জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের (জবি) নতুন ক্যাম্পাসে ‘পরিকল্পনা ও প্রকৌশল ভবন’ নির্মাণ এবং ‘ঘাট’ নির্মাণের ভিত্তি প্রস্তর স্থাপন করা হয়েছে।
আজ রোববার কেরানীগঞ্জের তেঘরিয়ায় বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. সাদেকা হালিম এসব নির্মাণ কাজের ভিত্তি প্রস্তর স্থাপন করেন।
এসময় উপাচার্য ড. সাদেকা হালিম বলেন, জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় একাডেমিকভাবে যেভাবে এগিয়ে রয়েছে ঠিক অবকাঠামোগতভাবে ততটা পিছিয়ে আছে। আর একারনেই আমাদের প্রধানমন্ত্রী সীমিত সম্পদের মধ্যে থেকেও জবির জন্য এতো বিশাল জমির ব্যবস্থা করে দিয়েছেন কারন তিনি শিক্ষানুরাগী, গবেষণায়, নারীর ক্ষমতায়নে বিশ্বাসী, বৈষম্যহীন সমাজ এবং অসাম্প্রদায়িক বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠায় বদ্ধপরিকর।
সাদেকা হালিম বলেন বলেন, নতুন ক্যাম্পাসের মাস্টারপ্ল্যান ও ডিজাইন অবশ্যই আমাদের শিক্ষকদের সাথে নিয়ে তৈরি করা উচিত। কারণ বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিন্ন ভিন্ন অনুষদ, বিভাগের কাঠামো হবে বিষয়ভিত্তিক। তাছাড়া পরিবেশের ভারসাম্য রক্ষা হচ্ছে নাকি এসবেরও খেয়াল রাখতে হবে। আর বর্তমান ক্যাম্পাসে আমার শিক্ষক-শিক্ষার্থীরা চরম বিপর্যয় এবং ঝুঁকির মধ্যেও রয়েছে যেকারণে আমাদের নতুন ক্যাম্পাস নির্মাণ প্রক্রিয়া দ্রুত হওয়া উচিত।
এসময় বিশ্ববিদ্যালয়ের ট্রেজারার অধ্যাপক ড. মো. হুমায়ুন কবীর চৌধুরী, বিভিন্ন অনুষদের ডিন, ইনস্টিটিউটের পরিচালক, বিভাগীয় চেয়ারম্যানবৃন্দ, প্রক্টর, শিক্ষক সমিতির সভাপতি, সাধারণ সম্পাদক, প্রধান প্রকৌশলী, প্রকল্প পরিচালক সহ অন্যান্যরা উপস্থিত ছিলেন।
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়
রোববার, ২৫ ফেব্রুয়ারী ২০২৪
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের (জবি) নতুন ক্যাম্পাসে ‘পরিকল্পনা ও প্রকৌশল ভবন’ নির্মাণ এবং ‘ঘাট’ নির্মাণের ভিত্তি প্রস্তর স্থাপন করা হয়েছে।
আজ রোববার কেরানীগঞ্জের তেঘরিয়ায় বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. সাদেকা হালিম এসব নির্মাণ কাজের ভিত্তি প্রস্তর স্থাপন করেন।
এসময় উপাচার্য ড. সাদেকা হালিম বলেন, জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় একাডেমিকভাবে যেভাবে এগিয়ে রয়েছে ঠিক অবকাঠামোগতভাবে ততটা পিছিয়ে আছে। আর একারনেই আমাদের প্রধানমন্ত্রী সীমিত সম্পদের মধ্যে থেকেও জবির জন্য এতো বিশাল জমির ব্যবস্থা করে দিয়েছেন কারন তিনি শিক্ষানুরাগী, গবেষণায়, নারীর ক্ষমতায়নে বিশ্বাসী, বৈষম্যহীন সমাজ এবং অসাম্প্রদায়িক বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠায় বদ্ধপরিকর।
সাদেকা হালিম বলেন বলেন, নতুন ক্যাম্পাসের মাস্টারপ্ল্যান ও ডিজাইন অবশ্যই আমাদের শিক্ষকদের সাথে নিয়ে তৈরি করা উচিত। কারণ বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিন্ন ভিন্ন অনুষদ, বিভাগের কাঠামো হবে বিষয়ভিত্তিক। তাছাড়া পরিবেশের ভারসাম্য রক্ষা হচ্ছে নাকি এসবেরও খেয়াল রাখতে হবে। আর বর্তমান ক্যাম্পাসে আমার শিক্ষক-শিক্ষার্থীরা চরম বিপর্যয় এবং ঝুঁকির মধ্যেও রয়েছে যেকারণে আমাদের নতুন ক্যাম্পাস নির্মাণ প্রক্রিয়া দ্রুত হওয়া উচিত।
এসময় বিশ্ববিদ্যালয়ের ট্রেজারার অধ্যাপক ড. মো. হুমায়ুন কবীর চৌধুরী, বিভিন্ন অনুষদের ডিন, ইনস্টিটিউটের পরিচালক, বিভাগীয় চেয়ারম্যানবৃন্দ, প্রক্টর, শিক্ষক সমিতির সভাপতি, সাধারণ সম্পাদক, প্রধান প্রকৌশলী, প্রকল্প পরিচালক সহ অন্যান্যরা উপস্থিত ছিলেন।