন নির্দেশনার ফলে এখন আর আগাম অনুমোদনের জন্য অপেক্ষা করতে হবে না। এতে প্রকল্প বাস্তবায়ন কার্যক্রম আরও দ্রুত ও সহজ হবে।