#কেন্দ্রের সাথে দ্বন্দ্ব আবারো প্রকাশ্যে
দেশের সরকারি-বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের মোট ৬৪টি দল নিয়ে আন্তঃবিশ্ববিদ্যালয় ফুটসাল প্রতিযোগিতার আয়োজন করছে বাংলাদেশ ছাত্রলীগ। আজ সোমবার সকাল ৮টা থেকে প্রতিযোগিতাটি শুরু হলেও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রলীগ এই প্রতিযোগিতাটি বয়কট করেছে। এতে কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগের সাথে ঢাাবি শাখা ছাত্রলীগের দ্বন্দ্বের বিষয়টি আবারো প্রকাশ্যে এলো।
ছাত্রলীগ সূত্রে জানা যায়, মাদক, বাল্যবিবাহ, যৌতুক রুখবই-স্মার্ট বাংলাদেশ গড়বই’ প্রতিপাদ্যকে সামনে রেখে সরকারি-বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের দলগুলোকে নিয়ে এই ফুটসাল প্রতিযোগিতার আয়োজন করে ছাত্রলীগ। আজ থেকে শুরু হওয়া এই টুর্নামেন্টে অংশগ্রহণের কথা থাকলেও হঠাৎ করেই নিজেদের টুর্নামেন্ট থেকে সরিয়ে নেয় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রলীগ।
জানা যায়, উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে ঢাবি ছাত্রলীগের শীর্ষ দুই নেতা মাজহারুল কবির শয়ন ও তানভীর হাসান সৈকতকে আমন্ত্রণ না জানানোর কারণে টুর্নামেন্ট বয়কটের ঘোষণা দেয় ঢাবি ছাত্রলীগ।
এ বিষয়ে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রলীগের ক্রীড়া সম্পাদক পারভেজ মুন্সি বলেন, বাংলাদেশ ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় নির্বাহী সংসদ থেকে যে আন্তঃবিশ্ববিদ্যালয় ফুটসাল টুর্নামেন্টের আয়োজন করা হয়েছে, সেটা ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রলীগ বয়কট করেছে।
বয়কটের কারণ জানতে চাইলে পারভেজ মুন্সি বলেন, রোববার (৩ মার্চ) টুর্নামেন্টের উদ্বোধনী অনুষ্ঠান ছিল। এখানে প্রত্যেকটা বিশ্ববিদ্যালয়ের খেলোয়াড় বা নেতাকর্মীদের সঙ্গে তাদের সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক ছিলেন। কিন্তু, আমরা ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রলীগ ফুটসাল দল সেখানে গেলে আমাদের সভাপতি-সাধারণ সম্পাদককে দেখতে পাইনি। এরপর আমরা খোঁজ নিয়ে জানতে পেরেছি, আমাদের সভাপতি-সাধারণ সম্পাদককে আমন্ত্রণই জানানো হয়নি। প্রায় অর্ধশত বিশ্ববিদ্যালয়ের শীর্ষ নেতারা এখানে এসেছেন, কিন্তু আমাদের দুই নেতাকে এখানে আমন্ত্রণ জানানো হয়নি। এটি দুঃখজনক। এজন্য আমরা এই টুর্নামেন্টকে বয়কট করেছি।
এ বিষয়ে কোনো বক্তব্য দিতে রাজি হননি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রলীগের সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক। কল রিসিভ করেননি কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগের সভাপতি সাদ্দাম হোসেন ও সাধারণ সম্পাদক শেখ ওয়ালী আসিফ ইনান।
এর আগে একাধিকবার ঢাবি ও কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগের মধ্যকার দ্বন্দ্বের বিষয়টি গণমাধ্যমে আসে। ছাত্রলীগের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীর অনুষ্ঠানে ঢাবি ছাত্রলীগের শীর্ষ দুই নেতাকে বক্তব্য দিতে না দেওয়া, সাত কলেজে ছাত্রলীগের কমিটি দেওয়ার এখতিয়ার নিয়ে দ্বন্দ্ব এবং ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন হলের সিট দখলকে কেন্দ্র করে এসব দ্বন্দ্ব প্রকাশ্যে আসে। সিট দখলকে কেন্দ্র করে অনেক হতাহতের ঘটনাও ঘটে।
