alt

প্রাকৃতিক পরিবেশ রক্ষায় জাবিতে সংহতি সমাবেশ অনুষ্ঠিত

জাবি প্রতিনিধি : রোববার, ১২ নভেম্বর ২০২৩

জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের (জাবি) বাস্তুসংস্থান রক্ষা করা ও প্রাকৃতিক পরিবেশ বাঁচাতে সংহতি সমাবেশ করেছে শিক্ষক-শিক্ষার্থীরা।

গতকাল শনিবার (১১ নভেম্বর) বিকেল সাড়ে চারটায় বিশ্ববিদ্যালয়ের পরিবহন চত্বরে জাহাঙ্গীরনগর বাঁচাও আন্দোলন ব্যানারে এ সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়েছে।

সমাবেশে গত ১লা নভেম্বর রাতে বিশ্ববিদ্যালয়ের সুন্দরবন নামক এলাকায় ৫৬টি গাছ কেটে উধাও করার ঘটনার প্রতিবাদ জানানো হয়। এছাড়া, বনভূমি উজাড় করে যত্রতত্র ভবন নির্মাণ না করে অংশীজনের মতামতের ভিত্তিতে উন্নয়নের মাস্টারপ্ল্যান প্রণয়নের দাবি জানান বক্তারা।

বিশিষ্ট অর্থনীতিবিদ অধ্যাপক আনু মুহাম্মদ বলেন, মাস্টারপ্ল্যানের দাবি বিশ্ববিদ্যালয়ের অংশীজনদের দীর্ঘদিনের। টাকা ফেরত যাবে এরকম কারণ দেখিয়ে ও কোভিড-১৯ এর লকডাউনের সুবিধা নিয়ে কোন পরিকল্পনা ছাড়াই সাবেক উপাচার্য অধিকতর উন্নয়ন প্রকল্পের কাজ শুরু করে। অপরিকল্পিত ভবন নির্মাণ শুধু আইবিএ বিভাগের ক্ষেত্রে নয়, এর আগে, সমাজবিজ্ঞান অনুষদ, কলা অনুষদের ক্ষেত্রেও ঘটেছে। এসব অপরিকল্পিত উন্নয়নের সিদ্ধান্ত কে বা কারা দেয় প্রশাসনের কাছে তার কোন বক্তব্য পাওয়া যায় না। আর এধরনের সমস্যা রোধের জন্যই উন্নয়নের মাস্টারপ্ল্যান প্রণয়ন করতে হবে।

তিনি আরো বলেন, এটা হচ্ছে ঠিকাদার পরিচালিত উন্নয়ন প্রকল্প। ঠিকাদারদের দেখানো জায়গাতেই ভবন নির্মাণ হচ্ছে। বর্তমান উপাচার্যও এজন্য দায়ী। কারণ, তাঁর উচিত ছিল শুরুতে একটা জরিপ করা। তাহলে কোন বিভাগের কোথায় ভবন করতে হবে তার সঠিক সিদ্ধান্ত নেওয়া যাবে। রাতের বেলায় চুরি করে গাছ কেটে কেন ভবন নির্মাণ করতে হবে? রাতের বেলায় গাছ কাটার দায়িত্ব অবশ্যই বর্তমান প্রশাসনকে নিতে হবে।আমি আশা করি, আইবিএ প্রশাসনও আমাদের এ যৌক্তিক আন্দোলনের সাথে একমত হয়ে সমস্যা সমাধানে উদ্যোগী হবে।

কেন্দ্রীয় ছাত্র ইউনিয়নের সাধারণ সম্পাদক রাকিবুল রনি বলেন, ২০১৯ থেকে আমি এই আন্দোলনের সঙ্গে জড়িত। প্রশাসনকে আমরা অংশীজনদের মত নিয়ে শুধু একাডেমিক মাস্টারপ্ল্যান প্রণয়ন করতে বলেছিলাম। তবে সেটা তারা করেনি। কারণ একটি সুনির্দিষ্ট মাস্টারপ্ল্যানের অধীনে কাজগুলো হলে তাদের স্বার্থসাধন এত সহজে হবে না। গাছ কেটে নতুন করে একাডেমিক ভবন বা এক্সটেনশনের তো প্রয়োজন নেই। আমরা বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়তে এসেছি, আন্দোলন করতে আসিনি। কিন্তু প্রশাসনের এমন দুর্নীতির মানসিকতার জন্য আন্দোলনে নামতে বাধ্য হয়েছি।

বাংলাদেশ পরিবেশ আন্দোলনের ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক আলমগীর কবীর সংহতি জানিয়ে বলেন, আজকে দেশে উন্নয়নের নামে পাহাড়, নদী ধ্বংস করা হচ্ছে। পুঁজিপতি গোষ্ঠীর কাছে আজ দেশটা জিম্মি হয়ে আছে। শুধু জাহাঙ্গীরনগর নয়, দেশকে বাঁচাতে হলে আগে প্রকৃতি-পরিবেশ বাঁচাতে হবে। এজন্য অংশীজনের মতামতের ভিত্তিতে মাস্টারপ্ল্যান প্রণয়ন জরুরি।

