দেশের রাজনৈতিক পট পরিবর্তনের পর পদত্যাগের ঝড় উঠে দেশের সায়িত্বশাসিত বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর উপাচার্যের। তবে পদত্যাগের ব্যাপারে নিজের ওপর কোনো চাপ নেই বলে জানিয়েছেন কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. এ এফ এম আবদুল মঈন। বুধবার (৭ আগস্ট) মুঠোফোনে প্রতিবেদককে এসব কথা বলেন উপাচার্য।
২০২২ সালের ৩১ জানুয়ারি কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ে যোগদান করেন তিনি। তিনি বলেন, আমি ঢাকায় আছি। পদত্যাগের ব্যাপারে কোনো সিদ্ধান্ত নেইনি। যদি সরকার গঠন হওয়ার পর তারা আমাকে পদত্যাগ করতে বলে তাহলে আমি পদত্যাগ করবো।
এদিকে সংসদ বিলুপ্ত হওয়ার পর ইতোমধ্যেই পদত্যাগ করেছেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়, শেরে বাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় ও মাওলানা ভাসানী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যরা। পদত্যাগের কারণ হিসেবে উদ্ভূত পরিস্থিতিকেই উল্লেখ করেছে তারা।
এর আগে গত ১১ জুলাই প্রক্টরিয়াল বডির উপস্থিতিতে কোটা আন্দোলনকারী শিক্ষার্থীদের ওপর হামলা চালায় পুলিশ যেখানে একাধিক গণমাধ্যমকর্মীসহ গুরুতর আহত অন্তত ২০ জন শিক্ষার্থী। এরপর থেকে শিক্ষার্থীদের ওপর হামলার পরেও নীরব ভূমিকা পালন করায় প্রক্টর ও উপাচার্যের পদত্যাগ দাবি করে শিক্ষার্থীরা। এছাড়া গত ১৯ ও ২৮ এপ্রিল উপাচার্য ও কোষাধ্যক্ষের নেতৃত্বে শিক্ষকদের ওপর হামলা হয়। হামলার বিচার না করায় উপাচার্যের পদত্যাগের দাবিতে অবস্থান কর্মসূচি পালন করে আসছে শিক্ষক সমিতি।
বৃহস্পতিবার, ০৮ আগস্ট ২০২৪
দেশের রাজনৈতিক পট পরিবর্তনের পর পদত্যাগের ঝড় উঠে দেশের সায়িত্বশাসিত বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর উপাচার্যের। তবে পদত্যাগের ব্যাপারে নিজের ওপর কোনো চাপ নেই বলে জানিয়েছেন কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. এ এফ এম আবদুল মঈন। বুধবার (৭ আগস্ট) মুঠোফোনে প্রতিবেদককে এসব কথা বলেন উপাচার্য।
২০২২ সালের ৩১ জানুয়ারি কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ে যোগদান করেন তিনি। তিনি বলেন, আমি ঢাকায় আছি। পদত্যাগের ব্যাপারে কোনো সিদ্ধান্ত নেইনি। যদি সরকার গঠন হওয়ার পর তারা আমাকে পদত্যাগ করতে বলে তাহলে আমি পদত্যাগ করবো।
এদিকে সংসদ বিলুপ্ত হওয়ার পর ইতোমধ্যেই পদত্যাগ করেছেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়, শেরে বাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় ও মাওলানা ভাসানী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যরা। পদত্যাগের কারণ হিসেবে উদ্ভূত পরিস্থিতিকেই উল্লেখ করেছে তারা।
এর আগে গত ১১ জুলাই প্রক্টরিয়াল বডির উপস্থিতিতে কোটা আন্দোলনকারী শিক্ষার্থীদের ওপর হামলা চালায় পুলিশ যেখানে একাধিক গণমাধ্যমকর্মীসহ গুরুতর আহত অন্তত ২০ জন শিক্ষার্থী। এরপর থেকে শিক্ষার্থীদের ওপর হামলার পরেও নীরব ভূমিকা পালন করায় প্রক্টর ও উপাচার্যের পদত্যাগ দাবি করে শিক্ষার্থীরা। এছাড়া গত ১৯ ও ২৮ এপ্রিল উপাচার্য ও কোষাধ্যক্ষের নেতৃত্বে শিক্ষকদের ওপর হামলা হয়। হামলার বিচার না করায় উপাচার্যের পদত্যাগের দাবিতে অবস্থান কর্মসূচি পালন করে আসছে শিক্ষক সমিতি।