মানবাধিকার কর্মী আদিলুর রহমান ও নাসির উদ্দীন এলানসহ নিপীড়নমূলক আইনে গ্রেপ্তারকৃতদের মুক্তির দাবিতে শাহবাগ জাদুঘরের সামনে প্রতিবাদ সমাবেশ করেছে ‘নিপীড়ন বিরোধী ছাত্র-জনতা’।
আজ মঙ্গলবার বিকেল সাড়ে তিনটায় থেকে সন্ধ্যা ছয়টা পর্যন্ত সমাবেশটি চলে। অ্যাক্টিভিস্ট নুসরাত জাহান কেয়া ও সমন্বয়ক আরিফুল ইসলাম আদীবের সঞ্চালনায় সমাবেশে বক্তব্য দেন মানবাধিকার কর্মী ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক সি আর আবরার, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক আব্দুল লতিফ মাসুম, গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি নুরুল হক নুর, জাতীয় প্রেস ক্লাবের সাবেক সাধারণ সম্পাদক ইলিয়াস খান, গীতিকার অরুপ রাহী, নারীপক্ষে সংগঠক শিরিন হক, সাংবাদিক ও কথাসাহিত্যিক মাহবুব মোর্শেদ, মায়ের ডাকের সমন্বয়ক আফরোজা আখি, মানবাধিকার কর্মী রেজাউর রহমান লেনিন, রোজিনা বেগম, নাট্যকর্মী নাদিম হাসান, জাতীয় মুক্তি কাউন্সিলের সম্পাদক ফয়জুল হাকিম।
নিপীড়ন বিরোধী ছাত্র-জনতার সমন্বয়ক আরিফুল ইসলাম আদীব বলেন, ‘আমরা দুটি দাবিতে এই ছাত্র-জনতার সমাবেশ করেছি। মানবাধিকার কর্মী আদিলুর রহমান খান ও নাসির উদ্দীন এলানসহ গ্রেপ্তারকৃতদের মুক্তি এবং গত মাসে পাশ হওয়া সাইবার নিরাপত্তা আইন বাতিল দাবিতে। জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী খাদিজাতুল কোবরা, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা বিন ইয়ামীন মোল্লা, মশিউর রহমান, গোপালগঞ্জের ঈসমাইল হোসেন ও খুলনার সাইফুলের মুক্তি চাই।’
সংহতি জানিয়ে বক্তব্য দেন বাংলাদেশ ছাত্র অধিকার পরিষদের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি তারিকুল ইসলাম, বাংলাদেশ ছাত্র ইউনিয়নের ঢাবি শাখার সভাপতি শিমুল কুম্বকার, ভুক্তভোগী পরিবার থেকে বক্তব্য দেন বিন ইয়ামীন মোল্লার মা, ও গুম ব্যক্তির স্ত্রী নাসরিন জাহান স্মৃতি।
এছাড়া আরো সংহতি জানান রাষ্ট্রবিজ্ঞানী অধ্যাপক নুরুল আমিন বেপারী, সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সোহরাওয়ার্দী, অধ্যাপক কামরুল আহসান, অধ্যাপক আনু মুহাম্মদ।
ছাত্র ফেডারেশনের সৈকত আরিফ, নাগরিক ছাত্র ঐক্যের সেক্রেটারি তারিকুল ইসলাম, ভাসানী ছাত্র পরিষদের আহ্বায়ক আহমেদ শাকিল।
মঙ্গলবার, ১৯ সেপ্টেম্বর ২০২৩
মানবাধিকার কর্মী আদিলুর রহমান ও নাসির উদ্দীন এলানসহ নিপীড়নমূলক আইনে গ্রেপ্তারকৃতদের মুক্তির দাবিতে শাহবাগ জাদুঘরের সামনে প্রতিবাদ সমাবেশ করেছে ‘নিপীড়ন বিরোধী ছাত্র-জনতা’।
আজ মঙ্গলবার বিকেল সাড়ে তিনটায় থেকে সন্ধ্যা ছয়টা পর্যন্ত সমাবেশটি চলে। অ্যাক্টিভিস্ট নুসরাত জাহান কেয়া ও সমন্বয়ক আরিফুল ইসলাম আদীবের সঞ্চালনায় সমাবেশে বক্তব্য দেন মানবাধিকার কর্মী ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক সি আর আবরার, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক আব্দুল লতিফ মাসুম, গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি নুরুল হক নুর, জাতীয় প্রেস ক্লাবের সাবেক সাধারণ সম্পাদক ইলিয়াস খান, গীতিকার অরুপ রাহী, নারীপক্ষে সংগঠক শিরিন হক, সাংবাদিক ও কথাসাহিত্যিক মাহবুব মোর্শেদ, মায়ের ডাকের সমন্বয়ক আফরোজা আখি, মানবাধিকার কর্মী রেজাউর রহমান লেনিন, রোজিনা বেগম, নাট্যকর্মী নাদিম হাসান, জাতীয় মুক্তি কাউন্সিলের সম্পাদক ফয়জুল হাকিম।
নিপীড়ন বিরোধী ছাত্র-জনতার সমন্বয়ক আরিফুল ইসলাম আদীব বলেন, ‘আমরা দুটি দাবিতে এই ছাত্র-জনতার সমাবেশ করেছি। মানবাধিকার কর্মী আদিলুর রহমান খান ও নাসির উদ্দীন এলানসহ গ্রেপ্তারকৃতদের মুক্তি এবং গত মাসে পাশ হওয়া সাইবার নিরাপত্তা আইন বাতিল দাবিতে। জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী খাদিজাতুল কোবরা, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা বিন ইয়ামীন মোল্লা, মশিউর রহমান, গোপালগঞ্জের ঈসমাইল হোসেন ও খুলনার সাইফুলের মুক্তি চাই।’
সংহতি জানিয়ে বক্তব্য দেন বাংলাদেশ ছাত্র অধিকার পরিষদের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি তারিকুল ইসলাম, বাংলাদেশ ছাত্র ইউনিয়নের ঢাবি শাখার সভাপতি শিমুল কুম্বকার, ভুক্তভোগী পরিবার থেকে বক্তব্য দেন বিন ইয়ামীন মোল্লার মা, ও গুম ব্যক্তির স্ত্রী নাসরিন জাহান স্মৃতি।
এছাড়া আরো সংহতি জানান রাষ্ট্রবিজ্ঞানী অধ্যাপক নুরুল আমিন বেপারী, সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সোহরাওয়ার্দী, অধ্যাপক কামরুল আহসান, অধ্যাপক আনু মুহাম্মদ।
ছাত্র ফেডারেশনের সৈকত আরিফ, নাগরিক ছাত্র ঐক্যের সেক্রেটারি তারিকুল ইসলাম, ভাসানী ছাত্র পরিষদের আহ্বায়ক আহমেদ শাকিল।