ইতিহাস বিভাগের অধ্যাপক আনিছা পারভীন জলি বলেন, বিশ্ববিদ্যালয়ে ১৫০০ কোটি টাকা আসার পর শিক্ষক-শিক্ষার্থী ও কর্মকর্তা সবারই চরিত্র নষ্ট হয়েছে। অর্থাৎ অর্থই অনর্থের মূল। সরকারি টাকা মানে জনগণের টাকা। খেয়ালখুশি মতো উন্নয়নের নামে সেই টাকা নিয়ে চলে ভাগ-বাটোয়ারা। এখানে আমরা জনগণের টাকায় পড়ি-চলি। অথচ আমরা সেই টাকার জবাবদিহিতার কোনো পরোয়াই করি না।

এসময় অন্যান্যদের মধ্যে আরও বক্তব্য রাখেন, বাংলাদেশ পরিবেশ আন্দোলনের (বাপা) সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক ড.নাসিম আখতার হোসাইন, ফার্মেসি বিভাগের অধ্যাপক মাফরুহী সাত্তার, ইতিহাস বিভাগের অধ্যাপক পারভীন জলি, ইউনিভার্সিটি অব লিবারেল আর্টসের শিক্ষক অলিউর সান, সাংবাদিক ও গবেষক সায়দিয়া গুলরুখ, সমাজতান্ত্রিক ছাত্র ফ্রন্টের সাধারণ সম্পাদক রফিকুজ্জামান ফরিদ, বাংলাদেশ ছাত্র ইউনিয়নের সাবেক সভাপতি নজির আমিন চৌধুরী জয়, বাংলাদেশ ছাত্র ইউনিয়নের সাধারণ সম্পাদক রাকিবুল রনি প্রমুখ।

ছবি

রাবি: ৩ শিক্ষক বরখাস্ত, পাঁচ শিক্ষার্থীর শাস্তি

শীতের ছুটিও বহাল, ঢাবি খুলবে ২৮ ডিসেম্বর

ছবি

প্রস্তাবিত বিশ্ববিদ্যালয় অধ্যাদেশ জারির দাবিতে সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের সড়ক অবরোধ

ছবি

ঢাকা কলেজের উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষার্থীদের সায়েন্সল্যাব মোড় অবরোধ

ছবি

জকসু নির্বাচন: ‘মওলানা ভাসানী ব্রিগেডের’ ৭ নারী প্রার্থীর প্রতিশ্রুতি

ছবি

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় পুনরায় অনলাইন ক্লাস শুরু করার সিদ্ধান্ত নিল

ছবি

১৫ মাস জেলে থেকেও এতটা মানসিকভাবে বিপর্যস্ত হইনি: জিএসপ্রার্থী খাদিজা

ব্যানার টানানো নিয়ে দ্বন্দ্ব: তিতুমীর কলেজে শিবির ও ছাত্রদলের সংঘর্ষ

ছবি

বিকাল ৫টার মধ্যে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সব হল খালি করার নির্দেশ

ছবি

ভূমিকম্প আতঙ্কে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ১৫ দিনের ছুটি, রোববার বিকাল ৫টার মধ্যে হল ছাড়ার নির্দেশ

ছবি

ভূমিকম্প আতঙ্ক: জবি বন্ধ ২৭ নভেম্বর পর্যন্ত, বাসে বাড়ি, অনলাইনে ক্লাস শুরু ৩০ নভেম্বর

ছবি

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়: ভূমিকম্পে আতঙ্ক, হুড়োহুড়িতে আহত, ক্লাস–পরীক্ষা স্থগিত

ছবি

রাবি: বিসিএস লিখিত পরীক্ষা পেছানোর দাবি, রেলপথ অবরোধ

ছবি

ডাকসু নেত্রী রাফিয়ার বাড়ির গেটে আগুন, ককটেল বিস্ফোরণ

রাবি শিক্ষার্থীদের ওপর দুর্বৃত্তদের হামলা, আহত ৩

ছবি

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়: ভর্তি পরীক্ষার নির্দেশিকা প্রকাশ, নেগেটিভ মার্ক থাকছে

ছবি

রাবি শিক্ষার্থীদের ওপর দুর্বৃত্তদের হামলা, আহত ৩

ছবি

বিতার্কিক ও সাংবাদিকদের নেতৃত্বে জকসুতে ‘স্বতন্ত্র শিক্ষার্থী সংসদ’

