পোশাক শ্রমিকদের বেতন বৃদ্ধির আন্দোলনের সাথে সংহতি জানিয়ে সংহতি সমাবেশ করেছে গণতান্ত্রিক ছাত্রশক্তি( ডিএসএফ)। আজ বিকেল পাঁচটায় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সন্ত্রাসবিরোধী রাজু ভাস্কর্যের পাদদেশে এ সমাবেশ পালন করে সংগঠনটি।
গণতান্ত্রিক ছাত্রশক্তির কেন্দ্রীয় কমিটির আহ্বায়ক আখতার হোসেনের সভাপতিত্বে এবং কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য সচিব মো. নাহিদ ইসলামের সঞ্চালনায় এই সংহতি সমাবেশ পরিচালিত হয়। সংহতি সমাবেশে বক্তব্য রাখেন গণতান্ত্রিক ছাত্রশক্তির সিনিয়র যুগ্ম আহবায়ক আব্দুল কাদের, গণতান্ত্রিক ছাত্রশক্তির ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় সংসদের আহ্বায়ক আসিফ মাহমুদ ও সদস্য সচিব আবু বাকের মজুমদার।
সমাবেশে বক্তারা বলেন, সরকার মেট্রোরেল ও পদ্মাসেতুর উন্নয়ন দেখালেও শ্রমিকদের ন্যূনতম মানবিক মর্যাদা নিশ্চিত করতে পারেনি। আট হাজার বা বারো হাজার টাকায় আজকের বাজারে কোনো মানুষের পক্ষেই জীবন চালানো সম্ভব না। শ্রমিকদের এই আন্দোলন ন্যায্য। নিহত পোশাক শ্রমিক আঞ্জুয়ারা খাতুনের গুলিবিদ্ধ লাশ কিংবা জালাল উদ্দিনের কন্যার কান্নাভেজা চোখের চাহনি গোটা জাতিকে নাড়িয়ে দিলেও এখনো পোশাক শ্রমিকদের দাবীর বাস্তবায়নের কোনো উদ্যোগ দেখা যায়নি।
"বরং সরকার ক্রমাগত হামলা, মিথ্যা মামলা ও ধরপাকড়ের মাধ্যমে আন্দোলনকে দমিয়ে ফেলার ঘৃণ্য কার্যক্রম শুরু করেছে। শ্রমিক, শিক্ষার্থী ও নাগরিকদের বিভিন্ন গণতান্ত্রিক আন্দোলনে পুলিশের ক্রমাগত আক্রমণ ও হামলা একটি পুলিশি রাষ্ট্রের স্বরুপ উন্মোচন করে। "
সংহতি সমাবেশ থেকে চারদফা দাবী পেশ করা হয়। দাবীগুলো হলোঃ
১. পোশাক শ্রমিকদের ন্যূনতম মজুরি ২৩০০০ টাকা করতে হবে। ২. মামলা প্রত্যাহার করে পোশাক শ্রমিকদের নিঃশর্ত মুক্তি দিতে হবে। ৩. আহত ও নিহত পোশাক শ্রমিকদের ক্ষতিপূরণের ব্যবস্থা করতে হবে এবং হামলার বিচার করতে হবে। ৪. অতিসত্ত্বর বন্ধ হওয়া কলকারখানাগুলো খুলে দিতে হবে এবং পোশাক শ্রমিকদের কর্মক্ষেত্রে ফিরিয়ে নিতে হবে।
সোমবার, ১৩ নভেম্বর ২০২৩
পোশাক শ্রমিকদের বেতন বৃদ্ধির আন্দোলনের সাথে সংহতি জানিয়ে সংহতি সমাবেশ করেছে গণতান্ত্রিক ছাত্রশক্তি( ডিএসএফ)। আজ বিকেল পাঁচটায় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সন্ত্রাসবিরোধী রাজু ভাস্কর্যের পাদদেশে এ সমাবেশ পালন করে সংগঠনটি।
গণতান্ত্রিক ছাত্রশক্তির কেন্দ্রীয় কমিটির আহ্বায়ক আখতার হোসেনের সভাপতিত্বে এবং কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য সচিব মো. নাহিদ ইসলামের সঞ্চালনায় এই সংহতি সমাবেশ পরিচালিত হয়। সংহতি সমাবেশে বক্তব্য রাখেন গণতান্ত্রিক ছাত্রশক্তির সিনিয়র যুগ্ম আহবায়ক আব্দুল কাদের, গণতান্ত্রিক ছাত্রশক্তির ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় সংসদের আহ্বায়ক আসিফ মাহমুদ ও সদস্য সচিব আবু বাকের মজুমদার।
সমাবেশে বক্তারা বলেন, সরকার মেট্রোরেল ও পদ্মাসেতুর উন্নয়ন দেখালেও শ্রমিকদের ন্যূনতম মানবিক মর্যাদা নিশ্চিত করতে পারেনি। আট হাজার বা বারো হাজার টাকায় আজকের বাজারে কোনো মানুষের পক্ষেই জীবন চালানো সম্ভব না। শ্রমিকদের এই আন্দোলন ন্যায্য। নিহত পোশাক শ্রমিক আঞ্জুয়ারা খাতুনের গুলিবিদ্ধ লাশ কিংবা জালাল উদ্দিনের কন্যার কান্নাভেজা চোখের চাহনি গোটা জাতিকে নাড়িয়ে দিলেও এখনো পোশাক শ্রমিকদের দাবীর বাস্তবায়নের কোনো উদ্যোগ দেখা যায়নি।
"বরং সরকার ক্রমাগত হামলা, মিথ্যা মামলা ও ধরপাকড়ের মাধ্যমে আন্দোলনকে দমিয়ে ফেলার ঘৃণ্য কার্যক্রম শুরু করেছে। শ্রমিক, শিক্ষার্থী ও নাগরিকদের বিভিন্ন গণতান্ত্রিক আন্দোলনে পুলিশের ক্রমাগত আক্রমণ ও হামলা একটি পুলিশি রাষ্ট্রের স্বরুপ উন্মোচন করে। "
সংহতি সমাবেশ থেকে চারদফা দাবী পেশ করা হয়। দাবীগুলো হলোঃ
১. পোশাক শ্রমিকদের ন্যূনতম মজুরি ২৩০০০ টাকা করতে হবে। ২. মামলা প্রত্যাহার করে পোশাক শ্রমিকদের নিঃশর্ত মুক্তি দিতে হবে। ৩. আহত ও নিহত পোশাক শ্রমিকদের ক্ষতিপূরণের ব্যবস্থা করতে হবে এবং হামলার বিচার করতে হবে। ৪. অতিসত্ত্বর বন্ধ হওয়া কলকারখানাগুলো খুলে দিতে হবে এবং পোশাক শ্রমিকদের কর্মক্ষেত্রে ফিরিয়ে নিতে হবে।