ঢাবির পি জে হার্টগ ইন্টারন্যাশনাল হল
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের পি জে হার্টগ ইন্টারন্যাশনাল হলের অভ্যন্তরীন ক্রীড়া প্রতিযোগিতায় বিজয়ীদের মধ্যে পুরস্কার বিতরণ এবং হলের বিভিন্ন কক্ষসহ সংস্কারকৃত কাজের উদ্বোধন কর্মসূচি অনুষ্ঠিত হয়েছে।
আজ ৭ সেপ্টেম্বর বৃহস্পতিবার বিকেলে হলের অভ্যন্তরে অনুষ্ঠিত পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. আখতারুজ্জামান।
এ সময় অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন হল প্রাধ্যক্ষ অধ্যাপক ড. মো. মহিউদ্দিন এবং ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতির সভাপতি অধ্যাপক ড. মো. নিজামুল হক ভূইয়া, বিশ্ববিদ্যালয়ের আন্তর্জাতিক বিষয়ক পরিচালক অধ্যাপক ড. শামসাদ মুর্তজা প্রমুখ।
এসময় অধ্যাপক ড. মো. আখতারুজ্জামান বলেন, বিজয়ী শিক্ষার্থীদের জন্য আজকের দিনটি খুবই স্মরণীয়। তারা তাদের দেশে গিয়ে জানাবে, এখানে শুধু পড়াশোনাই হয় না, কো-কারিকুলাম এক্টিভিটিজকে সমভাবে গুরুত্ব দেওয়া হয়। আরো বেশি বিদেশি শিক্ষার্থী কীভাবে এখানে আনা যায় সেজন্য আমরা বৃত্তি প্রদানসহ বিভিন্ন পরিকল্পনা হাতে নিয়েছি।
অধ্যাপক ড. মো. মহিউদ্দিন বলেন, আন্তর্জাতিক র্যাংকিংয়ের ক্ষেত্রে বিদেশি শিক্ষার্থীর সংখ্যা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। সেজন্য বিদেশী শিক্ষার্থীদের সকল সুযোগ-সুবিধা নিশ্চিতে আমরা সর্বেচ্চ গুরুত্ব দিচ্ছি। আগামী মাসে চায়না এবং জাপান থেকে একদল শিক্ষার্থী আমাদের এখানে আসবে। বিদেশী শিক্ষার্থীদের এডমিশন বৃদ্ধির জন্যও আমরা আমাদের সর্বোচ্চ চেষ্টা করছি।
ঢাবির পি জে হার্টগ ইন্টারন্যাশনাল হল
বৃহস্পতিবার, ০৭ সেপ্টেম্বর ২০২৩
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের পি জে হার্টগ ইন্টারন্যাশনাল হলের অভ্যন্তরীন ক্রীড়া প্রতিযোগিতায় বিজয়ীদের মধ্যে পুরস্কার বিতরণ এবং হলের বিভিন্ন কক্ষসহ সংস্কারকৃত কাজের উদ্বোধন কর্মসূচি অনুষ্ঠিত হয়েছে।
আজ ৭ সেপ্টেম্বর বৃহস্পতিবার বিকেলে হলের অভ্যন্তরে অনুষ্ঠিত পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. আখতারুজ্জামান।
এ সময় অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন হল প্রাধ্যক্ষ অধ্যাপক ড. মো. মহিউদ্দিন এবং ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতির সভাপতি অধ্যাপক ড. মো. নিজামুল হক ভূইয়া, বিশ্ববিদ্যালয়ের আন্তর্জাতিক বিষয়ক পরিচালক অধ্যাপক ড. শামসাদ মুর্তজা প্রমুখ।
এসময় অধ্যাপক ড. মো. আখতারুজ্জামান বলেন, বিজয়ী শিক্ষার্থীদের জন্য আজকের দিনটি খুবই স্মরণীয়। তারা তাদের দেশে গিয়ে জানাবে, এখানে শুধু পড়াশোনাই হয় না, কো-কারিকুলাম এক্টিভিটিজকে সমভাবে গুরুত্ব দেওয়া হয়। আরো বেশি বিদেশি শিক্ষার্থী কীভাবে এখানে আনা যায় সেজন্য আমরা বৃত্তি প্রদানসহ বিভিন্ন পরিকল্পনা হাতে নিয়েছি।
অধ্যাপক ড. মো. মহিউদ্দিন বলেন, আন্তর্জাতিক র্যাংকিংয়ের ক্ষেত্রে বিদেশি শিক্ষার্থীর সংখ্যা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। সেজন্য বিদেশী শিক্ষার্থীদের সকল সুযোগ-সুবিধা নিশ্চিতে আমরা সর্বেচ্চ গুরুত্ব দিচ্ছি। আগামী মাসে চায়না এবং জাপান থেকে একদল শিক্ষার্থী আমাদের এখানে আসবে। বিদেশী শিক্ষার্থীদের এডমিশন বৃদ্ধির জন্যও আমরা আমাদের সর্বোচ্চ চেষ্টা করছি।