কোটা পদ্ধতি সংশোধনের এক দফা দাবিতে গণসংযোগ করেছেন জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা। এ সময় তারা ঢাকা–আরিচা মহাসড়কে প্রতীকী অবরোধ করেছেন।
আজ মঙ্গলবার (৯ জুলাই) বিকাল ৩টা থেকে বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় গ্রন্থাগারের সামনে জড়ো হতে থাকেন শিক্ষার্থীরা। এরপর সেখান থেকে মিছিল নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রধান ফটকের সামনের ঢাকা–আরিচা মহাসড়কে অবস্থান নিয়ে বিক্ষোভ করেন। এ সময় তারা প্রায় ৩৫ মিনিট ঢাকা-আরিচা মহাসড়ক অবরোধ করে রাখেন।
আন্দোলনকারীরা বলেন, আজকে আমাদের কেন্দ্র থেকে শুধু গণসংযোগ কর্মসূচি ঘোষণা করেছিল। কিন্তু আমরা আমাদের আন্দোলনের গতি ধরে রাখতে আজকে প্রতীকী অবরোধ করেছি।
এ সময় নাটক ও নাট্যতত্ত্ব বিভাগের শিক্ষার্থী সামিহা সোহাগী বলেন, ‘বঙ্গবন্ধু ১৯৭২ সালে সংবিধানে মুক্তিযোদ্ধাদের জন্য যে কোটা ব্যবস্থা চালু করেছিলেন তা ছিল অন্তর্বর্তী সময়ের জন্য। স্বাধীনতার ৫৩ বছরেও সেই সময় শেষ হয়নি। আমাদের সংবিধানে সুবিধা বঞ্চিত শ্রেণির জন্য কোটা ব্যবস্থা রাখার কথা বলা হয়েছে। মুক্তিযোদ্ধাদের সন্তানেরা কি সুবিধাবঞ্চিত?’
বাংলা বিভাগের শিক্ষার্থী সোহেল বলেন, ‘আগামীকাল আপিল বিভাগের শুনানি আছে সেখানে থেকে যদি আমাদের পক্ষে সিদ্ধান্ত না এলে সারা দেশ অচল করে দেবো।’
এ সময় বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনের জাবি শাখার সদস্য সচিব মাহফুজুল ইসলাম মেঘ বলেন, ‘আগামীকাল আপিল বিভাগের শুনানি। আমরা আগামীকাল সকাল থেকে রাজপথে থাকার চেষ্টা করবো। আন্দোলনের চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত আমরা রাতে জানিয়ে দেবো।’
মঙ্গলবার, ০৯ জুলাই ২০২৪
কোটা পদ্ধতি সংশোধনের এক দফা দাবিতে গণসংযোগ করেছেন জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা। এ সময় তারা ঢাকা–আরিচা মহাসড়কে প্রতীকী অবরোধ করেছেন।
আজ মঙ্গলবার (৯ জুলাই) বিকাল ৩টা থেকে বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় গ্রন্থাগারের সামনে জড়ো হতে থাকেন শিক্ষার্থীরা। এরপর সেখান থেকে মিছিল নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রধান ফটকের সামনের ঢাকা–আরিচা মহাসড়কে অবস্থান নিয়ে বিক্ষোভ করেন। এ সময় তারা প্রায় ৩৫ মিনিট ঢাকা-আরিচা মহাসড়ক অবরোধ করে রাখেন।
আন্দোলনকারীরা বলেন, আজকে আমাদের কেন্দ্র থেকে শুধু গণসংযোগ কর্মসূচি ঘোষণা করেছিল। কিন্তু আমরা আমাদের আন্দোলনের গতি ধরে রাখতে আজকে প্রতীকী অবরোধ করেছি।
এ সময় নাটক ও নাট্যতত্ত্ব বিভাগের শিক্ষার্থী সামিহা সোহাগী বলেন, ‘বঙ্গবন্ধু ১৯৭২ সালে সংবিধানে মুক্তিযোদ্ধাদের জন্য যে কোটা ব্যবস্থা চালু করেছিলেন তা ছিল অন্তর্বর্তী সময়ের জন্য। স্বাধীনতার ৫৩ বছরেও সেই সময় শেষ হয়নি। আমাদের সংবিধানে সুবিধা বঞ্চিত শ্রেণির জন্য কোটা ব্যবস্থা রাখার কথা বলা হয়েছে। মুক্তিযোদ্ধাদের সন্তানেরা কি সুবিধাবঞ্চিত?’
বাংলা বিভাগের শিক্ষার্থী সোহেল বলেন, ‘আগামীকাল আপিল বিভাগের শুনানি আছে সেখানে থেকে যদি আমাদের পক্ষে সিদ্ধান্ত না এলে সারা দেশ অচল করে দেবো।’
এ সময় বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনের জাবি শাখার সদস্য সচিব মাহফুজুল ইসলাম মেঘ বলেন, ‘আগামীকাল আপিল বিভাগের শুনানি। আমরা আগামীকাল সকাল থেকে রাজপথে থাকার চেষ্টা করবো। আন্দোলনের চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত আমরা রাতে জানিয়ে দেবো।’