যেসব মানুষের জীবনে কোনো প্রিয় গান, শখ, খেলা এসব নেই তাদের জীবন আসলে অন্তঃসারশূন্য। তারা একঘেয়ে জীবনযাপন করে। সবার জীবনে কিছু না কিছু প্রিয় জিনিস থাকা অবশ্যই দরকার বলেছেন জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. সাদেকা হালিম।
আজ সোমবার জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের ষষ্ঠ ইনডোর গেমসের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে উপাচার্য এসব কথা বলেন।
উপাচার্য সাদেকা হালিম বলেন, বিশ্ববিদ্যালয়ের সবাইকে সাংস্কৃতিক কর্মকাণ্ডের সঙ্গে জড়িত থাকতে হবে। আমি নিজে যদি শরীরচর্চা না করি তাহলে আমিও ভালো ভালো কাজ উপহার দিতে পারবো না। আগে খেলাধুলায় একধরনের বৈষম্য ছিলো নারী-পুরুষের। এ খেলা ছেলেরা খেলতে পারবে, মেয়েরা পারবে না বিষয়গুলো এমন ছিলো। কিন্তু বর্তমানে প্রধানমন্ত্রী এ বৈষম্য দূর করেছেন।
উপাচার্য আরও বলেন, জীবনটা দাবার চালের মতো। দাবা থেকে জীবনকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার শিক্ষা নিতে হবে। আমাদের খেলাধুলার সঙ্গে সংযুক্ত থাকতে হবে কারণ খেলা সংঘাত থেকে দূরে রাখে মানুষকে। আসলে আমরা সবাই মানুষ কিন্তু মানবিক মানুষ না। আমাদের মানবিক হয়ে সবাইকে একসঙ্গে নিয়ে কাজ করতে হবে।
বিশ্ববিদ্যালয়ের দুস্থ শিক্ষার্থীদের বিষয়ে এসময় উপাচার্য সাদেকা হালিম বলেন, বিশ্ববিদ্যালয় থেকে এবার প্রায় ৬৫ লাখ টাকার বৃত্তি দেয়া হয়েছে। আমাদের দুস্থ শিক্ষার্থীদের প্রতি নজর দিতে হবে। আমি ডিনদের নির্দেশ দিবো এসব শিক্ষার্থীর তালিকা তৈরি করতে। এদের সহযোগিতা না করতে পারলে বঙ্গবন্ধুর স্বপ্ন সার্থক হবে না।
অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে ছিলেন কোষাধ্যক্ষ অধ্যাপক ড. মো. হুমায়ুন কবির চৌধুরী। এসময় তিনি বলেন, আমাদের বেশ কিছু সংকট আছে। ইনডোর আউটডোর গেমসে জায়গা স্বল্পতা প্রকট। আমাদের সুনাগরিক হওয়া প্রয়োজন। সুনাগরিক হওয়ার পিছনেও সুস্বাস্থ্যে ও খেলাধুলা গুরুত্বপূর্ণ। খেলাধুলায় শুধু জিততে হবে এমন নয়, হেরে যাওয়ার মধ্যেও আনন্দ খুঁজতে হবে আমাদের।
এসময় উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন বিভিন্ন অনুষদের ডিন, শিক্ষক নেতৃবৃন্দ, প্রক্টর, ক্রীড়া উপকমিটির সদস্যরাসহ শিক্ষার্থীরা।
সোমবার, ২০ মে ২০২৪
যেসব মানুষের জীবনে কোনো প্রিয় গান, শখ, খেলা এসব নেই তাদের জীবন আসলে অন্তঃসারশূন্য। তারা একঘেয়ে জীবনযাপন করে। সবার জীবনে কিছু না কিছু প্রিয় জিনিস থাকা অবশ্যই দরকার বলেছেন জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. সাদেকা হালিম।
আজ সোমবার জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের ষষ্ঠ ইনডোর গেমসের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে উপাচার্য এসব কথা বলেন।
উপাচার্য সাদেকা হালিম বলেন, বিশ্ববিদ্যালয়ের সবাইকে সাংস্কৃতিক কর্মকাণ্ডের সঙ্গে জড়িত থাকতে হবে। আমি নিজে যদি শরীরচর্চা না করি তাহলে আমিও ভালো ভালো কাজ উপহার দিতে পারবো না। আগে খেলাধুলায় একধরনের বৈষম্য ছিলো নারী-পুরুষের। এ খেলা ছেলেরা খেলতে পারবে, মেয়েরা পারবে না বিষয়গুলো এমন ছিলো। কিন্তু বর্তমানে প্রধানমন্ত্রী এ বৈষম্য দূর করেছেন।
উপাচার্য আরও বলেন, জীবনটা দাবার চালের মতো। দাবা থেকে জীবনকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার শিক্ষা নিতে হবে। আমাদের খেলাধুলার সঙ্গে সংযুক্ত থাকতে হবে কারণ খেলা সংঘাত থেকে দূরে রাখে মানুষকে। আসলে আমরা সবাই মানুষ কিন্তু মানবিক মানুষ না। আমাদের মানবিক হয়ে সবাইকে একসঙ্গে নিয়ে কাজ করতে হবে।
বিশ্ববিদ্যালয়ের দুস্থ শিক্ষার্থীদের বিষয়ে এসময় উপাচার্য সাদেকা হালিম বলেন, বিশ্ববিদ্যালয় থেকে এবার প্রায় ৬৫ লাখ টাকার বৃত্তি দেয়া হয়েছে। আমাদের দুস্থ শিক্ষার্থীদের প্রতি নজর দিতে হবে। আমি ডিনদের নির্দেশ দিবো এসব শিক্ষার্থীর তালিকা তৈরি করতে। এদের সহযোগিতা না করতে পারলে বঙ্গবন্ধুর স্বপ্ন সার্থক হবে না।
অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে ছিলেন কোষাধ্যক্ষ অধ্যাপক ড. মো. হুমায়ুন কবির চৌধুরী। এসময় তিনি বলেন, আমাদের বেশ কিছু সংকট আছে। ইনডোর আউটডোর গেমসে জায়গা স্বল্পতা প্রকট। আমাদের সুনাগরিক হওয়া প্রয়োজন। সুনাগরিক হওয়ার পিছনেও সুস্বাস্থ্যে ও খেলাধুলা গুরুত্বপূর্ণ। খেলাধুলায় শুধু জিততে হবে এমন নয়, হেরে যাওয়ার মধ্যেও আনন্দ খুঁজতে হবে আমাদের।
এসময় উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন বিভিন্ন অনুষদের ডিন, শিক্ষক নেতৃবৃন্দ, প্রক্টর, ক্রীড়া উপকমিটির সদস্যরাসহ শিক্ষার্থীরা।