ছবি

বিতার্কিক ও সংবাদ কর্মীদের নেতৃত্বে জকসুতে স্বতন্ত্র শিক্ষার্থী সংসদ

ছবি

জকসু: কেন্দ্রীয় ও হল সংসদে ২৪৯ জনের মনোনয়ন জমা, চলছে যাচাই-বাছাই

ছবি

জবি হিউম্যান রাইটস সোসাইটির সভাপতি জুনায়েদ, সেক্রেটারি কায়েস

ছবি

জকসু: ছাত্রশিবিরের ‘অদম্য জবিয়ান ঐক্য’ প্যানেল ঘোষণা

ছবি

জকসু: তাওসিন-আরাফের নেতৃত্বে প্রথম বর্ষের শিক্ষার্থীদের ‘তরুণ শিক্ষার্থী ঐক্য’ প্যানেল

ছবি

ঢাবির ডেপুটি রেজিস্ট্রার লাভলু মোল্লাহ ফটোকার্ড পোস্টের ঘটনায় আটক

ছবি

জকসু: ‘ঐক্যবদ্ধ নির্ভীক জবিয়ান’কে সমর্থন করে মনোনয়ন প্রত্যাহার ছাত্রদলের বিদ্রোহীদের

ছবি

জকসু: ছাত্রশক্তির ‘ঐক্যবদ্ধ জবিয়ান’ প্যানেল ঘোষণা

ছবি

জকসু: ছাত্রশিবিরের ‘অদম্য জবিয়ান ঐক্য’ প্যানেল ঘোষণা

ছবি

জবি ছাত্র ইউনিয়নের আহ্বায়ক জয়, যুগ্নআহ্বায়ক সামিরা ও রাহিম

ছবি

‘আগুন পাখি’ খ্যাত সাহিত্যিককে স্মরণ করলো না রাবি প্রশাসন ও তার বিভাগ

ছবি

জকসুতে বামজোটের মাওলানা ভাসানী ব্রিগেড প্যানেল

ছবি

ধানমন্ডি বত্রিশের বাড়ি ধুলোয় মিশিয়ে দেওয়ার আহ্বান জানালেন রাকসুর জিএস আম্মার

ছবি

জকসু: বামদের নেতৃত্বে ‘মাওলানা ভাসানী ব্রিগেড’ প্যানেল ঘোষণা

ছবি

জকসু: ছাত্রদল ও ছাত্রঅধিকারের যৌথ ‘ঐক্যবদ্ধ নির্ভীক জবিয়ান’ প্যানেল ঘোষণা

ছবি

শাকসু নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা, ১৭ ডিসেম্বরই ভোট

ছবি

জবি ছাত্রদলের যুগ্ম আহবায়ক হলেন খাদিজা

ছবি

রাবিতে নবীনবরণ: এক মঞ্চে রাকসু, ডাকসু ও চাকসুর ভিপি

tab

প্রাকৃতিক পরিবেশ রক্ষায় জাবিতে সংহতি সমাবেশ অনুষ্ঠিত

জাবি প্রতিনিধি

রোববার, ১২ নভেম্বর ২০২৩

জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের (জাবি) বাস্তুসংস্থান রক্ষা করা ও প্রাকৃতিক পরিবেশ বাঁচাতে সংহতি সমাবেশ করেছে শিক্ষক-শিক্ষার্থীরা।

গতকাল শনিবার (১১ নভেম্বর) বিকেল সাড়ে চারটায় বিশ্ববিদ্যালয়ের পরিবহন চত্বরে জাহাঙ্গীরনগর বাঁচাও আন্দোলন ব্যানারে এ সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়েছে।

সমাবেশে গত ১লা নভেম্বর রাতে বিশ্ববিদ্যালয়ের সুন্দরবন নামক এলাকায় ৫৬টি গাছ কেটে উধাও করার ঘটনার প্রতিবাদ জানানো হয়। এছাড়া, বনভূমি উজাড় করে যত্রতত্র ভবন নির্মাণ না করে অংশীজনের মতামতের ভিত্তিতে উন্নয়নের মাস্টারপ্ল্যান প্রণয়নের দাবি জানান বক্তারা।

বিশিষ্ট অর্থনীতিবিদ অধ্যাপক আনু মুহাম্মদ বলেন, মাস্টারপ্ল্যানের দাবি বিশ্ববিদ্যালয়ের অংশীজনদের দীর্ঘদিনের। টাকা ফেরত যাবে এরকম কারণ দেখিয়ে ও কোভিড-১৯ এর লকডাউনের সুবিধা নিয়ে কোন পরিকল্পনা ছাড়াই সাবেক উপাচার্য অধিকতর উন্নয়ন প্রকল্পের কাজ শুরু করে। অপরিকল্পিত ভবন নির্মাণ শুধু আইবিএ বিভাগের ক্ষেত্রে নয়, এর আগে, সমাজবিজ্ঞান অনুষদ, কলা অনুষদের ক্ষেত্রেও ঘটেছে। এসব অপরিকল্পিত উন্নয়নের সিদ্ধান্ত কে বা কারা দেয় প্রশাসনের কাছে তার কোন বক্তব্য পাওয়া যায় না। আর এধরনের সমস্যা রোধের জন্যই উন্নয়নের মাস্টারপ্ল্যান প্রণয়ন করতে হবে।

