কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের (কুবি) প্রক্টরিয়াল বডি থেকে আরো এক সহকারী প্রক্টর পদত্যাগ করেছে। পদত্যাগকারী শিক্ষক হলেন নৃবিজ্ঞান বিভাগের সহকারী অধ্যাপক হাসেনা বেগম৷ তিনি ‘ব্যক্তিগত’ কারণ দেখিয়ে পদ থেকে পদত্যাগ করেন।
সোমবার (০১ এপ্রিল) বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার বরাবর প্রেরিত একটি পদত্যাগ পত্র থেকে এসব তথ্য জানা যায়।
পদত্যাগ পত্রে তিনি উল্লেখ করেন, আমি ব্যক্তিগত কারণে বর্তমানে উক্ত পদে দায়িত্ব পালনে অপারগতা প্রকাশ করছি।
এবিষয়ে জানতে হাসেনা বেগমকে ফোন করা হলে, নাম্বার বন্ধ পাওয়া যায়।
এর আগে গত ০৬ ফেব্রুয়ারি বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান হলের প্রাধ্যক্ষ অধ্যাপক তোফায়েল হোসেন মজুমদার, ০৭ ফেব্রুয়ারি বিশ্ববিদ্যালয়ের গণমাধ্যম উপদেষ্টা মাহবুবুল হক ভূঁইয়া, ১৮ ফেব্রুয়ারি সহকারী প্রক্টর মাহমুদুল হাসান এবং ২০ ফেব্রুয়ারি সহকারী প্রক্টর মো: কামরুল হাসান ও শেখ হাসিনা হলের আবাসিক শিক্ষক কুলছুম আক্তার স্বপ্না পদত্যাগ করেন। এছাড়াও ১৯ মার্চ সিন্ডিকেট সভায় ‘এজেন্ডা বহির্ভূত ও বেআইনীভাবে ডিন নিয়োগ’ দেয়ার কারণ দেখিয়ে সিন্ডিকেট সদস্যর পদ থেকে অধ্যাপক ড. শেখ মকছেদুর রহমান পদত্যাগ করেন। গত ২০ মার্চ চার হলের চার আবাসিক শিক্ষক পদত্যাগ করেছেন। সর্বশেষ গত ২৮ মার্চ পদত্যাগ করেছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্রীড়া পরিচালনা কমিটির আহ্বায়ক ও বিশ্ববিদ্যালয় ক্রীড়া প্রতিনিধি মোহাম্মদ আইনুল হক।
সোমবার, ০১ এপ্রিল ২০২৪
কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের (কুবি) প্রক্টরিয়াল বডি থেকে আরো এক সহকারী প্রক্টর পদত্যাগ করেছে। পদত্যাগকারী শিক্ষক হলেন নৃবিজ্ঞান বিভাগের সহকারী অধ্যাপক হাসেনা বেগম৷ তিনি ‘ব্যক্তিগত’ কারণ দেখিয়ে পদ থেকে পদত্যাগ করেন।
সোমবার (০১ এপ্রিল) বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার বরাবর প্রেরিত একটি পদত্যাগ পত্র থেকে এসব তথ্য জানা যায়।
পদত্যাগ পত্রে তিনি উল্লেখ করেন, আমি ব্যক্তিগত কারণে বর্তমানে উক্ত পদে দায়িত্ব পালনে অপারগতা প্রকাশ করছি।
এবিষয়ে জানতে হাসেনা বেগমকে ফোন করা হলে, নাম্বার বন্ধ পাওয়া যায়।
এর আগে গত ০৬ ফেব্রুয়ারি বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান হলের প্রাধ্যক্ষ অধ্যাপক তোফায়েল হোসেন মজুমদার, ০৭ ফেব্রুয়ারি বিশ্ববিদ্যালয়ের গণমাধ্যম উপদেষ্টা মাহবুবুল হক ভূঁইয়া, ১৮ ফেব্রুয়ারি সহকারী প্রক্টর মাহমুদুল হাসান এবং ২০ ফেব্রুয়ারি সহকারী প্রক্টর মো: কামরুল হাসান ও শেখ হাসিনা হলের আবাসিক শিক্ষক কুলছুম আক্তার স্বপ্না পদত্যাগ করেন। এছাড়াও ১৯ মার্চ সিন্ডিকেট সভায় ‘এজেন্ডা বহির্ভূত ও বেআইনীভাবে ডিন নিয়োগ’ দেয়ার কারণ দেখিয়ে সিন্ডিকেট সদস্যর পদ থেকে অধ্যাপক ড. শেখ মকছেদুর রহমান পদত্যাগ করেন। গত ২০ মার্চ চার হলের চার আবাসিক শিক্ষক পদত্যাগ করেছেন। সর্বশেষ গত ২৮ মার্চ পদত্যাগ করেছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্রীড়া পরিচালনা কমিটির আহ্বায়ক ও বিশ্ববিদ্যালয় ক্রীড়া প্রতিনিধি মোহাম্মদ আইনুল হক।