জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রলীগের সহ সভাপতি পরাগ হোসেনের থাপ্পড়ে আহত হয়েছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগের ২০২২-২৩ শিক্ষাবর্ষের শিক্ষার্থী মো. মিনহাজুল ইসলাম।
আজ বুধবার বেলা দেড়টায় বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রধান ফটকের সামনে এ ঘটনা ঘটে। অভিযুক্ত পরাগ হোসেন বিশ্ববিদ্যালয়ের গণিত বিভাগের ২০১৫-১৬ (১১ ব্যাচ) শিক্ষাবর্ষের শিক্ষার্থী।
ভুক্তভোগী শিক্ষার্থী বিচার চেয়ে প্রক্টরের অভিযোগ দিয়েছেন। অভিযোগ সূত্রে জানা যায়, মিনহাজুল ইসলাম বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রথম গেইট দিয়ে ক্যাম্পাসে প্রবেশ করার সময় পেছন থেকে হর্ন দেয় জবি ছাত্রলীগের সহ সভাপতি পরাগ হোসেন। হর্ন শুনতে না পাওয়ায় তাকে ডেকে চড়-থাপ্পড় মারেন এবং গালাগাল করেন। এরপর সবার সামনে ক্ষমা চাইতে বলে। সে ক্ষমা চাইতে অস্বীকৃতি জানানোয় আবার চড়-থাপ্পড় ও কিল-ঘুষি মারেন অভিযুক্ত পরাগ হোসেন।
পরাগ হোসেন বলেন, ‘তাকে মারা হয়েছে এরকম কিছু না। আমি বাইক নিয়ে যাওয়ার সময় হর্ন দিছি, সে হর্ন শুনেনি; তাই গাড়ি থেকে নেমে কোন ব্যাচ জিজ্ঞেস করে জাস্ট দুইটা থাপ্পর দিয়েছি।’
ভুক্তভোগী শিক্ষার্থী মো. মিনহাজুল ইসলাম বলেন, ‘আমাকে অন্যায়ভাবে চড়-থাপ্পড় মারা হয়েছে। আমি বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের কাছে এ ঘটনার সুষ্ঠু বিচার চাই।’
এ বিষয়ে জবি ছাত্রলীগের সভাপতি ইব্রাহিম ফরাজী বলেন, ‘ক্যাম্পাসে কোনো ছাত্রের গায়ে হাত তোলা অন্যায়। তার বিরুদ্ধে আইন অনুযায়ী ব্যবস্থা নেয়া হোক এবং কোন অপরাধীর ঠাঁই জবি ছাত্রলীগে নাই।’
বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর অধ্যাপক ড. মোস্তাফা কামাল বলেন, ‘আমি অভিযোগ গ্রহণ করেছি। আগামীকাল বিভাগের চেয়ারম্যানের মাধ্যমে উপাচার্যের কাছে অভিযোগ দেওয়ার জন্য ভুক্তভোগী শিক্ষার্থীকে বলা হয়েছে।’
বুধবার, ০৭ ফেব্রুয়ারী ২০২৪
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রলীগের সহ সভাপতি পরাগ হোসেনের থাপ্পড়ে আহত হয়েছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগের ২০২২-২৩ শিক্ষাবর্ষের শিক্ষার্থী মো. মিনহাজুল ইসলাম।
আজ বুধবার বেলা দেড়টায় বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রধান ফটকের সামনে এ ঘটনা ঘটে। অভিযুক্ত পরাগ হোসেন বিশ্ববিদ্যালয়ের গণিত বিভাগের ২০১৫-১৬ (১১ ব্যাচ) শিক্ষাবর্ষের শিক্ষার্থী।
ভুক্তভোগী শিক্ষার্থী বিচার চেয়ে প্রক্টরের অভিযোগ দিয়েছেন। অভিযোগ সূত্রে জানা যায়, মিনহাজুল ইসলাম বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রথম গেইট দিয়ে ক্যাম্পাসে প্রবেশ করার সময় পেছন থেকে হর্ন দেয় জবি ছাত্রলীগের সহ সভাপতি পরাগ হোসেন। হর্ন শুনতে না পাওয়ায় তাকে ডেকে চড়-থাপ্পড় মারেন এবং গালাগাল করেন। এরপর সবার সামনে ক্ষমা চাইতে বলে। সে ক্ষমা চাইতে অস্বীকৃতি জানানোয় আবার চড়-থাপ্পড় ও কিল-ঘুষি মারেন অভিযুক্ত পরাগ হোসেন।
পরাগ হোসেন বলেন, ‘তাকে মারা হয়েছে এরকম কিছু না। আমি বাইক নিয়ে যাওয়ার সময় হর্ন দিছি, সে হর্ন শুনেনি; তাই গাড়ি থেকে নেমে কোন ব্যাচ জিজ্ঞেস করে জাস্ট দুইটা থাপ্পর দিয়েছি।’
ভুক্তভোগী শিক্ষার্থী মো. মিনহাজুল ইসলাম বলেন, ‘আমাকে অন্যায়ভাবে চড়-থাপ্পড় মারা হয়েছে। আমি বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের কাছে এ ঘটনার সুষ্ঠু বিচার চাই।’
এ বিষয়ে জবি ছাত্রলীগের সভাপতি ইব্রাহিম ফরাজী বলেন, ‘ক্যাম্পাসে কোনো ছাত্রের গায়ে হাত তোলা অন্যায়। তার বিরুদ্ধে আইন অনুযায়ী ব্যবস্থা নেয়া হোক এবং কোন অপরাধীর ঠাঁই জবি ছাত্রলীগে নাই।’
বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর অধ্যাপক ড. মোস্তাফা কামাল বলেন, ‘আমি অভিযোগ গ্রহণ করেছি। আগামীকাল বিভাগের চেয়ারম্যানের মাধ্যমে উপাচার্যের কাছে অভিযোগ দেওয়ার জন্য ভুক্তভোগী শিক্ষার্থীকে বলা হয়েছে।’