২০১৮ সালের জাতীয় নির্বাচনে জীবনের প্রথম ভোট দেয়া থেকে বঞ্চিত করলেও এইবার আর সরকারকে সেই সুযোগ দেওয়া হবে না বলে মন্তব্য করেছেন বিভিন্ন শিক্ষা-প্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীরা।
বৃহস্পতিবার শাহবাগ জাতীয় জাদুঘরের সামনে জনগণের ভোটাধিকার প্রতিষ্ঠার দাবিতে ছাত্রদের আন্দোলনের প্লাটফর্ম ‘ভোটাধিকারের দাবিতে ছাত্র সমাজ’র ব্যানারে অনুষ্ঠিত এক বিক্ষোভ সমাবেশ থেকে এমন মন্তব্য করেন শিক্ষার্থীরা।
ভোটাধিকারের দাবিতে ছাত্র সমাজের সমন্বয়ক ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী আরমানুল হকের সভাপতিত্বে সমাবেশে বক্তব্য রাখেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী আকিব হাসান, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী আরিফ সোহেল, বেসরকারী বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী তাইরান আবাবিল রোজা, লামিয়া ইসলাম, সাত কলেজের শিক্ষার্থী তুহিন ফরাজী, পলিটেকনিক ইন্সটিটিউটের শিক্ষার্থী সাকিবুল ইসলাম শাফিনসহ আরো অনেকেই।
এতে সংহতি জানিয়ে বক্তব্য রাখেন বাংলাদেশ ছাত্র ফেডারেশনের সভাপতি মশিউর রহমান খান রিচার্ড, বাংলাদেশ ছাত্রলীগ(জেএসডি)’র সভাপতি তৌফিকুজ্জামান পিরীচা, বিপ্লবী ছাত্র মৈত্রীর সভাপতি সাদেকুল ইসলাম সোহেল, গণতান্ত্রিক ছাত্র কাউন্সিলের সাধারণ সম্পাদক ফাহিম আহমেদ চৌধুরী, বাংলাদেশ ছাত্র ইউনিয়নের দপ্তর সম্পাদক মাঈন আহমেদ।
সমাবেশে শিক্ষার্থীরা বলেন, বর্তমান সরকারের অধীনে অনুষ্ঠিত বিগত দুটি নির্বাচনে আমরা ভোট দিতে পারি নাই। আমরা ২০১৮ সালের নির্বাচনে অনেকে প্রথম ভোটার হয়েছিলাম এবারের নির্বাচনে অনেকে জীবনে প্রথম ভোটার হয়েছি। আমরা আমাদের নাগরিক অধিকার ফেরত পেতে চাই। আমরা চাই আমাদের ভোটের মাধ্যমে সরকার গঠন হোক। বিগত দুটি নির্বাচনের অভিজ্ঞতায় দলীয় সরকারের অধীনে সুষ্ঠু নির্বাচন সম্ভব নয় তাই আমরা নিদর্লীয় সরকারের অধীনে নির্বাচন চাই।
সভাপতির বক্তব্যে আরমানুল হক বলেন, বাংলাদেশে বিগত দুটি নির্বাচনে জনগণের ভোটের মাধ্যমে সরকার নির্বাচিত না হওয়ায় আমরা দেখেছি এখানে জনগণের গণতান্ত্রিক পরিসর সংকুচিত হয়েছে। সারাদেশের ক্যাম্পাসগুলোতে বিরোধীমতসহ সাধারণ শিক্ষার্থীদের নিপীড়ন অতীতের সমস্ত সময়ের চেয়ে মারাত্মকভাবে বৃদ্ধি পেয়েছে। তাই সারাদেশে নূন্যতম গণতান্ত্রিক পরিসর যদি আমরা রক্ষা করতে চাই তাহলে জনগণের ভোটাধিকার নিশ্চিত করতে হবে। তাই এই মুহুর্তে জনগণের ভোটাধিকার প্রতিষ্ঠা জনগণের প্রধান দাবিতে পরিণত হয়েছে। অতীতের মতো ছাত্রসমাজ এই লড়াইয়ে জনগণের সাথে কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে লড়াই চালিয়ে যাবে। আমরা সারাদেশের ছাত্রসমাজকে সেই লড়াইয়ে যুক্ত হবার আহ্বান জানাই।
