জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়সহ মোট সাতটি বিশ্ববিদ্যালয় একত্রে ইরাসমাস প্লাস কেএ-১৭১ প্রজেক্টের তিন বছরের জন্য অনুদান পেয়েছে। গত বুধবার এক সভায় প্রজেক্টের অনুমোদন সম্পর্কে জানানো হয়।
এ প্রজেক্টের জন্য জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের পক্ষে গত বছরের এপ্রিলে প্রয়াত উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. ইমদাদুল হক জার্মানির টিএইচএম বিশ্ববিদ্যালয়ের সঙ্গে একটি গবেষণাধর্মী সমঝোতা স্মারক চুক্তি সই করেন। প্রজেক্টের সহযোগী প্রতিষ্ঠানগুলো হলো- জার্মানির টিএইচএম বিশ্ববিদ্যালয়, ভারতের আইআইটি এলাহাবাদ, বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়, ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় এবং যশোর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়।
এছাড়া এ প্রজেক্টের আওতায় আগামী তিন বছরের জন্য আইসিটি সম্পর্কিত বিভিন্ন বিষয়ে ব্যাচেলর, মাস্টার্স ও পিএইচডি লেভেলের শিক্ষার্থীরাও টিএইচএম বিশ্ববিদ্যালয় গিয়ে যৌথ গবেষণার সুযোগ পাবেন। প্রাথমিকভাবে সাতটি বিশ্ববিদ্যালয়ের জন্য এ প্রজেক্টের অনুদান ১০০ কোটি ইউরো নির্ধারণ করা হয়েছে বলে জানা যায়।
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রকল্প ফোকাল পয়েন্ট কর্মকর্তা ও কম্পিউটার সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ড. মো. আবু লায়েক বলেন, আগামী জানুয়ারি মাস থেকে প্রজেক্টটি কার্যকর হবে। এর মাধ্যমে আমাদের বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষকরাও আন্তর্জাতিক পর্যায়ে গিয়ে গবেষণা করার সুযোগ পাবেন।
ইরাসমুস প্লাস কেএ-১৭১ প্রজেক্টের আওতায় সংশ্লিষ্ট বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক-শিক্ষার্থীরা জার্মানির টিএইচএম বিশ্ববিদ্যালয়ের ল্যাব সুবিধা পাবেন অনলাইনে। প্রোগ্রামের আওতায় গবেষকরা টিএইচএম বিশ্ববিদ্যালয়ে ভিজিট করতে পারবেন। কোলাবোরেটিভ পিএইচডি অর্থাৎ দেশে কেউ পিএইচডি প্রোগ্রামে ভর্তি হয়ে ওই বিশ্ববিদ্যালয়ে তিন মাস বা ছয় মাস থাকার সুযোগ পাবেন। পাশাপাশি শিক্ষকরাও টিএইচএম বিশ্ববিদ্যালয়ে ট্রেইনিং বা ভিজিটিং প্রফেসর হিসেবে যেতে পারবেন কোর্স করাতে।
বিশ্ববিদ্যালয়ের কোষাধ্যক্ষ অধ্যাপক ড. কামালউদ্দীন আহমদ বলেন, ইরাসমাস অনুদানটি জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের জন্য একটি নতুন দিগন্ত উন্মোচন করবে। আইটি জগতে গবেষণার ক্ষেত্রে আরও ভূমিকা রাখবে।
শনিবার, ১৮ নভেম্বর ২০২৩
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়সহ মোট সাতটি বিশ্ববিদ্যালয় একত্রে ইরাসমাস প্লাস কেএ-১৭১ প্রজেক্টের তিন বছরের জন্য অনুদান পেয়েছে। গত বুধবার এক সভায় প্রজেক্টের অনুমোদন সম্পর্কে জানানো হয়।
এ প্রজেক্টের জন্য জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের পক্ষে গত বছরের এপ্রিলে প্রয়াত উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. ইমদাদুল হক জার্মানির টিএইচএম বিশ্ববিদ্যালয়ের সঙ্গে একটি গবেষণাধর্মী সমঝোতা স্মারক চুক্তি সই করেন। প্রজেক্টের সহযোগী প্রতিষ্ঠানগুলো হলো- জার্মানির টিএইচএম বিশ্ববিদ্যালয়, ভারতের আইআইটি এলাহাবাদ, বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়, ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় এবং যশোর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়।
এছাড়া এ প্রজেক্টের আওতায় আগামী তিন বছরের জন্য আইসিটি সম্পর্কিত বিভিন্ন বিষয়ে ব্যাচেলর, মাস্টার্স ও পিএইচডি লেভেলের শিক্ষার্থীরাও টিএইচএম বিশ্ববিদ্যালয় গিয়ে যৌথ গবেষণার সুযোগ পাবেন। প্রাথমিকভাবে সাতটি বিশ্ববিদ্যালয়ের জন্য এ প্রজেক্টের অনুদান ১০০ কোটি ইউরো নির্ধারণ করা হয়েছে বলে জানা যায়।
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রকল্প ফোকাল পয়েন্ট কর্মকর্তা ও কম্পিউটার সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ড. মো. আবু লায়েক বলেন, আগামী জানুয়ারি মাস থেকে প্রজেক্টটি কার্যকর হবে। এর মাধ্যমে আমাদের বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষকরাও আন্তর্জাতিক পর্যায়ে গিয়ে গবেষণা করার সুযোগ পাবেন।
ইরাসমুস প্লাস কেএ-১৭১ প্রজেক্টের আওতায় সংশ্লিষ্ট বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক-শিক্ষার্থীরা জার্মানির টিএইচএম বিশ্ববিদ্যালয়ের ল্যাব সুবিধা পাবেন অনলাইনে। প্রোগ্রামের আওতায় গবেষকরা টিএইচএম বিশ্ববিদ্যালয়ে ভিজিট করতে পারবেন। কোলাবোরেটিভ পিএইচডি অর্থাৎ দেশে কেউ পিএইচডি প্রোগ্রামে ভর্তি হয়ে ওই বিশ্ববিদ্যালয়ে তিন মাস বা ছয় মাস থাকার সুযোগ পাবেন। পাশাপাশি শিক্ষকরাও টিএইচএম বিশ্ববিদ্যালয়ে ট্রেইনিং বা ভিজিটিং প্রফেসর হিসেবে যেতে পারবেন কোর্স করাতে।
বিশ্ববিদ্যালয়ের কোষাধ্যক্ষ অধ্যাপক ড. কামালউদ্দীন আহমদ বলেন, ইরাসমাস অনুদানটি জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের জন্য একটি নতুন দিগন্ত উন্মোচন করবে। আইটি জগতে গবেষণার ক্ষেত্রে আরও ভূমিকা রাখবে।