জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ে (জবি) ‘বঙ্গবন্ধু ও বাংলা ভাষা’ বিষয়ক আন্তর্জাতিক সেমিনার অনুষ্ঠিত হয়েছে। বিশ্ববিদ্যালয়ের বাংলা বিভাগ ছাত্রলীগ এই সেমিনারটির আয়োজন করে। আজ রোববার বিশ্ববিদ্যালয়ের বাংলা বিভাগ সেমিনার কক্ষে অনুষ্ঠানটি হয়।
সেমিনারে ‘বঙ্গবন্ধু ও বাংলা ভাষা’ নিয়ে প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন বঙ্গবন্ধু গবেষক মো. আফিজুর রহমান। অনুষ্ঠানে আন্তর্জাতিক আলোচকবৃন্দদের মধ্যে ইন্দিরা গান্ধী কালচারাল সেন্টারের (ঢাকা) পরিচালক মৃন্ময় চক্রবর্তী, আচার্য দীনেশচন্দ্র সেন রিসার্স সোসাইটির (ভারত) সাধারণ সম্পাদক প্রফেসর দেবকন্যা সেন, ভারত আসামের তুমতুমা কলেজের সহযোগী অধ্যাপক ড. মন্দিরা দাস, পশ্চিমবঙ্গের বাঁরভুমের কবি জয়দেব কলেজের সহযোগী অধ্যাপক ড. বিমল কুমার থান্দার বক্তব্য রাখেন।
সেমিনারে বিশেষ অতিথির বক্তব্যে জবি শাখা ছাত্রলীগের সভাপতি ইব্রাহীম ফরাজী বলেন, ৫২ এর ভাষা আন্দোলনের ফলে বাংলা ভাষা প্রতিষ্ঠা হলেও আমাদের উচ্চ শিক্ষাস্তরে এখনো বাংলা ভাষাকে অবমুল্যায়ন করা হচ্ছে তাই ইংরেজির পাশাপাশি বাংলাতেও পরীক্ষায় উত্তর করার ব্যবস্থা চালু করতে হবে।
ভাষা আন্দোলনে সর্বপ্রথম যিনি শহীদ হয়েছে ভাষা শহীদ রফিকুল ইসলাম তাঁর স্মরণে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের নতুন ক্যাম্পাসে একটি হল ও একটি ভাস্কর্য স্থাপন করার দাবীও জানান তিনি।
শাখা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক এস এম আকতার হোসাইন বলেন, ‘বাংলাদেশ’ প্রতিষ্ঠা ছিল বঙ্গবন্ধুর হৃদয়ের লালিত স্বপ্ন। বঙ্গবন্ধু জীবনব্যাপী একটিই সাধনা করেছেন, বাঙালির মুক্তির জন্য নিজেকে উৎসর্গ করা। ধাপে ধাপে প্রতিটি সংগ্রামে নেতৃত্ব দিয়েছেন তিনি। সবকিছুর ঊর্ধ্বে জাতির পিতার কাছে ছিল বাঙালি ও বাংলাদেশ। তিনি ছিলেন বিশ্বের নির্যাতিত-নিপীড়িত মানুষের মহান নেতা। যেখানেই মুক্তিসংগ্রাম সেখানেই তিনি সমর্থন করেছেন।
সেমিনারটিতে বাংলা বিভাগ ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক অর্জুন বিশ্বাসের সঞ্চালনায় সভাপতিত্ব করেন তুষার মাহমুদ।
রোববার, ২৫ ফেব্রুয়ারী ২০২৪
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ে (জবি) ‘বঙ্গবন্ধু ও বাংলা ভাষা’ বিষয়ক আন্তর্জাতিক সেমিনার অনুষ্ঠিত হয়েছে। বিশ্ববিদ্যালয়ের বাংলা বিভাগ ছাত্রলীগ এই সেমিনারটির আয়োজন করে। আজ রোববার বিশ্ববিদ্যালয়ের বাংলা বিভাগ সেমিনার কক্ষে অনুষ্ঠানটি হয়।
সেমিনারে ‘বঙ্গবন্ধু ও বাংলা ভাষা’ নিয়ে প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন বঙ্গবন্ধু গবেষক মো. আফিজুর রহমান। অনুষ্ঠানে আন্তর্জাতিক আলোচকবৃন্দদের মধ্যে ইন্দিরা গান্ধী কালচারাল সেন্টারের (ঢাকা) পরিচালক মৃন্ময় চক্রবর্তী, আচার্য দীনেশচন্দ্র সেন রিসার্স সোসাইটির (ভারত) সাধারণ সম্পাদক প্রফেসর দেবকন্যা সেন, ভারত আসামের তুমতুমা কলেজের সহযোগী অধ্যাপক ড. মন্দিরা দাস, পশ্চিমবঙ্গের বাঁরভুমের কবি জয়দেব কলেজের সহযোগী অধ্যাপক ড. বিমল কুমার থান্দার বক্তব্য রাখেন।
সেমিনারে বিশেষ অতিথির বক্তব্যে জবি শাখা ছাত্রলীগের সভাপতি ইব্রাহীম ফরাজী বলেন, ৫২ এর ভাষা আন্দোলনের ফলে বাংলা ভাষা প্রতিষ্ঠা হলেও আমাদের উচ্চ শিক্ষাস্তরে এখনো বাংলা ভাষাকে অবমুল্যায়ন করা হচ্ছে তাই ইংরেজির পাশাপাশি বাংলাতেও পরীক্ষায় উত্তর করার ব্যবস্থা চালু করতে হবে।
ভাষা আন্দোলনে সর্বপ্রথম যিনি শহীদ হয়েছে ভাষা শহীদ রফিকুল ইসলাম তাঁর স্মরণে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের নতুন ক্যাম্পাসে একটি হল ও একটি ভাস্কর্য স্থাপন করার দাবীও জানান তিনি।
শাখা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক এস এম আকতার হোসাইন বলেন, ‘বাংলাদেশ’ প্রতিষ্ঠা ছিল বঙ্গবন্ধুর হৃদয়ের লালিত স্বপ্ন। বঙ্গবন্ধু জীবনব্যাপী একটিই সাধনা করেছেন, বাঙালির মুক্তির জন্য নিজেকে উৎসর্গ করা। ধাপে ধাপে প্রতিটি সংগ্রামে নেতৃত্ব দিয়েছেন তিনি। সবকিছুর ঊর্ধ্বে জাতির পিতার কাছে ছিল বাঙালি ও বাংলাদেশ। তিনি ছিলেন বিশ্বের নির্যাতিত-নিপীড়িত মানুষের মহান নেতা। যেখানেই মুক্তিসংগ্রাম সেখানেই তিনি সমর্থন করেছেন।
সেমিনারটিতে বাংলা বিভাগ ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক অর্জুন বিশ্বাসের সঞ্চালনায় সভাপতিত্ব করেন তুষার মাহমুদ।