জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের (জবি) শিক্ষার্থী খাদিজাতুল কুবরার মুক্তি ও সাইবার নিরাপত্তা আইন বাতিলের দাবিতে সাত দিনের গণস্বাক্ষর কর্মসূচি সম্পন্ন করেছেন শিক্ষার্থীরা।
মঙ্গলবার (৫ সেপ্টেম্বর) থেকে শুরু হওয়া এই কর্মসূচি সম্পন্ন হয়েছে আজ সোমবার দুপুর ২টায়।
এ সময় শিক্ষার্থীরা বিভিন্ন মন্তব্য তুলে ধরে খাদিজাতুল কুবরার মুক্তি দাবি জানিয়ে গণস্বাক্ষর করেন। গণস্বাক্ষর কর্মসূচির অন্যতম সমন্বয়ক ইভান তাহসিব বলেন, ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে আমাদের বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী খাদিজাতুল কুবরা বিনা বিচারে কারাগরে আটক। তার নিঃশর্ত মুক্তি ও সাইবার নিরাপত্তা আইন বাতিলের দাবিতে ক্যাম্পাসে গণস্বাক্ষর সংগ্রহ কর্মসূচি চলছে। ছাত্রদের ব্যাপক সাড়া পাওয়া যাচ্ছে। আমরা চাই বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন এই ব্যাপারে পদক্ষেপ নিক। খাদিজা কোনো অন্যায় করেনি। সেই কথাটাই আমরা জানিয়ে দিতে চাই। আমরা এই কর্মসূচির ধারাবাহিকতায় ভিসি বরাবর স্মারকলিপি দেবো
শেষদিনে স্বাক্ষর করতে আসা জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের ১৪তম ব্যাচের শিক্ষার্থী আরিফ হোসেন বলেন, খাদিজা একজন উপস্থাপিকা হিসেবে যে প্রশ্নগুলো করেছে সেগুলোতে সরকারবিরোধী কিছু ছিল না। অনুষ্ঠানের গেস্ট মেজর দেলোয়ার হোসেন সরকারবিরোধী কিছু বলে থাকলে সেটাতো খাদিজার দোষ না। সে শুধু উপস্থাপিকার দায়িত্ব পালন করেছে। খাদিজার দোষ প্রমাণ হওয়ার আগে এক বছর জেলে থাকা কোনোভাবেই ন্যায়সংগত নয়। বিচারিক কার্যক্রম শুরু এবং দোষ প্রমাণ হওয়ার আগেই এক বছর একজন ছাত্রীকে জেলে থাকতে হয়েছে ব্যাপারটা দুঃখজনক। আমি দ্রুত তার মুক্তি দাবি করছি।
সোমবার, ১১ সেপ্টেম্বর ২০২৩
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের (জবি) শিক্ষার্থী খাদিজাতুল কুবরার মুক্তি ও সাইবার নিরাপত্তা আইন বাতিলের দাবিতে সাত দিনের গণস্বাক্ষর কর্মসূচি সম্পন্ন করেছেন শিক্ষার্থীরা।
মঙ্গলবার (৫ সেপ্টেম্বর) থেকে শুরু হওয়া এই কর্মসূচি সম্পন্ন হয়েছে আজ সোমবার দুপুর ২টায়।
এ সময় শিক্ষার্থীরা বিভিন্ন মন্তব্য তুলে ধরে খাদিজাতুল কুবরার মুক্তি দাবি জানিয়ে গণস্বাক্ষর করেন। গণস্বাক্ষর কর্মসূচির অন্যতম সমন্বয়ক ইভান তাহসিব বলেন, ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে আমাদের বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী খাদিজাতুল কুবরা বিনা বিচারে কারাগরে আটক। তার নিঃশর্ত মুক্তি ও সাইবার নিরাপত্তা আইন বাতিলের দাবিতে ক্যাম্পাসে গণস্বাক্ষর সংগ্রহ কর্মসূচি চলছে। ছাত্রদের ব্যাপক সাড়া পাওয়া যাচ্ছে। আমরা চাই বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন এই ব্যাপারে পদক্ষেপ নিক। খাদিজা কোনো অন্যায় করেনি। সেই কথাটাই আমরা জানিয়ে দিতে চাই। আমরা এই কর্মসূচির ধারাবাহিকতায় ভিসি বরাবর স্মারকলিপি দেবো
শেষদিনে স্বাক্ষর করতে আসা জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের ১৪তম ব্যাচের শিক্ষার্থী আরিফ হোসেন বলেন, খাদিজা একজন উপস্থাপিকা হিসেবে যে প্রশ্নগুলো করেছে সেগুলোতে সরকারবিরোধী কিছু ছিল না। অনুষ্ঠানের গেস্ট মেজর দেলোয়ার হোসেন সরকারবিরোধী কিছু বলে থাকলে সেটাতো খাদিজার দোষ না। সে শুধু উপস্থাপিকার দায়িত্ব পালন করেছে। খাদিজার দোষ প্রমাণ হওয়ার আগে এক বছর জেলে থাকা কোনোভাবেই ন্যায়সংগত নয়। বিচারিক কার্যক্রম শুরু এবং দোষ প্রমাণ হওয়ার আগেই এক বছর একজন ছাত্রীকে জেলে থাকতে হয়েছে ব্যাপারটা দুঃখজনক। আমি দ্রুত তার মুক্তি দাবি করছি।