তৃতীয় বর্ষে উঠেও বিশ্ববিদ্যালয়ের স্মার্ট পরিচয়পত্র না পেয়ে মানববন্ধন ও মিছিল করেছেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের একদল শিক্ষার্থী। তারা প্রথম বর্ষেই পরিচয়পত্রের দাবি জানিয়েছেন। এছাড়া ভর্তি ফি বিলম্বে প্রদানের নামে শিক্ষার্থীদের কাছ থেকে নেওয়া জরিমানা মওকুফেরও দাবি জানিয়েছেন তারা। এ সম্বলিত একটি স্মারকলিপি তারা উপাচার্য অধ্যাপক এ এস এম মাকসুদ কামালের কাছে দিয়েছেন।
বৃহস্পতিবার সকাল সাড়ে ১১টায় বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসনিক ভবনের সামনে তারা এ কর্মসূচি পালন করেন।
মানববন্ধনে আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিভাগের তৃতীয় বর্ষের ছাত্র রেদোয়ানুল ইসলাম রানা বলেন, বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হওয়ার শুরুতে স্মার্ট আইডি কার্ডের জন্য ৬০০ টাকা করে নেওয়া হয়েছে। বিশ্ববিদ্যালয়ের তৃতীয় বর্ষে উঠেও আমার আইডি কার্ড পাইনি। আমি কোথাও আমার পরিচয়পত্র দেখাতে পারি না। এ জন্য নানা সমস্যায় পড়তে হয়। আইডি কার্ড দিতে না পারলে টাকা কেন নিয়েছেন?
বাংলা বিভাগের তৃতীয় বিভাগের ছাত্র মোসাদ্দেক আলী বলেন, যে কোনো দাবির কথা বললে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন সবসময় সমাধানের আশ্বাস দেয় কিন্তু সমস্যার সমাধান আর হয় না। কোন বর্ষে গিয়ে নিজের পরিচয়পত্র পাব নিজেও জানি না। আমরা এ সমস্যার চূড়ান্ত সমাধান চাই।
দর্শন বিভাগের দ্বিতীয় বর্ষের শিক্ষার্থী অদিতি ইসলাম বলেন, এমন অনেকে আছে ২০১৬-১৭ শিক্ষাবর্ষের, এখনও তারা বিশ্ববিদ্যালয়ের স্মার্ট কার্ড পায়নি। এমনভাবে বিগত সাত বছর ধরে স্মার্ট কার্ড বাবদ টাকা নেওয়া হচ্ছে, সে টাকা যাচ্ছে কোথায়? এর বাস্তবায়ন কোথায়? হলে শিক্ষার্থীরা মানবেতর জীবন যাপন করে। এ সব সমস্যায় বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের টনক নড়ে না। বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের টনক নড়ে বড় বড় মনুমেন্ট করার সময়, বড় বড় প্রকল্পে। কারণ তাতে পকেট ভরবে।
তাদের দাবির মধ্যে আরও রয়েছে, চলতি বছরে বিলম্বিত ভর্তি ফি’ র নামে এক হাজার টাকা জরিমানা করা হয়েছে, এ ফি মওকুফ করতে হবে; যারা জরিমানা দিয়েছে সেটি ফেরত দিতে হবে, বিলম্বিত ফি’র নিয়ম বাতিল করতে হবে এবং এ পর্যন্ত যতজন শিক্ষার্থীদের কাছ থেকে জরিমানা আদায় করা হয়েছে সেটি ফেরত দিতে হবে।
বৃহস্পতিবার, ২৩ নভেম্বর ২০২৩
তৃতীয় বর্ষে উঠেও বিশ্ববিদ্যালয়ের স্মার্ট পরিচয়পত্র না পেয়ে মানববন্ধন ও মিছিল করেছেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের একদল শিক্ষার্থী। তারা প্রথম বর্ষেই পরিচয়পত্রের দাবি জানিয়েছেন। এছাড়া ভর্তি ফি বিলম্বে প্রদানের নামে শিক্ষার্থীদের কাছ থেকে নেওয়া জরিমানা মওকুফেরও দাবি জানিয়েছেন তারা। এ সম্বলিত একটি স্মারকলিপি তারা উপাচার্য অধ্যাপক এ এস এম মাকসুদ কামালের কাছে দিয়েছেন।
বৃহস্পতিবার সকাল সাড়ে ১১টায় বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসনিক ভবনের সামনে তারা এ কর্মসূচি পালন করেন।
মানববন্ধনে আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিভাগের তৃতীয় বর্ষের ছাত্র রেদোয়ানুল ইসলাম রানা বলেন, বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হওয়ার শুরুতে স্মার্ট আইডি কার্ডের জন্য ৬০০ টাকা করে নেওয়া হয়েছে। বিশ্ববিদ্যালয়ের তৃতীয় বর্ষে উঠেও আমার আইডি কার্ড পাইনি। আমি কোথাও আমার পরিচয়পত্র দেখাতে পারি না। এ জন্য নানা সমস্যায় পড়তে হয়। আইডি কার্ড দিতে না পারলে টাকা কেন নিয়েছেন?
বাংলা বিভাগের তৃতীয় বিভাগের ছাত্র মোসাদ্দেক আলী বলেন, যে কোনো দাবির কথা বললে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন সবসময় সমাধানের আশ্বাস দেয় কিন্তু সমস্যার সমাধান আর হয় না। কোন বর্ষে গিয়ে নিজের পরিচয়পত্র পাব নিজেও জানি না। আমরা এ সমস্যার চূড়ান্ত সমাধান চাই।
দর্শন বিভাগের দ্বিতীয় বর্ষের শিক্ষার্থী অদিতি ইসলাম বলেন, এমন অনেকে আছে ২০১৬-১৭ শিক্ষাবর্ষের, এখনও তারা বিশ্ববিদ্যালয়ের স্মার্ট কার্ড পায়নি। এমনভাবে বিগত সাত বছর ধরে স্মার্ট কার্ড বাবদ টাকা নেওয়া হচ্ছে, সে টাকা যাচ্ছে কোথায়? এর বাস্তবায়ন কোথায়? হলে শিক্ষার্থীরা মানবেতর জীবন যাপন করে। এ সব সমস্যায় বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের টনক নড়ে না। বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের টনক নড়ে বড় বড় মনুমেন্ট করার সময়, বড় বড় প্রকল্পে। কারণ তাতে পকেট ভরবে।
তাদের দাবির মধ্যে আরও রয়েছে, চলতি বছরে বিলম্বিত ভর্তি ফি’ র নামে এক হাজার টাকা জরিমানা করা হয়েছে, এ ফি মওকুফ করতে হবে; যারা জরিমানা দিয়েছে সেটি ফেরত দিতে হবে, বিলম্বিত ফি’র নিয়ম বাতিল করতে হবে এবং এ পর্যন্ত যতজন শিক্ষার্থীদের কাছ থেকে জরিমানা আদায় করা হয়েছে সেটি ফেরত দিতে হবে।