জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে (জাবি) বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের প্রতিকৃতি মুছে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ব্যঙ্গচিত্র অঙ্কনের প্রতিবাদ ও জড়িতদের শাস্তিসহ তিন দফা দাবিতে আমরণ অনশনে বসেছেন এক ছাত্রলীগ নেতা।
অনশনরত ছাত্রলীগ নেতার নাম এনামুল হক এনাম। তিনি বিশ্ববিদ্যালয়ের পাবলিক হেলথ এন্ড ইনফরমেটিক্স বিভাগের ৪৩ তম ব্যাচের শিক্ষার্থী ও শাখা ছাত্রলীগের সহ-সভাপতি।
আজ বৃহস্পতিবার দুপুর একটায় বিশ্ববিদ্যালয়ের শহীদ মিনারের বেদিতে আমরণ অনশন শুরু করেন তিনি।
অনশনরত ছাত্রলীগ নেতার উত্থাপিত তিন দফা দাবি হলো- বঙ্গবন্ধু ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে অবমাননাকারীদের অবিলম্বে বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বহিষ্কার করতে হবে, বিশ্ববিদ্যালয় ও জাতীয় আইনে জড়িতদের সর্বোচ্চ শাস্তি নিশ্চিত করতে হবে, ৮ দিন পার হলেও ঘটনায় জড়িতদের ব্যবস্থা গ্রহণে সংশ্লিষ্টদের উদাসীনতা তদন্ত করতে হবে।
অনশনের বিষয়ে জানতে চাইলে এনাম বলেন, ঘটনার ৮ দিন হয়ে গেলেও এটার সঙ্গে জড়িতদের ওপর কোন ব্যবস্থা নেয়নি প্রশাসন। আমাদের চাপাচাপির পর তদন্ত কমিটি করা হয়েছে। এখানে যে দল গ্রাফিতি এঁকেছে তারা অহংকারবোধ থেকে আবার বিবৃতিও দিয়েছে, তাদের পেইজ থেকে প্রচারও করেছে। তাহলে তদন্ত কমিটি কিসের জন্য! এখানে নাটক করা হচ্ছে, অপরাধীদের ছাড় দেওয়া হচ্ছে।
ছাত্রলীগের দায়িত্বে অবহেলার অভিযোগ করে তিনি বলেন, যেখানে বঙ্গবন্ধু ১৮ কোটি বাঙালির মুক্তি সংগ্রামের অবিসংবাদিত নেতা। সেখানে তার প্রতিকৃতি মুছে দেয়া হলো, ছাত্রলীগ কি এত দূর্বল নাকি? এটা তো তাদের সাংগঠনিক দায়িত্ব। এটা একটা প্রহসন। এখানে নাটক করা হচ্ছে। আমরা বারবার সভাপতি—সম্পাদককে আল্টিমেটাম দিলেও, তারা কার্যত কোন ব্যবস্থা নেয় নি।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে শাখা ছাত্রলীগের সভাপতি আক্তারুজ্জামান সোহেল বলেন, সে যে দাবিগুলো জানিয়েছে আমরাও প্রশাসনের কাছে একই দাবি জানিয়েছি। আমরাও অভিযুক্তদের বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বহিষ্কার ও রাষ্ট্রীয় আইনে বিচার দাবি করেছি। প্রশাসন আমাদের আশ্বস্ত করেছেন যে তারা ব্যবস্থা নিবেন। আমরা প্রশাসনের ব্যবস্থা দেখে পরবর্তী কর্মসূচিতে যাব।
বৃহস্পতিবার, ১৫ ফেব্রুয়ারী ২০২৪
জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে (জাবি) বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের প্রতিকৃতি মুছে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ব্যঙ্গচিত্র অঙ্কনের প্রতিবাদ ও জড়িতদের শাস্তিসহ তিন দফা দাবিতে আমরণ অনশনে বসেছেন এক ছাত্রলীগ নেতা।
অনশনরত ছাত্রলীগ নেতার নাম এনামুল হক এনাম। তিনি বিশ্ববিদ্যালয়ের পাবলিক হেলথ এন্ড ইনফরমেটিক্স বিভাগের ৪৩ তম ব্যাচের শিক্ষার্থী ও শাখা ছাত্রলীগের সহ-সভাপতি।
আজ বৃহস্পতিবার দুপুর একটায় বিশ্ববিদ্যালয়ের শহীদ মিনারের বেদিতে আমরণ অনশন শুরু করেন তিনি।
অনশনরত ছাত্রলীগ নেতার উত্থাপিত তিন দফা দাবি হলো- বঙ্গবন্ধু ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে অবমাননাকারীদের অবিলম্বে বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বহিষ্কার করতে হবে, বিশ্ববিদ্যালয় ও জাতীয় আইনে জড়িতদের সর্বোচ্চ শাস্তি নিশ্চিত করতে হবে, ৮ দিন পার হলেও ঘটনায় জড়িতদের ব্যবস্থা গ্রহণে সংশ্লিষ্টদের উদাসীনতা তদন্ত করতে হবে।
অনশনের বিষয়ে জানতে চাইলে এনাম বলেন, ঘটনার ৮ দিন হয়ে গেলেও এটার সঙ্গে জড়িতদের ওপর কোন ব্যবস্থা নেয়নি প্রশাসন। আমাদের চাপাচাপির পর তদন্ত কমিটি করা হয়েছে। এখানে যে দল গ্রাফিতি এঁকেছে তারা অহংকারবোধ থেকে আবার বিবৃতিও দিয়েছে, তাদের পেইজ থেকে প্রচারও করেছে। তাহলে তদন্ত কমিটি কিসের জন্য! এখানে নাটক করা হচ্ছে, অপরাধীদের ছাড় দেওয়া হচ্ছে।
ছাত্রলীগের দায়িত্বে অবহেলার অভিযোগ করে তিনি বলেন, যেখানে বঙ্গবন্ধু ১৮ কোটি বাঙালির মুক্তি সংগ্রামের অবিসংবাদিত নেতা। সেখানে তার প্রতিকৃতি মুছে দেয়া হলো, ছাত্রলীগ কি এত দূর্বল নাকি? এটা তো তাদের সাংগঠনিক দায়িত্ব। এটা একটা প্রহসন। এখানে নাটক করা হচ্ছে। আমরা বারবার সভাপতি—সম্পাদককে আল্টিমেটাম দিলেও, তারা কার্যত কোন ব্যবস্থা নেয় নি।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে শাখা ছাত্রলীগের সভাপতি আক্তারুজ্জামান সোহেল বলেন, সে যে দাবিগুলো জানিয়েছে আমরাও প্রশাসনের কাছে একই দাবি জানিয়েছি। আমরাও অভিযুক্তদের বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বহিষ্কার ও রাষ্ট্রীয় আইনে বিচার দাবি করেছি। প্রশাসন আমাদের আশ্বস্ত করেছেন যে তারা ব্যবস্থা নিবেন। আমরা প্রশাসনের ব্যবস্থা দেখে পরবর্তী কর্মসূচিতে যাব।