তিনি আরো বলেন, এটা হচ্ছে ঠিকাদার পরিচালিত উন্নয়ন প্রকল্প। ঠিকাদারদের দেখানো জায়গাতেই ভবন নির্মাণ হচ্ছে। বর্তমান উপাচার্যও এজন্য দায়ী। কারণ, তাঁর উচিত ছিল শুরুতে একটা জরিপ করা। তাহলে কোন বিভাগের কোথায় ভবন করতে হবে তার সঠিক সিদ্ধান্ত নেওয়া যাবে। রাতের বেলায় চুরি করে গাছ কেটে কেন ভবন নির্মাণ করতে হবে? রাতের বেলায় গাছ কাটার দায়িত্ব অবশ্যই বর্তমান প্রশাসনকে নিতে হবে।আমি আশা করি, আইবিএ প্রশাসনও আমাদের এ যৌক্তিক আন্দোলনের সাথে একমত হয়ে সমস্যা সমাধানে উদ্যোগী হবে।

কেন্দ্রীয় ছাত্র ইউনিয়নের সাধারণ সম্পাদক রাকিবুল রনি বলেন, ২০১৯ থেকে আমি এই আন্দোলনের সঙ্গে জড়িত। প্রশাসনকে আমরা অংশীজনদের মত নিয়ে শুধু একাডেমিক মাস্টারপ্ল্যান প্রণয়ন করতে বলেছিলাম। তবে সেটা তারা করেনি। কারণ একটি সুনির্দিষ্ট মাস্টারপ্ল্যানের অধীনে কাজগুলো হলে তাদের স্বার্থসাধন এত সহজে হবে না। গাছ কেটে নতুন করে একাডেমিক ভবন বা এক্সটেনশনের তো প্রয়োজন নেই। আমরা বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়তে এসেছি, আন্দোলন করতে আসিনি। কিন্তু প্রশাসনের এমন দুর্নীতির মানসিকতার জন্য আন্দোলনে নামতে বাধ্য হয়েছি।

বাংলাদেশ পরিবেশ আন্দোলনের ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক আলমগীর কবীর সংহতি জানিয়ে বলেন, আজকে দেশে উন্নয়নের নামে পাহাড়, নদী ধ্বংস করা হচ্ছে। পুঁজিপতি গোষ্ঠীর কাছে আজ দেশটা জিম্মি হয়ে আছে। শুধু জাহাঙ্গীরনগর নয়, দেশকে বাঁচাতে হলে আগে প্রকৃতি-পরিবেশ বাঁচাতে হবে। এজন্য অংশীজনের মতামতের ভিত্তিতে মাস্টারপ্ল্যান প্রণয়ন জরুরি।

ইতিহাস বিভাগের অধ্যাপক আনিছা পারভীন জলি বলেন, বিশ্ববিদ্যালয়ে ১৫০০ কোটি টাকা আসার পর শিক্ষক-শিক্ষার্থী ও কর্মকর্তা সবারই চরিত্র নষ্ট হয়েছে। অর্থাৎ অর্থই অনর্থের মূল। সরকারি টাকা মানে জনগণের টাকা। খেয়ালখুশি মতো উন্নয়নের নামে সেই টাকা নিয়ে চলে ভাগ-বাটোয়ারা। এখানে আমরা জনগণের টাকায় পড়ি-চলি। অথচ আমরা সেই টাকার জবাবদিহিতার কোনো পরোয়াই করি না।

এসময় অন্যান্যদের মধ্যে আরও বক্তব্য রাখেন, বাংলাদেশ পরিবেশ আন্দোলনের (বাপা) সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক ড.নাসিম আখতার হোসাইন, ফার্মেসি বিভাগের অধ্যাপক মাফরুহী সাত্তার, ইতিহাস বিভাগের অধ্যাপক পারভীন জলি, ইউনিভার্সিটি অব লিবারেল আর্টসের শিক্ষক অলিউর সান, সাংবাদিক ও গবেষক সায়দিয়া গুলরুখ, সমাজতান্ত্রিক ছাত্র ফ্রন্টের সাধারণ সম্পাদক রফিকুজ্জামান ফরিদ, বাংলাদেশ ছাত্র ইউনিয়নের সাবেক সভাপতি নজির আমিন চৌধুরী জয়, বাংলাদেশ ছাত্র ইউনিয়নের সাধারণ সম্পাদক রাকিবুল রনি প্রমুখ।

back to top