#কেন্দ্রের সাথে দ্বন্দ্ব আবারো প্রকাশ্যে
সোমবার, ০৪ মার্চ ২০২৪
দেশের সরকারি-বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের মোট ৬৪টি দল নিয়ে আন্তঃবিশ্ববিদ্যালয় ফুটসাল প্রতিযোগিতার আয়োজন করছে বাংলাদেশ ছাত্রলীগ। আজ সোমবার সকাল ৮টা থেকে প্রতিযোগিতাটি শুরু হলেও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রলীগ এই প্রতিযোগিতাটি বয়কট করেছে। এতে কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগের সাথে ঢাাবি শাখা ছাত্রলীগের দ্বন্দ্বের বিষয়টি আবারো প্রকাশ্যে এলো।
ছাত্রলীগ সূত্রে জানা যায়, মাদক, বাল্যবিবাহ, যৌতুক রুখবই-স্মার্ট বাংলাদেশ গড়বই’ প্রতিপাদ্যকে সামনে রেখে সরকারি-বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের দলগুলোকে নিয়ে এই ফুটসাল প্রতিযোগিতার আয়োজন করে ছাত্রলীগ। আজ থেকে শুরু হওয়া এই টুর্নামেন্টে অংশগ্রহণের কথা থাকলেও হঠাৎ করেই নিজেদের টুর্নামেন্ট থেকে সরিয়ে নেয় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রলীগ।
জানা যায়, উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে ঢাবি ছাত্রলীগের শীর্ষ দুই নেতা মাজহারুল কবির শয়ন ও তানভীর হাসান সৈকতকে আমন্ত্রণ না জানানোর কারণে টুর্নামেন্ট বয়কটের ঘোষণা দেয় ঢাবি ছাত্রলীগ।
এ বিষয়ে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রলীগের ক্রীড়া সম্পাদক পারভেজ মুন্সি বলেন, বাংলাদেশ ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় নির্বাহী সংসদ থেকে যে আন্তঃবিশ্ববিদ্যালয় ফুটসাল টুর্নামেন্টের আয়োজন করা হয়েছে, সেটা ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রলীগ বয়কট করেছে।
বয়কটের কারণ জানতে চাইলে পারভেজ মুন্সি বলেন, রোববার (৩ মার্চ) টুর্নামেন্টের উদ্বোধনী অনুষ্ঠান ছিল। এখানে প্রত্যেকটা বিশ্ববিদ্যালয়ের খেলোয়াড় বা নেতাকর্মীদের সঙ্গে তাদের সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক ছিলেন। কিন্তু, আমরা ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রলীগ ফুটসাল দল সেখানে গেলে আমাদের সভাপতি-সাধারণ সম্পাদককে দেখতে পাইনি। এরপর আমরা খোঁজ নিয়ে জানতে পেরেছি, আমাদের সভাপতি-সাধারণ সম্পাদককে আমন্ত্রণই জানানো হয়নি। প্রায় অর্ধশত বিশ্ববিদ্যালয়ের শীর্ষ নেতারা এখানে এসেছেন, কিন্তু আমাদের দুই নেতাকে এখানে আমন্ত্রণ জানানো হয়নি। এটি দুঃখজনক। এজন্য আমরা এই টুর্নামেন্টকে বয়কট করেছি।
এ বিষয়ে কোনো বক্তব্য দিতে রাজি হননি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রলীগের সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক। কল রিসিভ করেননি কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগের সভাপতি সাদ্দাম হোসেন ও সাধারণ সম্পাদক শেখ ওয়ালী আসিফ ইনান।
এর আগে একাধিকবার ঢাবি ও কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগের মধ্যকার দ্বন্দ্বের বিষয়টি গণমাধ্যমে আসে। ছাত্রলীগের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীর অনুষ্ঠানে ঢাবি ছাত্রলীগের শীর্ষ দুই নেতাকে বক্তব্য দিতে না দেওয়া, সাত কলেজে ছাত্রলীগের কমিটি দেওয়ার এখতিয়ার নিয়ে দ্বন্দ্ব এবং ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন হলের সিট দখলকে কেন্দ্র করে এসব দ্বন্দ্ব প্রকাশ্যে আসে। সিট দখলকে কেন্দ্র করে অনেক হতাহতের ঘটনাও ঘটে।