বৃহস্পতিবার, ৩১ আগস্ট ২০২৩
২০১৮ সালের জাতীয় নির্বাচনে জীবনের প্রথম ভোট দেয়া থেকে বঞ্চিত করলেও এইবার আর সরকারকে সেই সুযোগ দেওয়া হবে না বলে মন্তব্য করেছেন বিভিন্ন শিক্ষা-প্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীরা।
বৃহস্পতিবার শাহবাগ জাতীয় জাদুঘরের সামনে জনগণের ভোটাধিকার প্রতিষ্ঠার দাবিতে ছাত্রদের আন্দোলনের প্লাটফর্ম ‘ভোটাধিকারের দাবিতে ছাত্র সমাজ’র ব্যানারে অনুষ্ঠিত এক বিক্ষোভ সমাবেশ থেকে এমন মন্তব্য করেন শিক্ষার্থীরা।
ভোটাধিকারের দাবিতে ছাত্র সমাজের সমন্বয়ক ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী আরমানুল হকের সভাপতিত্বে সমাবেশে বক্তব্য রাখেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী আকিব হাসান, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী আরিফ সোহেল, বেসরকারী বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী তাইরান আবাবিল রোজা, লামিয়া ইসলাম, সাত কলেজের শিক্ষার্থী তুহিন ফরাজী, পলিটেকনিক ইন্সটিটিউটের শিক্ষার্থী সাকিবুল ইসলাম শাফিনসহ আরো অনেকেই।
এতে সংহতি জানিয়ে বক্তব্য রাখেন বাংলাদেশ ছাত্র ফেডারেশনের সভাপতি মশিউর রহমান খান রিচার্ড, বাংলাদেশ ছাত্রলীগ(জেএসডি)’র সভাপতি তৌফিকুজ্জামান পিরীচা, বিপ্লবী ছাত্র মৈত্রীর সভাপতি সাদেকুল ইসলাম সোহেল, গণতান্ত্রিক ছাত্র কাউন্সিলের সাধারণ সম্পাদক ফাহিম আহমেদ চৌধুরী, বাংলাদেশ ছাত্র ইউনিয়নের দপ্তর সম্পাদক মাঈন আহমেদ।
সমাবেশে শিক্ষার্থীরা বলেন, বর্তমান সরকারের অধীনে অনুষ্ঠিত বিগত দুটি নির্বাচনে আমরা ভোট দিতে পারি নাই। আমরা ২০১৮ সালের নির্বাচনে অনেকে প্রথম ভোটার হয়েছিলাম এবারের নির্বাচনে অনেকে জীবনে প্রথম ভোটার হয়েছি। আমরা আমাদের নাগরিক অধিকার ফেরত পেতে চাই। আমরা চাই আমাদের ভোটের মাধ্যমে সরকার গঠন হোক। বিগত দুটি নির্বাচনের অভিজ্ঞতায় দলীয় সরকারের অধীনে সুষ্ঠু নির্বাচন সম্ভব নয় তাই আমরা নিদর্লীয় সরকারের অধীনে নির্বাচন চাই।
সভাপতির বক্তব্যে আরমানুল হক বলেন, বাংলাদেশে বিগত দুটি নির্বাচনে জনগণের ভোটের মাধ্যমে সরকার নির্বাচিত না হওয়ায় আমরা দেখেছি এখানে জনগণের গণতান্ত্রিক পরিসর সংকুচিত হয়েছে। সারাদেশের ক্যাম্পাসগুলোতে বিরোধীমতসহ সাধারণ শিক্ষার্থীদের নিপীড়ন অতীতের সমস্ত সময়ের চেয়ে মারাত্মকভাবে বৃদ্ধি পেয়েছে। তাই সারাদেশে নূন্যতম গণতান্ত্রিক পরিসর যদি আমরা রক্ষা করতে চাই তাহলে জনগণের ভোটাধিকার নিশ্চিত করতে হবে। তাই এই মুহুর্তে জনগণের ভোটাধিকার প্রতিষ্ঠা জনগণের প্রধান দাবিতে পরিণত হয়েছে। অতীতের মতো ছাত্রসমাজ এই লড়াইয়ে জনগণের সাথে কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে লড়াই চালিয়ে যাবে। আমরা সারাদেশের ছাত্রসমাজকে সেই লড়াইয়ে যুক্ত হবার আহ্বান জানাই।